শনিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৮ ০০:০০ টা

ভোটের ঢল আওয়ামী লীগ অফিসে

নিজস্ব প্রতিবেদক

ভোটের ঢল আওয়ামী লীগ অফিসে

ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে গতকাল মনোনয়নপ্রত্যাশী ও তাদের সমর্থকদের জমায়েত —বাংলাদেশ প্রতিদিন

ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিতরণ। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী হতে সারা দেশ থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা গতকাল ভিড় জমান আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ‘নৌকা নৌকা’, ‘অমুক ভাই-অমুক ভাই, স্লোগানে ধানমন্ডি এলাকা মুখরিত ছিল সকাল থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত। কাঠের নৌকা, ফেস্টুন, পোস্টার, প্লাকার্ড হাতে নিয়ে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে সরগরম ছিল ধানমন্ডির কার্যালয়। মনোনয়ন ফরম বিতরণের নির্ধারিত সময় সকাল ১০টা থাকলেও ৮টা থেকেই নেতা-কর্মী ভিড় জমান সেখানে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে নেতা-কর্মীর ভিড়; যার কারণে উৎসরমুখর পরিবেশ ছিল সব সময়। এ যেন নির্বাচনী ঢল নেমেছিল আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ের সামনে। প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে হিমশিম খেতে হয় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ ও দলের নেতা-কর্মীদের। এদিকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি ঘিরে এই ভিড়ের কারণে সিটি কলেজ থেকে জিগাতলা মোড় পর্যন্ত রাস্তায় দেখা গেছে যানজট। মিছিল ও আগত নেতা-কর্মীদের গাড়ি রাখার কারণে জিগাতলা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। ছুটির দিনের সকালেও অনেককে হেঁটে যেতে দেখা গেছে। সকালে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দুটি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে এ কার্যক্রম শুরু হয়। পরে দলীয় সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ের পাশের নতুন ভবনে আটটি বুথ থেকে আট বিভাগের প্রার্থীরা ফরম সংগ্রহ করেন। প্রথম দিনে আট বিভাগে মোট ১ হাজার ৩২৮ জন আগ্রহী প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। এবার মনোনয়ন ফরমের মূল্য ২৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৩০ হাজার টাকা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। সকাল ১০টায় শেখ হাসিনার জন্য দুটি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এর মধ্যে একটি ফরম কেনা হয়েছে শেখ হাসিনার নিজের আসন গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়া)-এর জন্য। ওবায়দুল কাদের ফরমটি কিনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ ও দলের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শেখ আবদুল্লাহর কাছে হস্তান্তর করেন। অন্য ফরমটি কোন আসনের তা পরে প্রকাশ করা হবে বলে জানান ওবায়দুল কাদের। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ-৩ আসনের পাশাপাশি তাঁর শ্বশুরবাড়ির এলাকা রংপুরের পীরগঞ্জ (রংপুর-৬) আসনে নির্বাচন করে জয়ী হন। পরে তিনি রংপুর-৬ আসনটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে ওই আসনের এমপি হন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। শিরীন শারমিন চৌধুরীর জন্য রংপুর-৬ আসনের মনোনয়ন ফরম কিনে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার কাছে হস্তান্তর করেন ওবায়দুল কাদের। আর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের জন্য নোয়াখালী-৫ আসনের একটি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন দলের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী-৫ আসনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ের পাশের নির্বাচন পরিচালনা অফিসে ফরম বিতরণ কার্যক্রম সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি নির্বাচন পরিচালনা অফিসে সারা দেশ থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশীরা তাদের কর্মী-সমর্থক নিয়ে ভিড় করায় বৃহস্প?তিবার বিকাল থে?