সোমবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০ টা

ভোট বিপ্লবে জয় আওয়ামী লীগের

মহাজোট ২৫৯, জাপা ২৩, ঐক্যফ্রন্ট ৬

গোলাম রাব্বানী

ভোট বিপ্লবে জয় আওয়ামী লীগের

রাজধানীর খিলগাঁও মডেল কলেজ কেন্দ্রে গতকাল ৯৫ বছরের তারা বানু ভোট দিয়ে উচ্ছ্বসিত -রোহেত রাজীব

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন গতকাল সারা দেশে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয়ের পথে। গতকাল রাত ৩টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সর্বশেষ পাওয়া ফলাফলে ২৯৪ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট ২৫৯, জাতীয় পার্টি ২৩, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্ট ৬ ও স্বতন্ত্র-অন্যান্যরা ৬টি আসন পেয়েছে। এর মধ্যে মহাজোটের জাসদ (ইনু) ১, ওয়ার্কার্স পার্টি ১, বিকল্পধারা ২, জেপি (মঞ্জু) ১ ও তরিকত ফেডারেশন ১ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। এই ভোট বিপ্লবের ফলে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো টানা তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠন করতে যাচ্ছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন এই দলটি। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এটি এক অনন্য রেকর্ড। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ৭টি আসন পেয়েছে। বগুড়ায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আসনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মৌলভীবাজারে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, সিলেটে উদীয়মান সূর্য নিয়ে গণফোরামের মোকাব্বির খানসহ সাতজন বিজয়ী হয়েছেন। মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টি দ্বিতীয় অবস্থানে আছে।

ভোট কেন্দ্রগুলোতে গণনা শেষে বেসরকারিভাবে যে ফলাফল পাওয়া গেছে তা হলো- রংপুর বিভাগে পঞ্চগড়-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মজাহারুল হক প্রধান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ব্যারিস্টার মুহম্মদ নওশাদ জমির  পেয়েছেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৯ ভোট। পঞ্চগড়-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫৯৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফরহাদ হোসেন আজাদ পেয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ২৯৫ ভোট। ঠাকুরগাঁও-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের রমেশ চন্দ্র সেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৪ হাজার ৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পেয়েছেন ১ লাখ ২৫ হাজার ৯০৯ ভোট। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আলহাজ মো. দবিরুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৪ হাজার ৩১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুল হাকিম পেয়েছেন ৪ হাজার ৩২৮ ভোট। ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে বিএনপির জাহিদুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৮৭ হাজার ১৬৫ ভোট পান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমদাদুল হক মোটর গাড়ি প্রতীকে ৮৪ হাজার ১০৯ ভোট পেয়েছেন। দিনাজপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোরঞ্জন শীল গোপাল বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ৭৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের মোহাম্মদ হানিফ (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৯২৮ ভোট। দিনাজপুর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. সাদিক রিয়াজ পিনাক পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮২২ ভোট। দিনাজপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ইকবালুর রহিম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩০ হাজার ৪৪৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. খায়রুজ্জামান পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৪৭ ভোট। দিনাজপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের আবুল হাসান মাহমুদ আলী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩ হাজার ৮৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আখতারুজ্জামান মিয়া পেয়েছেন ৬১ হাজার ৭০৬ ভোট। দিনাজপুর-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ জেড এম রেজওয়ানুল হক পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৬৭ ভোট। দিনাজপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগের শিবলী সাদিক ২ লাখ ৮১ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের আনোয়ারুল ইসলাম (ধানের শীষ) ৬৯ হাজার ৭৬৯ ভোট পেয়েছেন। নীলফামারী-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৭৯১ ভোট। নীলফামারী-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান নূর। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনিরুজ্জামান মন্টু পেয়েছেন ৮০ হাজার ২৮৩টি। নীলফামারী-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির রানা মোহাম্মদ সোহেল। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আজিজুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯৩ ভোট। নীলফামারী-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির আহসান আদেলুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ৯৩০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ২৭ হাজার ২৯৪ ভোট। লালমনিরহাট-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোতাহার হোসেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৬৪ হাজার ১১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাসান রাজীব প্রধান পেয়েছেন ১১ হাজার ৩ ভোট। লালমনিরহাট-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নূরুজ্জামান আহমেদ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রোকন উদ্দীন বাবুল পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৫৩৩ ভোট। লালমনিরহাট-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ১২ হাজার ৬৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আসাদুল হাবিব দুলু পেয়েছেন ৮৯ হাজার ১১৯ ভোট। রংপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির মসিউর রহমান রাঙ্গা। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহ রহমত উল্যাহ পেয়েছেন ৫ হাজার ২৫১ ভোট। রংপুর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ৭৫ হাজার ১১৭ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোহাম্মদ আলী সরকার পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৯৩ ভোট। রংপুর-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ । তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৪২ হাজার ৯২৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রিটা রহমান পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৮৯ ভোট।

রংপুর-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের টিপু মুনশি। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯৭৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোহাম্মদ এমদাদুল হক পেয়েছেন ১ লাখ ৪ হাজার ১৭০ ভোট। রংপুর-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এইচ এন আশিকুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৪৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহ সোলায়মান আলম ফকির পেয়েছেন ৬৩ হাজার ৪৬৯ ভোট। রংপুর-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪২৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ২৪ হাজার ৫৩ ভোট। কুড়িগ্রাম-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আছলাম হোসেন সওদাগর। তিনি পেয়েছেন ৯২ হাজার ৫১১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাইফুর রহমান রানা পেয়েছেন ৫১ হাজার ভোট। কুড়িগ্রাম-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির পনির উদ্দিন আহমেদ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ২৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির (গণফোরাম) আমসা-আ-আমিন পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৪৮০ ভোট। কুড়িগ্রাম-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এম এ মতিন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৯০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তাসভীর উল ইসলাম পেয়েছেন ৬৯ হাজার ২১৫ ভোট। কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জাকির হোসেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২০ হাজার ৪৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আজিজুর রহমান পেয়েছেন ৩৪ হাজার ২১৭ ভোট। গাইবান্ধা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৭ হজার ৫৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাজেদুর রহমান পেয়েছেন ৬৫ হাজার ১৭৩ ভোট। গাইবান্ধা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহাবুব আরা বেগম গিনি। