নেই কোনো কার্যালয়, ভরসা শুধু ফোন নম্বর। এমন প্রতিষ্ঠানই পেয়েছে প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ। কোনো কোনো পণ্য কেনা হয়েছে প্রায় ৫০ গুণ বেশি দামে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালের চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনাকাটায় হয়েছে এমন পুকুর চুরি। ঘটনা তদন্তে এরই মধ্যে কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ১৩০ টাকা বাজার মূল্যের ক্যাথার মাউন্ট কেনা হয়েছে ৪ হাজার টাকা করে। মানে ৬৫ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকা দিয়ে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমএইচআর সামগ্রীর মূল্য তালিকায় এর দাম ৬৬ টাকা। সে অনুযায়ী ৩৩ হাজার টাকার পণ্য কেনা হয়েছে ২০ লাখ টাকায়। চার হাজার টাকা করে কেনা এইচএমই ফিল্টার বাজারে বিক্রি হয় ১৪০ টাকায়। ২০ লাখ টাকায় কেনা হয়েছে ৭০ হাজার টাকার জিনিস। ২০০টি সিভিপি মনোমিটার কেনা হয়েছে ১১ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। ২১৮ টাকার পণ্য হয়ে গেছে ৫ হাজার ৮০০ টাকা।