কেই সেখানে চলছে উৎসবের আমেজ। তবে কার্যালয়ের ভিতরে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে বেশি লোক ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ফলে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা কর্মী-সমর্থকরা ধানমন্ডির ৩ নম্বর সড়ক ও আশপাশ এলাকা সরগরম করে রাখেন ঢাকঢোল ও গানবাজনায়। পছন্দের নেতাদের প্রার্থী করতে স্লোগানও দিতে দেখা যায় তাদের। অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশীর মিছিলেই ব্যান্ড পার্টি ছিল। ব্যানার, ফেস্টুন ও পছন্দের প্রার্থীর ছবিসংবলিত টি-শার্টও পরে এসেছিলেন অনেকে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলামের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সর্বস্তরের নেতা-কর্মী। বাগেরহাট-১ আসনের বর্তমান এমপি শেখ হেলাল উদ্দিনের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য এস এম কামাল হোসেন ও তার ব্যক্তিগত সহকারী ফিরোজ আহমেদ। শরীয়তপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীমের পক্ষে মনোনয়ন ফরম তোলেন নড়িয়া ও সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। জামালপুর-৩ আসনের জন্য একটিমাত্র মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয় বর্তমান এমপি মির্জা আজমের জন্য। নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের নেতা-কর্মী তার পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। মির্জা আজম এ আসন থেকে পাঁচবার নির্বাচিত এমপি। ঢাকা-৮ আসনে নৌকা পেতে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন মহানগরীর নেতা-কর্মীরা। কিশোরগঞ্জ-১ আসন থেকে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের পক্ষে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন তার ব্যক্তিগত সহকারী তোফাজ্জল হোসেন। সৈয়দ আশরাফের ভাই সাফায়েতুল ইসলামের পক্ষে সাবেক ছাত্রনেতা জহির মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। সৈয়দ আশরাফ অসুস্থ; এ ছাড়া কোনো কারণে মনোনয়ন ফরম পরবর্তীতে বাতিল হলে এর বিকল্প হিসেবে আশরাফের ভাই সাফায়েতুল ইসলামও মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে রেখেছেন। গতকাল রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ১ হাজার ৩২৮টি মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচজন জমা দিয়েছেন। খুলনা বিভাগের ফরম বিতরণে দায়িত্বে থাকা মেহেদী, ডলার, রুপক, জয়দেব নন্দী, মোস্তাক, সৌমেন জানান, উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। গতকাল পর্যন্ত খুলনা বিভাগে ১৯৫ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। সিলেট বিভাগের এস এম জাকির হোসাইন জানান, রাত পর্যন্ত ৭৮টি মনোনয়ন ফরম বিতরণ করা হয়েছে। ময়মনসিংহ বিভাগের আবু আব্বাস ভুইয়া জানান, গতকাল রাত পর্যন্ত সর্বশেষ ১৬১ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এ ছাড়া রংপুরে ১২৯, চট্টগ্রামে ২২১, ঢাকায় ২০৬, বরিশালে ১৫৪, রাজশাহীতে ১৮৪ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। এ ছাড়া মনোনয়ন ফরম তুলেছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে মোহাম্মদ নাসিম ও প্রকৌশলী তানভির শাকিল জয়, সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আবদুল লতিফ বিশ্বাস, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে হাবিবে মিল্লাত মুন্না, ভোলা-৩ আসনে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে চয়ন ইসলাম ও ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, কুষ্টিয়া-৪ আসনে মিজানুর রহমান বিটু, খুলনা-৩ আসনে এস এম কামাল হোসেন, গাইবান্ধা-৫ আসনে মাহমুদ হাসান রিপন, সুনামগঞ্জ-২ আসনে দীপক চৌধুরী, পিরোজপুর-৩ আসনে তাজউদ্দিন আহমেদ তাজ, ঢাকা-১৮ আসনে অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, অ্যাডভোকেট ড. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী ও নাজমা খাতুন, সাতক্ষীরা-৪ আসনে এস এম জগলুল হায়দার, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে হাশেম রেজা; ঢাকা-৫ আসনে হাবিবুর রহমান মোল্লা ও মশিউর রহমান মোল্লা সজল, কুমিল্লা-১ আসনে সেলিনা ইসলাম, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল, মৌলভীবাজার-৪ আসনে অধ্যক্ষ আবদুল আহাদ চৌধুরী, মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে গোলাম সরোয়ার কবির, চাঁদপুর-৩ আসনে ডা. দীপু মনি, সুজিত রায় নন্দী ও রেদওয়ান খান বোরহান, নোয়াখালী-৬ আসনে মাহমুদ আলী রাতুল, নাটোর-৩ আসনে জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোর-৪ আসনে আবদুল কুদ্দুস ও কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি, ফরিদপুর-১ আসনে ডা. দিলীপ রায়, পটুয়াখালী-১ আসনে হারুনুর রশিদ হাওলাদার, পটুয়াখালী-২ আসনে আ স ম ফিরোজ ও জোবায়দুল হক রাসেল, পটুয়াখালী-৪ আসনে মোরসালিন আহমেদ, বরিশাল-৫ আসনে বেগম জেবুন্নেছা আফরোজ, মাদারীপুর-৩ আসনে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সিলেট-১ ও ৩ আসনে মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুজ্জাহের সাজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে এম এ করিম, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে এ এম মাসুদ দুলাল, নরসিংদী-৫ আসনে মো. হারুনুর রশিদ, বগুড়া-৫ আসনে অ্যাডভোকেট জান্নাতুল ফেরদৌস রুপা, মৌলভীবাজার-৩ আসনে সাহারা মহসিন, সিলেট-৪ আসনে আনোয়ারুজ্জামান, পঞ্চগড়-১ আসনে নাঈমুজ্জামান মুক্তা, ময়মনসিংহ-১১ আসনে এস এম আশরাফুল হক জর্জ, আসাদুজ্জামান বিপ্লব, মনিরা সুলতানা, অ্যাডভোকেট রাখাল চন্দ্র সরকার, মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদ, সেলিনা আক্তার, মো. গোলাম মোস্তফা, মমতাজ হোসেন চৌধুরী; ময়মনসিংহ-৬ আসনে মোহাম্মদ আবদুল কুদ্দুস, মো. আবদুল মালেক সরকার; নেত্রকোনা-১ আসনে মোস্তাক আহমেদ রুহী, অধ্যক্ষ ফারুক আহমেদ তালুকদার, মো. মুজিবুর রহমান; নেত্রকোনা-২ আসনে চিত্রনায়ক রানা হামিদ, আবদুল মোতালিব খান পাঠান ও শামসুর রহমান লিটন; নেত্রকোনা-৫ আসনে ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল, মো. মিছবাহুজ্জামান চন্দন, নেত্রকোনা-৩ আসনে অসীম কুমার উকিল, শামসুল কবির খান, মীর মেহেদী হাসান; শেরপুর-২ আসনে বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩ আসনে মিজানুর রহমান, ফররুখ আহমদ ফারুক, এ বি এম শহীদুল ইসলাম; জামালপুর-১ আসনে ডা. মো. মমিনুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, নূর মোহাম্মদ, মোছাদ্দেক হোসেন; ময়মনসিংহ-৭ আসনে হাবীবুর রহমান মান্না, রেজা আলী, শাহিন পারভেজ, এ বি এম আনিছুজ্জামান; জামালপুর-৭ আসনে আনোয়ার হোসেন বাদশা, ডা. মো. মুরাদ হাসান; ময়মনসিংহ-১০ আসনে ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল, গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, মেজর (অব.) রেজাউল করিম, ময়মনসিংহ-২ আসনে আবদুর রব, আবুল কালাম আজাদ, ময়মনসিংহ-৯ আসনে আনোয়ারুল আবেদীন খান, ঢাকা-১৪ আসনে মিজানুর রহমান মিজান, জামালপুর-২ মাহজাবিন খালেদ; সিলেট-১ আসনে আবুল মাল আবদুল মুহিত, এ কে এম আবদুল মোমেন, লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে ফরিদুন্নাহার লাইলী, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, বরগুনা-২ আসনে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হারুন-অর-রশীদ, বরিশাল-২ আসনে রুবিনা মীরা, শরীয়তপুর-৩ আসনে বাহাদুর বেপারী; কুমিল্লা-১ আসনে প্রকৌশলী আবদুস সবুর; সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আবদুল হক, লুত্ফর রহমান দিলু, সাখাওয়াত হোসেন সুইট, মোক্তার হোসেন; চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে হাশেম রেজা, ঝিনাইদহ-৩ আসনে নবী নেওয়াজ, সুনামগঞ্জ-১ আসনে রণজিৎ সরকার; ফরিদপুর-১ আসনে আরিফুর রহমান দোলন। গত বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার জাতির উদ্দেশে ভাষণে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী ২৩ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯ নভেম্বর সোমবার। এ ছাড়া মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের শেষ তারিখ ২২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার।

সর্বশেষ খবর