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুর রশীদ সরকার পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৬৭০ ভোট। গাইবান্ধা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোয়ার হোসেন চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৮৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির কাজী মো. মশিউর রহমান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭১৭ ভোট। গাইবান্ধা-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৪২ হাজার ৮৬১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফারুক আলম সরকার পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৯৬ ভোট। রাজশাহী বিভাগ : জয়পুরহাট-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সামছুল আলম দুদু। তিনি পেয়েছেন ২,১৮,৫৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা. আলেয়া বেগম (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৮৪,২১২ ভোট। জয়পুরহাট-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন। তিনি পেয়েছেন ২,৩১,২২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ ই এম খলিলুর রহমান পেয়েছেন ২৫,৬৫১ ভোট। বগুড়া-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল মান্নান। তিনি পেয়েছেন ২,৬৮,৭৬৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কাজী রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ১৬,৬১৩ ভোট। বগুড়া-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল)। তিনি পেয়েছেন ১,৭৮,১৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাহমুদুর রহমান মান্না পেয়েছেন ৫৯,৭১৩ ভোট। বগুড়া-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নূরুল ইসলাম তালুকদার (জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল)। তিনি পেয়েছেন ১,৫৭,৭৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাসুদা মোমিন পেয়েছেন ৫৮,৫৮০ ভোট। বগুড়া-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির মোশারফ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ১,২৮,৫৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল করিম তানসেন (জাসদ-নৌকা) পেয়েছেন ৯,৬৪৮ ভোট। বগুড়া-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাবিবর রহমান। তিনি পেয়েছেন ৩,৩২,৮১৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ পেয়েছেন ৪৭,৪০১ ভোট। বগুড়া-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি পেয়েছেন ২,০৫,৯৮৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মহাজোটের জাতীয় পার্টির নূরুল ইসলাম ওমর পেয়েছেন ৩৯,৯৬১ ভোট। বগুড়া-৭ আসনে বিজয়ী হয়েছেন রেজাউল করিম বাবলু (স্বতন্ত্র)। তিনি পেয়েছেন ১,৮৯,০৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফেরদৌস আরা (স্বতন্ত্র) পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২৯২ ভোট। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল। তিনি পেয়েছেন ১,৮০,০৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহজাহান মিঞা পেয়েছেন ১,৬৬,৬৫০ ভোট। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির আমিনুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ১,৭৫,০৪৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের জিয়াউর রহমান পেয়েছেন ১,৩৯,৯৫২ ভোট। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপির হারুনুর রশীদ। তিনি পেয়েছেন ১,৩৩,৬৬১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আবদুল ওদুদ পেয়েছেন ৮৫,৯৩৮ ভোট। নওগাঁ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি পেয়েছেন ১,৮৭,৫৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন ১,৪১,৩৬৪ ভোট। নওগাঁ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শহীদুজ্জামান সরকার। তিনি পেয়েছেন ১,৯৯,৮৯৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সামসুজ্জোহা খান পেয়েছেন ৯৯,৯১৬ ভোট। নওগাঁ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ছলিম উদ্দীন তরফদার। তিনি পেয়েছেন ১,৯৯,৭৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী পেয়েছেন ১,০০,১৪২ ভোট। নওগাঁ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মুহা. ইমাজ উদ্দিন। তিনি পেয়েছেন ১,৬৬,৪৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবুল হায়াত মোহাম্মদ সামসুল আলম প্রামাণিক পেয়েছেন ৪৯,৯৭১ ভোট। নওগাঁ-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন জলিল জন। তিনি পেয়েছেন ১,৫৬,৮৭৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জাহিদুল ইসলাম ধলু পেয়েছেন ৮৩,৭৫৯ ভোট। নওগাঁ-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ইসরাফিল আলম। তিনি পেয়েছেন ১,৯০,৪২৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলমগীর কবির পেয়েছেন ৪৬,১৫৪ ভোট। রাজশাহী-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ২,০২,৪১৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আমিনুল হক পেয়েছেন ১,১৫,৭৩২ পেয়েছেন। রাজশাহী-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ফজলে হোসেন বাদশা (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি-নৌকা)। তিনি পেয়েছেন ১,১৫,৪৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিজানুর রহমান মিনু পেয়েছেন ১,০৩,৩২৭ ভোট। রাজশাহী-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আয়েন উদ্দিন। তিনি পেয়েছেন ২,১৮,৭১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল হক মিলন পেয়েছেন ৮০,০৭১ ভোট। রাজশাহী-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এনামুল হক। তিনি পেয়েছেন ২,২৪,৯৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবু হেনা পেয়েছেন ১৪,১৬০ ভোট। রাজশাহী-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনসুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ১,৯৬,৬৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ২৭,৯২৭ ভোট। রাজশাহী-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শাহরিয়ার আলম। তিনি পেয়েছেন ২,১১,৪৮৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুস সালাম সুরুজ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-হাতপাখা) পেয়েছেন ৭,৬৭৯ ভোট। নাটোর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলাম বকুল। তিনি পেয়েছেন ২,৪৬,০১১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কামরুন্নাহার শিরিন পেয়েছেন ১৪,৬১০ ভোট। নাটোর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম শিমুল। তিনি পেয়েছেন ২,৬০,৫০৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাবিনা ইয়াসমিন পেয়েছেন ১৩,৭৫৯ ভোট। নাটোর-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি পেয়েছেন ২,৩০,৮৮১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির দাউদার মাহমুদ পেয়েছেন ৮,৭৫০ ভোট। নাটোর-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল কুদ্দুস। তিনি পেয়েছেন ২,৭৯,২৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলাউদ্দিন মৃধা (জাতীয় পার্টি-লাঙ্গল) পেয়েছেন ৬,৯৭৯ ভোট। সিরাজগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ নাসিম। তিনি পেয়েছেন ৩,২৪,৪২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা পেয়েছেন ১,১১৮ ভোট। সিরাজগঞ্জ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাবিবে মিল্লাত। তিনি পেয়েছেন ২,৯৪,৮০৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রুমানা মাহমুদ পেয়েছেন ১৩,৭২৮ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল আজিজ। তিনি পেয়েছেন ২,৯৫,৫১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুল মান্নান তালুকদার পেয়েছেন ২৭,২৪৮ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের তানভীর ইমাম। তিনি পেয়েছেন ৩,০৩,৬৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রফিকুল ইসলাম খান পেয়েছেন ২৪,৮৯৩ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল মমিন ম ল। তিনি পেয়েছেন ২,৫৯,৮৬১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আমিরুল ইসলাম খান পেয়েছেন ২৮,৩১৭ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাসিবুর রহমান স্বপন। তিনি পেয়েছেন ৩,৩৫,৭৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এম এ মুহিত পেয়েছেন ১৪,৬৯৭ ভোট। পাবনা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শামসুল হক টুকু। তিনি পেয়েছেন ২,৮২,৯৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (গণফোরাম-ধানের শীষ) পেয়েছেন ১৫,৩৯১ ভোট। পাবনা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আহমেদ ফিরোজ কবির। তিনি পেয়েছেন ২,৪২,৩৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব পেয়েছেন ৫,৩৬৯ ভোট। পাবনা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মকবুল হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৩,০১,৯৬৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কে এম আনোয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ৫৬,৮২০ ভোট। পাবনা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শামসুর রহমান শরীফ। তিনি পেয়েছেন ২,৪৭,৯৬৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাবিবুর রহমান হাবিব পেয়েছেন ৪৮,৩৮৩ ভোট। ঢাকা : টাঙ্গাইল-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি পেয়েছেন ২,৭৯,৬৮৭ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরকার শহিদ পেয়েছেন ১৬,৪০৬ ভোট। টাঙ্গাইল-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ছোট মনির। তিনি পেয়েছেন ২,৯৩,৩৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সুলতান সালাউদ্দিন টুকু পেয়েছেন ১১,১৪৯ ভোট। টাঙ্গাইল-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আতাউর রহমান খান। তিনি পেয়েছেন ২,৩৮,৯৫১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির লুৎফর রহমান খান আজাদ পেয়েছেন ৮,৫৭০ ভোট। টাঙ্গাইল-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাছান ইমাম খান। তিনি পেয়েছেন ২,২৪,০১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির লিয়াকত আলী পেয়েছেন ৩৪,৩৮৮ ভোট। টাঙ্গাইল-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ছানোয়ার হোসেন। তিনি পেয়েছেন ১,৬১,৮০০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাহমুদুল হাসান পেয়েছেন ৭৮,৩৫৮ ভোট। টাঙ্গাইল-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আহসানুল ইসলাম (টিটু)। তিনি পেয়েছেন ২,৮৫,৩০৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির গৌতম চক্রবর্তী পেয়েছেন ৪০,৩২৪ ভোট। টাঙ্গাইল-৭ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের একাব্বর হোসেন। তিনি পেয়েছেন ১,৬৪,৫৯১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী পেয়েছেন ৮৭,৯৪৯ ভোট। টাঙ্গাইল-৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জোয়াহেরুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ২,০৮,৩৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কুঁড়ি সিদ্দিকী পেয়েছেন ৭২,২১১ ভোট। জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ। তিনি পেয়েছেন ২,৭১,৭৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আ. মজিদ। জামালপুর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ফরিদুল হক খান। তিনি পেয়েছেন ১,৮০,৪০৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ ই সুলতান মাহমুদ বাবু পেয়েছেন ১৬,৭২১ ভোট। জামালপুর-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। তিনি পেয়েছেন ৩,৮৫,১১৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল পেয়েছেন ৪,৩৭৭ ভোট। জামালপুর-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মুরাদ হাসান। তিনি পেয়েছেন ২,১৭,১৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি মোখলেছুর রহমান (বস্তু) পেয়েছেন ১,৫৯৩ ভোট। জামালপুর-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোজাফ্ফর হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৩,৭৩,৯০৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ওয়ারেছ আলী মামুন পেয়েছেন ৩০.৯৭৪। ময়মনসিংহ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জুয়েল আরেং। তিনি পেয়েছেন ২,৫৮,৯২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আফজাল এইচ খান পেয়েছেন ২৮,৬৩৮ ভোট। ময়মনসিংহ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শরীফ আহমেদ। তিনি পেয়েছেন ১,৪৭,৯৯৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহ শহীদ সারওয়ার পেয়েছেন ২৮,৯১১। ময়মনসিংহ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নাজিম উদ্দিন আহমেদ। তিনি পেয়েছেন ১,৫৯,৪৩০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এম ইকবাল হোসেইন পেয়েছেন ২৪,৯৩১ ভোট। ময়মনসিংহ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টিও বেগম রওশন এরশাদ। তিনি পেয়েছেন ২,৪৩,৪১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু ওয়াহাব আকন্দ পেয়েছেন ১,০৩,৯১৫। ময়মনসিংহ-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের কে এম খালিদ বাবু। তিনি পেয়েছেন ২,৩২,৫৬৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জাকির হোসেন বাবলু পেয়েছেন ২২,২০৩ ভোট। ময়মনসিংহ-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোসলেম উদ্দিন। তিনি পেয়েছেন ২,৪০,৫৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ৩২,৩৩২ ভোট। ময়মনসিংহ-৭ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাফেজ মাও. রুহুল আমীন মাদানী। তিনি পেয়েছেন ২,০৪,৭৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ডা. মাহবুবুর রহমান লিটন পেয়েছেন ৩৬,৪০৮ ভোট। ময়মনসিংহ- ৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম। তিনি পেয়েছেন ১,৫৬,৭৬৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গণফোরামের অ্যাডভোকেট এ এইচ এম খালেকুজ্জামান পেয়েছেন ৩৪,০৬৩ ভোট। ময়মনসিংহ-৯ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল আবেদীন তুহিন। তিনি পেয়েছেন ২,২৭,২৭৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খুররম খান চৌধুরী পেয়েছেন ২০,৮৬০ ভোট। ময়মনসিংহ-১০ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল। তিনি পেয়েছেন ১,২৪,৫৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির সৈয়দ মাহমুদ মোর্শেদ পেয়েছেন ১১০২ ভোট। ময়মনসিংহ-১১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু। তিনি পেয়েছেন ২,২২,২৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফখর উদ্দিন আহমেদ বাচ্চু পেয়েছেন ২৭,২৭৭ ভোট। নেত্রকোনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মানু মজুমদার বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২,৩৯,৭৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী (ধানের শীষ) বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার কায়সার কামাল পেয়েছেন ১৬,৩৩২ ভোট। নেত্রকোনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের আশরাফ আলী খান খসরু পেয়েছেন ২,৮৩,৪৯৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী (ধানের শীষ) জেলা বিএনপির আনোয়ারুল হক পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫৭৩ ভোট। নেত্রকোনা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের অসীম কুমার উকিল। তিনি পেয়েছেন ২,০৬,০৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রফিকুল ইসলাম হিলালী পেয়েছেন ৬,৭১৫ ভোট। নেত্রকোনা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের রেবেকা মমিন। তিনি পেয়েছেন ২,০৪,৭৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তাহমিনা জামান ৩৭,৬০১ ভোট। নেত্রকোনা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (বীরপ্রতীক) পেয়েছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবু তাহের তালুকদার পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৮২ ভোট। মানিকগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এ এম নাঈমুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ২,৫১,২৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খন্দকার আবদুল হামিদ ডাবলু পেয়েছেন ৫৬,৪৪৭ ভোট। মানিকগঞ্জ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মমতাজ বেগম। তিনি পেয়েছেন ২,৭৮,৪৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মঈনুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫০০৩৪ ভোট। মানিকগঞ্জ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জাহিদ মালেক। তিনি পেয়েছেন ২২৬০৯৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গণফোরামের মফিজুল ইসলাম খান কামাল পেয়েছেন ৩০৩৮১ ভোট। কিশোরগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ২৫৯৪৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রেজাউল করিম খান চুন্নু পেয়েছেন ৭১৪৩৩ ভোট। কিশোরগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের নূর মোহাম্মদ পেয়েছেন ২৯৭৮৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন পেয়েছেন ৫১৩১৯ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু পেয়েছেন ২৩৯৬১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেএসডির ড. সাইফুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৩১৭৮৬ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক পেয়েছেন ২৫৮৬৭৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান পেয়েছেন ৪৯৩৭ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগের আফজাল হোসেন পেয়েছেন ২০১৮৭৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শেখ মজিবুর রহামন ইকবাল পেয়েছেন ২৮৫৯৪ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নাজমুল হাসান পাপন পেয়েছেন ২৪৭৯৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রফিকুল আলম পেয়েছেন ২৮০৮৪ ভোট। শেরপুর-১ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের আতিউর রহমান আতিক বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২৮৭৪৫২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ডা. গানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা পেয়েছেন ২৭৬৪৩ ভোট। শেরপুর-২ এ আওয়ামী লীগের বেগম মতিয়া চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৩০০৪৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী ফাহিম চৌধুরী পেয়েছেন ৭৬৫২ ভোট। শেরপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের এ কে এম ফজলুল হক চাঁন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২৫১৯৩৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মাহমুদুল হক রুবেল পেয়েছেন ১২৪৯১ ভোট। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা নিয়ে বিকল্পধারা বাংলাদেশের মাহী বি চৌধুরী ২,৮৬,৬৮১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন পেয়েছেন ৪৪,৮৮৮ ভোট। মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের সাগুফতা ইয়াছমিন এমিলি ২,১৫,৩৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিজানুর রহমান সিনহা পেয়েছেন ১,৪৬৫ ভোট। মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস ৩,১৩,৩৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল হাই ১২,৭৩৬ ভোট পেয়েছেন। ঢাকা-৫ আসনে ২,২০,০৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মোল্লা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নবীউল্লাহ নবী পেয়েছেন ৬৭,৫৭২ ভোট। ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার ১,৭২,৫৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের সফিকুর রহমান পেয়েছেন ৩৮,৯৭২ ভোট। ঢাকা-২০ আসনে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বেনজির আহমেদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের হাজী আবদুল মান্নান পেয়েছেন ৭ হাজার ২৬৮ ভোট। ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগের হাজী মোহাম্মদ সেলিম ১,৭৬,৮৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মোস্তফা মহসীন মন্টু ৫১,৫৬৩ ভোট পেয়েছেন। ঢাকা-৮ আসনে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন নৌকা নিয়ে ১,৩৯,৭২২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মির্জা আব্বাস পেয়েছেন ৩৭,৫১২ ভোট। ঢাকা-১১ আসনে একেএম রহমতুল্লাহ ১,৯৫,৭০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের সাদেক খান ১,৩০,২০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুস সালাম পেয়েছেন ৪৭,৩০০ ভোট। গাজীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের আ ক ম মোজাম্মেল হক ৪,০১,৫১৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির চৌধুরী তানভির আহমেদ সিদ্দিকী পেয়েছেন ৯৪,৭২৩ ভোট। গাজীপুর-২ আসনে ৪,১২,১৪০ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের জাহিদ আহসান রাসেল বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সালাহ উদ্দিন সরকার ১,০১,০৪০ ভোট পেয়েছেন। গাজীপুর-৩ আসনে ৩৪৩৩২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ইকবাল হোসেন সবুজ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ইকবাল সিদ্দিকী পেয়েছেন ৩৭৭৮৬ ভোট। গাজীপুর-৪ আসনে ২,৩২,০৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সিমিন হোসেন রিমি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহ রিয়াজুল হান্নান ১৮ হাজার ৫৮২ ভোট পেয়েছেন। গাজীপুর-৫ আসনে ২০৭৬৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মেহের আফরোজ চুমকি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফজলুল হক মিলন ২৭৫৭৬ ভোট পেয়েছেন। গোপালগঞ্জ-১ আসনে ৩ লাখ ৩ হাজার ১৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের কর্নেল (অব.) মুহম্মদ ফারুক খান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের মিজানুর রহমান ৭০২ ভোট পেয়েছেন।  গোপালগঞ্জ-২ আসনে ২ লাখ ৮১ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের তসলিম সিকদার পেয়েছেন ৬০৮ ভোট। গোপালগঞ্জ-৩ আসনে ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এসএম জিলানী পেয়েছেন ১২৩ ভোট। ফরিদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মঞ্জুর হোসেন বুলবুল ৩ লাখ ৪ হাজার ৪৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির চৌধুরী শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর পেয়েছেন ২৭ হাজার ৪৮৮ ভোট। ফরিদপুর-২ আসনে ২ লাখ ১৯ হাজার ২০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শামা ওবায়েদ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৮৮৫ ভোট। ফরিদপুর-৩ আসনে ২ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ পেয়েছে ২১ হাজার ৭০৮ ভোট। ফরিদপুর-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী ১,৩১,৬৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের কাজী জাফরউল্লাহ পেয়েছেন ৭৬,২৪৩ ভোট। মাদারীপুর-১ আসনে ২ লাখ ২৭ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নূর-ই আলম চৌধুরী লিটন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের আবু জাফর আহমাদ পেয়েছেন ২৩৬ ভোট। মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের শাজাহান খান ৩,১১,৭৪০ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিল্টন ২৫৮৮। মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আবদুস সোবহান গোলাপ ২,৫২,৪৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ৩২৯৬ ভোট পেয়েছেন। শরীয়তপুর-১ আসনে ইকবাল হোসেন অপু ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের তোফায়েল আহমেদ পেয়েছেন ১ হাজার ৪২৭ ভোট। শরীয়তপুর-২ আসনে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৩৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সফিকুর রহমান কিরণ পেয়েছেন ২ হাজার ১৯৭ ভোট। শরীয়তপুর-৩ আসনে ২ লাখ ৭ হাজার ২৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নাহিম রাজ্জাক। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের হানিফ মিয়া পেয়েছেন ২ হাজার ৭৪৬ ভোট। রাজবাড়ী-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী কেরামত আলী ২ লাখ ৩৪ হাজার ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম পেয়েছেন ২৮ হাজার ভোট। রাজবাড়ী-২ আসনে আওয়ামী লীগের জিল্লুল হাকিম ৪ লাখ ৫ হাজার ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাসিরুল হক সাবু পেয়েছেন ৫ হাজার ভোট। নরসিংদী-১ আসনে আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম ২,৭১,০৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খায়রুল কবির খোকন ২৪,৬৮৪ ভোট পেয়েছেন। নরসিংদী-২ আসনে আওয়ামী লীগের আনোয়ার আশরাফ খান ১,৭৬,৩৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুল মঈন খান ৭৩৬০ ভোট পেয়েছেন। নরসিংদী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের জহিরুল হক ভুইয়া মোহন ৯৪,০৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) ৫২,৮৭৬ ভোট পেয়েছেন। নরসিংদী-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নুরুল মজিদ হুমায়ুন ২,৬৩,৬৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির সাখাওয়াত হোসেন ১৫,৮০০ ভোট পেয়েছেন। নরসিংদী-৫ আসনে আওয়ামী লীগের রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু ২,৯৪,৪৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আশরাফ খান ২০,৪৩১ ভোট পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের আওয়ামী লীগের গোলাম দস্তগীর গাজী ২,৪৩,৭৩৯ ভোট পেয়েছে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কাজী মনির ১৬,৪৩৪ ভোট পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম বাবু ২,৩২,৭২২ ভোট পেয়েছে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নজরুল ইসলাম আজাদ ৫০১২ ভোট পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের মহাজোটের জাতীয় পার্টির লিয়াকত হোসেন খোকা ১,৯৭,৭৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনজুর এলাহী ১৮০৪৭ ভোট পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আওয়ামী লীগের এ কে এম শামীম ওসমান ৩,৯৩,১৩৬ ভোট পেয়েছে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনির হোসেন কাসেমী ৭৬,৫৮২ ভোট পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের মহাজোটের জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমান ২,৮০,৫৩৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এসএম আকরাম ৫১,৯৮৬ ভোট পেয়েছেন। খুলনা : মেহেরপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ফরহাদ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ২০৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাসুদ অরুন পেয়েছেন ১২ হাজার ৯৫৯ ভোট। মেহেরপুর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান । তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জাভেদ মাসুদ পেয়েছেন ৭ হাজার ৯০০ ভোট। কুষ্টিয়া-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আ কা ম সরওয়ার জাহান। তিনি পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৯৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রেজা আহাম্মেদ পেয়েছেন ৩ হাজার ৪২০ ভোট। কুষ্টিয়া-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাসানুল হক ইনু (জাসদ)। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৮১ হাজার ৪৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আহসান হাবিব লিংকন পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৭৪ ভোট। কুষ্টিয়া-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহবুবুল আলম হানিফ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯৬ হাজার ৫৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জাকির হোসেন সরকার পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩৭৯ ভোট। কুষ্টিয়া-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সেলিম আলতাফ জর্জ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সৈয়দ  মেহেদী আহ্মেদ রুমি পেয়েছেন ১২ হাজার ৩১৯ ভোট। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৯ হাজার ৯৭২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শরীফুজ্জামান পেয়েছেন ২৩ হাজার ১২০ ভোট। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আলী আজগা? তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯৮ হাজার ৮৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাহমুদ হাসান খান পেয়েছেন ২৬ হাজার ৯২৪ ভোট। ঝিনাইদহ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল হাই। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২১ হাজার ৬৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আসাদুজ্জামান পেয়েছেন ৫ হাজার ২৩৯ ভোট। ঝিনাইদহ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের তাহজীব আলম সিদ্দিকী । তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৩৬ হাজার ২১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের ফখরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৪২ ভোট। ঝিনাইদহ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শফিকুল আজম খান। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৪৫ হাজার ৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মতিয়ার রহমান পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৭ ভোট। ঝিনাইদহ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল আজীম আনার। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৫ হাজার ৯৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাইফুল ইসলাম ফিরোজ পেয়েছেন ৯ হাজার ৫০৬ ভোট। এই আসনে চার ইউনিয়নের ভোট স্থগিত। ১১৬ কেন্দ্রের মধ্যে ৮৬ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ভোট। যশোর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শেখ আফিল উদ্দিন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯ হাজার ৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মফিকুল হাসান তৃপ্তি পেয়েছেন ৪ হাজার ৮০২ ভোট। যশোর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নাসির উদ্দিন। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ২৫ হাজার ৭৯৩ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবু সাঈদ মুহাম্মাদ শাহাদাৎ হুসাইন পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯৪০ ভোট। যশোর-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের কাজী নাবিল আহমেদ। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৩ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অনিন্দ্য ইসলাম অমিত পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭১০ ভোট। যশোর-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের রনজিত কুমার রায়। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭২ হাজার ১৬৭ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির টি এস আইয়ুব পেয়েছেন ৩০ হাজার ৮৭৪ ভোট। মাগুরা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান শিখর। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ১৩০ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৬৭ ভোট। মাগুরা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শ্রী বীরেন শিকদার। তিনি পেয়েছেন  ২ লাখ ৩০ হাজার ১১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নিতাই রায় চৌধুরী পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯ ভোট। নড়াইল-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বি এম কবিরুল হক। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৫২৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ৮ হাজার ৯১৯ ভোট। নড়াইল-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭১ হাজার ২১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ জেড এম ফরিদুজ্জামান পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৮৩ ভোট। বাগেরহাট-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শেখ হেলাল উদ্দীন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৫৩ হাজার ২৪১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শেখ মাছুদ রানা পেয়েছেন ১১ হাজার ৩৪৯ ভোট। বাগেরহাট-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শেখ তš§য়। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২০ হাজার ৯১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এম এ সালাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৯০ ভোট। বাগেরহাট-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাবিবুন নাহার । তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯০৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল ওয়াদুদ সেখ (জামায়াত) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪০৮ ভোট। বাগেরহাট-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোজাম্মেল হোসেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৮৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল মজিদ হাওলাদার পেয়েছেন ২ হাজার ৩৯৫ ভোট। খুলনা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের পঞ্চানন বিশ্বাস। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৫৩ হাজার ৬৬৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আমীর এজাজ খান পেয়েছেন ২৮ হাজার ১৭০ ভোট। খুলনা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ১২ হাজার ১০০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নজরুল ইসলাম মঞ্জু পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩৭৯ ভোট। খুলনা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বেগম মন্নুজান সুফিয়ান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রকিবুল ইসলাম বকুল পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬০৬ ভোট। খুলনা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুস সালাম মুর্শেদী। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৩ হাজার ১৪ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আজিজুল বারী হেলাল পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট। খুলনা-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির (জামায়াত) মিয়া গোলাম পরওয়ার পেয়েছেন ৩২ হাজার ৯৫৯ ভোট। খুলনা-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মো. আক্তারুজ্জামান। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৮৪ হাজার ৩৪৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির (জামায়াত) আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১৯ হাজার ২৫৭ ভোট। বরিশাল বিভাগ : বরিশাল-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। তিনি পেয়েছেন ২,০৫,৫০২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির জহির উদ্দিন স্বপন পেয়েছেন ১,৩০৫ ভোট। বরিশাল-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শাহে আলম। তিনি পেয়েছেন ২,১২,৩৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরফুদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ১১,১৩৭ ভোট। বরিশাল-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির গোলাম কিবরিয়া টিপু। তিনি পেয়েছেন ৫৪,৭৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জয়নুল আবেদীন পেয়েছেন ৪৭,২৮৭ ভোট। বরিশাল-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের পংকজ নাথ। তিনি পেয়েছেন ২,৪১,০০৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জে এম নূরুর রহমান পেয়েছেন ৯,২৮২ ভোট। বরিশাল-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জাহিদ ফারুক।  তিনি পেয়েছেন ২,১৫,০৮০ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মজিবর রহমান সরোয়ার পেয়েছেন ৩১,৩৬২ ভোট। বরিশাল-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নাসরিন জাহান রতœা।  তিনি পেয়েছেন ১,৫৯,৩৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নূরুল ইসলাম পেয়েছেন ১৪,৮৪৫ ভোট। বরগুনা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ধীরেন্দ্র দেবনাথ শ¤ভু।  তিনি পেয়েছেন ৩,১৭,৬২২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মতিয়ার রহমান তালুকদার পেয়েছেন ১৫,৮৫০ ভোট। বরগুনা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শওকত হাচানুর রহমান (রিমন)। তিনি পেয়েছেন ২,০০,৩২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির খন্দকার মাহবুব হোসেন পেয়েছেন ৯,৫১৮ ভোট। ভোলা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ।  তিনি পেয়েছেন ২,৪২,০১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. ইয়াছিন পেয়েছেন ৭,৩৮০ ভোট।  ভোলা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আলী আজম। তিনি পেয়েছেন ২,২৬,১২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম পেয়েছেন ১৩,৯৯৯ ভোট। ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ২,৫০,৪১১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মোসলেহ উদ্দীন পেয়েছেন ৪,০৫৫ ভোট। ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব। তিনি পেয়েছেন ২,৯৯,১৫০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মহিবুল্লাহ পেয়েছেন ৬,২২২ ভোট। পটুয়াখালী-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শাহজাহান মিয়া।  তিনি পেয়েছেন ২,৭৩,১৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আলতাফুর রহমান পেয়েছেন ১৫,০৬০ ভোট। পটুয়াখালী-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আ স ম ফিরোজ।  তিনি পেয়েছেন ১,৮৫,৭৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৯,৭৭২ ভোট। পটুয়াখালী-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এস এম শাহজাদা।  তিনি পেয়েছেন ১,৫০,২২২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কামাল খান পেয়েছেন ৬,৩১২ ভোট। পটুয়াখালী-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মহিববুর রহমান।  তিনি পেয়েছেন ৮০,০৭৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির এ বি এম মোশাররফ হোসেন পেয়েছেন ৩৫,০০০ ভোট। ঝালকাঠি-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বজলুল হক হারুন।  তিনি পেয়েছেন ১,৩১,৫২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহজাহান ওমর পেয়েছেন ৬২৫০ ভোট। ঝালকাঠি-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আমির হোসেন আমু।  তিনি পেয়েছেন ২,১৪,৯৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের  ফয়জুল করীম পেয়েছেন ৮৯১২ ভোট। পিরোজপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শ ম রেজাউল করিম।  তিনি পেয়েছেন ৩,৩৭৬১০ ভোট।  তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপি সমর্থিত শামীম সাঈদী পেয়েছেন ৮৩০৮ ভোট। পিরোজপুর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি-জেপির আনোয়ার  হোসেন। তিনি পেয়েছেন ১,৮৯,৪৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মুস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন ৬৩৮৪ ভোট। পিরোজপুর-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজী।  তিনি পেয়েছেন ১,৩৫,৩১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রুহুল আমীন দুলাল পেয়েছেন ৭৬৯৮ ভোট। সিলেট বিভাগ : সুনামগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৫৬ হাজার ৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির নজির হোসেন পেয়েছেন ৭৬ হাজার ১০৪ ভোট। সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জয়া সেনগুপ্তা। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২৩ হাজার ৩২৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাছির চৌধুরী পেয়েছেন ৬২ হাজার ২৬৭ ভোট। সুনামগঞ্জ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এম এ মান্নান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৬৪০ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ নিয়ে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের প্রার্থী শাহীনূর পাশা  চৌধুরী পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৪৪ ভোট। সুনামগঞ্জ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৭ হাজার ৬৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফজলুল হক আছপিয়া পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৬২০ ভোট। সুনামগঞ্জ-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মুহিবুর রহমান মানিক। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ২২ হাজার ৪২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিজানুর রহমান চৌধুরী পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৬৩৪ ভোট। সিলেট-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এ কে আবদুল মোমেন। তিনি পেয়েছেন তিন লাখ ১ হাজার ২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির খন্দকার আবদুল মুক্তাদির পেয়েছেন এক লাখ ২১ হাজার ১৯ ভোট। সিলেট-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন গণফোরামের মোকাব্বির খান। তিনি উদীয়মান সূর্য মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৪২০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র মুহিবুর রহমান পেয়েছেন ৩০ হাজার ৪৪৯ ভোট। সিলেট-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহমুদ উস সামাদ  চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফি আহমদ চৌধুরী পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৮৬৫ ভোট। সিলেট-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ইমরান আহমদ। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ২৩ হাজার ৬৭৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির দিলদার হোসেন সেলিম পেয়েছেন ৯২ হাজার ৪৭৩ ভোট। সিলেট-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাফিজ আহমদ মজুমদার।  তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৭ হাজার ১৯১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের উবায়দুল্লাহ ফারুক ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন এক লাখ ৩৮ হাজার ৯৬০ ভোট। সিলেট-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৯৬ হাজার ১৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির ফয়সল আহমদ চৌধুরী পেয়েছেন এক লাখ ৮ হাজার ৮৯ ভোট। মৌলভীবাজার-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের শাহাব উদ্দিন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৪৪ হাজার ১২১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাসির উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৫২৩ ভোট। মৌলভীবাজার-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন গণফোরামের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ। তিনি ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৭৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিকল্পধারার এম এম শাহীন নৌকা নিয়ে পেয়েছেন ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট। মৌলভীবাজার-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নেছার আহমদ। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির নাসের রহমান পেয়েছেন এক লাখ ৪ হাজার ৫৯২ ভোট। মৌলভীবাজার-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুস শহীদ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ১৪ হাজার ৩০৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির মুজিবুর রহমান চৌধুরী পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩৬৯ ভোট। হবিগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৫৮ হাজার ১৮৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গণফোরামের রেজা কিবরিয়া ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন ৮৫ হাজার ১৯৮ ভোট।  হবিগঞ্জ-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল মজিদ খান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৯৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খেলাফত মজলিসের আবদুল বাছিত আজাদ ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন ৬০ হাজার ৫২ ভোট। হবিগঞ্জ-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবু জাহির। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলহাজ মো. জি কে গউছ পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৭৮ ভোট। হবিগঞ্জ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহবুব আলী। তিনি পেয়েছেন তিন লাখ ৯ হাজার ৬৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খেলাফত মজলিসের আহমদ আবদুল কাদের ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ১৫১ ভোট। চট্টগ্রাম বিভাগ : নোয়াখালী-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এইচ এম ইব্রাহিম। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩৯ হাজার ২৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাহবুব উদ্দিন খোকন পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৪৯ ভোট। নোয়াখালী-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোরশেদ আলম। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৯১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জয়নুল আবদিন ফারুক ২৬ হাজার ১৬৯ ভোট। লক্ষ্মীপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন খান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮০ হাজার ৪৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের শাহাদাত হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৯২ ভোট। লক্ষ্মীপুর-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী শহিদ ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৪ ভোট।  লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩৩ হাজার ৪২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪৯২ ভোট। চট্টগ্রাম-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নুরুল আমিন ৩ হাজার ৯৯১ ভোট। চট্টগ্রাম-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন মহাজোটের প্রার্থী তরিকত ফেডারেশনের নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী । তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৪৩০ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আজিম উল্লাহ বাহার পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৭৫৩ ভোট। চট্টগ্রাম-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান।  তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৫৩ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির মোস্তফা কামাল পাশা পেয়েছেন ৩ হাজার ১২২ ভোট। চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের দিদারুল আলম।  তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৬৬ হাজার ১১৮ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির ইসহাক চৌধুরী পেয়েছেন ৩০ হাজার ১৪ ভোট। চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৭ হাজার ৯০৯ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৩৮১ ভোট। চট্টগ্রাম-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩১ হাজার ৪৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জসিম উদ্দিন সিকদার পেয়েছেন ২ হাজার ৩২৭ ভোট। চট্টগ্রাম-৭ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাছান মাহমুদ।  তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ১৭ হাজার ৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির নুরুল আলম পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৫ ভোট। চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মইনউদ্দীন খান বাদল । তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭২ হাজার ৮৩৮ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবু সুফিয়ান পেয়েছেন ৫৯ হাজার ১৩৫ ভোট। চট্টগ্রাম-৯ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মহিবুল হাসান  চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৩ হাজার ৬১৪ ভোট । তার প্রতিদ্বন্দ্বী  শাহাদাত হোসেন পেয়েছেন ১৭ হাজার ৬৪২ ভোট। চট্টগ্রাম-১০ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আফছারুল আমীন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪৭ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুল্লাহ আল নোমান পেয়েছেন ৪১ হাজার ৩৯০ ভোট। চট্টগ্রাম-১১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এম আবদুল লতিফ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৮৩ হাজার ১৫৯ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ৫২ হাজার ৮৯৮ ভোট। চট্টগ্রাম-১২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সামশুল হক চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ১৭৯ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এনামুল হক ৪৪ হাজার ৫৫৮ ভোট পেয়েছেন। চট্টগ্রাম-১৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৪১৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৯৪ ভোট। চট্টগ্রাম-১৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম  চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ১৮৬ ভোট ।  তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ড. অলি আহমদ বীরবিক্রম পেয়েছেন ২২ হাজার ২২৫ ভোট। চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবু রেজা মুহাম্মদ  নেজামুদ্দিন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭৫ ভোট। চট্টগ্রাম-১৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ৩৪১ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জাফরুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ২৬ হাজার ৩৭০ ভোট। কক্সবাজার-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের জাফর আলম । তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ৯৬৩ ভোট।  তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  বিএনপির হাসিনা আহমেদ পেয়েছেন ৫৫ হাজার ২৬০ ভোট। কক্সবাজার-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আশেক উল্লাহ রফিক । তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ১৩ হাজার ৯১ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের হামিদুর রহমান আযাদ ১৮ হাজার ৫৯০ ভোট পেয়েছেন। কক্সবাজার-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাইমুম সরওয়ার কমল । তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯৬ হাজার ৯৭৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির লুৎফুর রহমান পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২১৫ ভোট। খাগড়াছড়ি আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ১৫৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্রভাবে ভোট করে নূতন কুমার চাকমা পেয়েছেন ৫৯ হাজার ২৫৭ ভোট। বান্দরবান আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বীর বাহাদুর উশৈসিং। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯৯০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাচিং প্রু পেয়েছেন ৫৮ হাজার ২১৭ ভোট। রাঙামাটি আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের দীপংকর তালুকদার। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৫৬ হাজার ৮৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্রভাবে ভোট করে ঊষাতন তালুকদার পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৪৯৫ ভেট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৫২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির খালেদ হোসেন মাহবুব পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭৫ ভোট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলনের  মো. জসিম উদ্দীন পেয়েছেন ২ হাজার ৮৯৪ ভোট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের এবাদুল করিম। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৫০ হাজার ৮৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির কাজী নাজমুল হোসেন পেয়েছেন ১৭ হাজার ২১ ভোট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির আবদুল খালেক পেয়েছেন ১ হাজার ৩২৯ ভোট। কুমিল্লা-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের সুবিদ আলী ভূঁইয়া। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৪৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির ড. খন্দকার  মোশাররফ হোসেন পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৪১৪ ভোট। কুমিল্লা-২ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের সেলিমা আহমাদ মেরী। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৫ হাজার ৫১২ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন পেয়েছেন ২০ হাজার ৭৫৯ ভোট। কুমিল্লা-৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৩ হাজার ১৮২ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির কে এম মজিবুল হক পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৪৮ ভোট। কুমিল্লা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের রাজী  মোহাম্মদ ফখরুল। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৪৪ হাজার ৫৪৪ ভোট।  তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে জেএসডির আবদুল মালেক রতন পেয়েছেন ৭ হাজার ৯৫৮ ভোট। কুমিল্লা-৫ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের আব্দুল মতিন খসরু। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯০ হাজার ৫৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মো. ইউনুস পেয়েছেন ১১ হাজার ৯৬০ ভোট। কুমিল্লা-৬ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের আ ক ম বাহাউদ্দীন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩০০ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির আমিন উর রশিদ পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৩৭ ভোট। কুমিল্লা-৭ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের অধ্যাপক আলী আশরাফ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৪ হাজার ৯০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ পেয়েছেন ১৫ হাজার ৭৪৭ ভোট। কুমিল্লা-৮ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৯ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির জাকারিয়া তাহের সুমন পেয়েছেন ৩৪ হাজার ২১৯ ভোট। কুমিল্লা-১০ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি পেয়েছেন ৪ লাখ ৫ হাজার ২৯৯ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মনিরুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ১২ হাজার ৪৮ ভোট। কুমিল্লা-১১ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মুজিবুল হক। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলনের কামাল উদ্দিন ভূঁঞা পেয়েছেন ৭ হাজার ৯০৪ ভোট । চাঁদপুর-১ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মহীউদ্দীন খান আলমগীর। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মোশাররফ হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ৯০৪ ভোট। চাঁদপুর-২ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে  আওয়ামী লীগের নুরুল আমিন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩১৫ ভো । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির ডা. জালাল উদ্দিন পেয়েছেন ১০ হাজার ২৩৯ ভোট। চাঁদপুর-৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের ডা. দীপু মনি। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৬ হাজার ৮৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির শেখ ফরিদ আহম্মেদ পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮০২ ভোট। চাঁদপুর-৪ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মুহম্মদ শফিকুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৩ হাজার ৩৭৯ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে মো. হারুনুর রশিদ পেয়েছেন ৩০ হাজার ৭৯৯ ভোট। চাঁদপুর-৫ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, বীরউত্তম। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯৮ হাজার ১০৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৬৫৬ ভোট। ফেনী-১ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে জাসদের শিরিন আখতার। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩ হাজার ৫০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির রফিকুল ইসলাম মজনু পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৭০ ভোট। ফেনী-২ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন হাজারী। তিনি পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির জয়নাল আবদিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৮৪ ভোট। ফেনী-৩ আসনে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির আকবর হোসেন পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৭ ভোট।

সর্বশেষ খবর