সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩ ০০:০০ টা

সারা দেশে বিক্ষোভ আওয়ামী লীগের

দেশবিরোধী কর্মকান্ড প্রতিহতের ঘোষণা ♦ ঢাকার থানায় থানায় আজ বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক

সারা দেশে বিক্ষোভ আওয়ামী লীগের

ঢাকা ও রংপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ -বাংলাদেশ প্রতিদিন

রাজধানীসহ সারা দেশে গতকাল বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ। শনিবার বিএনপির ডাকা ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে পুলিশের গাড়ি পোড়ানো, পুলিশের ওপর হামলা, যাত্রীবাহী বাসে ভাঙচুর ও অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদ মিছিল করা হয়। ঢাকা প্রতিটি থানা-ওয়ার্ড, ইউনিটে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। একই সঙ্গে দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে অনুরূপ কর্মসূচি পালন করেন আওয়ামী লীগের সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতারা। এই কর্মসূচি থেকে দেশবিরোধী কর্মকান্ড প্রতিহতের ঘোষণা দেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। সমাবেশে দলটির নেতারা দাবি করেন, সমাবেশের নামে বিএনপি-জামায়াত নৈরাজ্যের সৃষ্টি করেছে। তারা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বর্তমান সরকারকে উৎখাত করতে চায়। এদের আগুন-সন্ত্রাস ও অপরাজনীতির বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। এদিকে আজ সোমবার থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। আগারগাঁওয়ে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সেটি বাতিল করে এ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। বিএনপির অগ্নিসন্ত্রাসের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ। যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা সংলগ্ন এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম। এ সময় বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম সারোয়ার কবির, যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু এমপি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুনর রশীদ মুন্না, ৪৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী আবুল কালাম অনু প্রমুখ। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও ছাড়া আর কিছুই জানে না। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার দুর্নীতি করে দেশটাকে ভঙ্গুর বানিয়েছিল। তারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তাই বিএনপি-জামায়াতকে জনগণ আর ভোট দেবে না। বিক্ষোভ মিছিল করে ডেমরা থানা আওয়ামী লীগ। এতে উপস্থিত ছিলেন ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মোল্লা সজল, ডেমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবু, ৬৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাসুদুর রহমান মোল্লা বাবুল প্রমুখ। বিকালে ওয়ারী থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মিছিল বের করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ওয়ারী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি চৌধুরী আশিকুর রহমান লাভলু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন প্রমুখ। পুরান ঢাকার লালবাগ, চকবাজার, বংশাল ও কোতোয়ালি থানার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সদস্য জসিম উদ্দিন খান আযম, লালবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল আজিজ খোকন, ২৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রহমান বাবলা প্রমুখ। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই দেশের মানুষের ভাগ্যের বদল হয়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ শান্তিতে আছে। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের শান্তি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না। তারা দেশে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে। প্রতিটি থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট পর্যায়ে এদিন প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। দক্ষিণের নতুন কার্যালয়ে প্রতিনিধি সভায় আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, দফতর সম্পাদক উইলিয়াম প্রলয় সমদ্দার বাপ্পি প্রমুখ। বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও বিশেষ অতিথি ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, সঞ্চালনা করেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মামুনুর রশীদ, মঞ্জুর আলম শাহীন, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. হাবিবুর রহমান পবন, মো. এনামুল হক খান, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, তাজউদ্দিন আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, বিএনপি যতই সাধু সাজার চেষ্টা করুক তাদের আসল চেহারা কিন্তু বের হয়ে আসতেছে। ভিসানীতি হওয়ার পরই তারা গত মাসে চট্টগ্রামে সমাবেশ শেষে ফেরার পথে রাতের অন্ধকারে বাস পুড়িয়েছে, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ছবি নিয়ে তৈরি মুর‌্যালে ভাঙচুর চালিয়েছে এবং জানমালের ক্ষতি সাধন করেছে। জুন মাস থেকে এ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আমাদের চার-পাঁচজন নেতা-কর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। তিনি বলেন, আমরা তাদের শুধু সতর্ক করে বলতে চাই, আপনারা এদেশের শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের জানমালের ক্ষতি করবেন, তাদের গায়ে হাত তুলবেন আর যুবলীগ বসে বসে আঙুল চুষবে এটা আপনারা কল্পনা করবেন না। বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির মোড়ে ‘বিএনপি-জামাতের হত্যা, নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ঐক্যবদ্ধ ছাত্রসমাজের বিক্ষোভ সমাবেশ’ শীর্ষক সমাবেশ করে ছাত্রলীগ। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য দেন ঢাবি শাখার সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পী, সাধারণ সম্পাদক সজল কুন্ডু, উত্তরের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ শামীমসহ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদে বিভিন্ন নেতা। ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, বিএনপি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির মতো সন্ত্রাসের স্পন্সর করে। আজ তাদের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে, প্রমাণিত অপরাধ তারা করেছে। তারা বাইরে থেকে অস্ত্র এনে দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে। যতই দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হোক, মাঠ থেকে এদের (বিএনপি) না তাড়ানো পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকব। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগ। আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক আবদুস সালাম বাবুর সভাপতিত্বে সমাবেশে আওয়ামী লীগের কৃষি সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানব সম্পদ সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, কৃষক লীগ সভাপতি সমীর চন্দ্র প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভা থেকে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, নৈরাজ্য রাজপথে থেকে প্রতিহত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। সমাবেশে ফরিদুন্নাহার লাইলী বলেন, বিএনপি-জামায়াত আবার মাঠে নেমেছে। তাদের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য রাজপথে রুখে দিতে হবে। আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগসহ সব সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সতর্কভাবে মাঠে থাকতে হবে। সমীর চন্দ্র বলেন, বাংলার কৃষকসমাজ উন্নয়নের পক্ষে। তারা দেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, নৈরাজ্য চায় না। কেউ করতে চাইলে তারা তা প্রতিহত করবে। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল গুলিস্তান, নুর হোসেন স্কয়ার, সচিবালয়ের সামনের সড়কসহ আশপাশের সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গিয়ে শেষ হয়। বিকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হলে বিক্ষোভ মিছিল ও শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় আগামী নির্বাচন পর্যন্ত ১৫০ দিন রাজপথে থাকার ঘোষণা দেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। আওয়ামী লীগের পাশাপাশি, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা শান্তি সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। মিছিলটি টাউন হল থেকে বের হয়ে আসাদ গেট, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সরোয়ার ডেইজী ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেৃতত্বে যুব মহিলা লীগ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে মিছিল করে। মোহাম্মদপুর ছাড়াও জাপান গার্ডেন সিটি ও টোকিও স্কয়ার থেকে আদাবর থানার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করে আদাবর এলাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। বিক্ষোভ মিছিলে ঢাকা-১৩ আসনের সংসদ সদস্য সাদেক খান, বিভিন্ন ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ মোহাম্মদপুর ও আদাবর থানার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি আদম আলীর নেতৃত্বে পোস্তগোলা শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ধোলাইরপার এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা। ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৫৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আকাশ কুমার ভৌমিকের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সাবেক সংসদ সদস্য (সংরক্ষিত) ও ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগের সাবেক সভাপতি সাবিনা আক্তার তুহিনের নেতৃত্বে বিকাল ৫টায় মিরপুরে ১ নম্বরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি মিরপুর ১ নম্বর সনি সিনেমা হল, মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স, ঈদগাহ মাঠ ও জি ব্লক হয়ে মিরপুর-১ আদর্শ টাওয়ারের সামনে এসে শেষ হয়। এদিকে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য-অগ্নিসংযোগের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতা এম তমিজ উদ্দিন ভুঁইয়া সেলিমের নেতৃত্বে ঢাকায় বসবাসরত কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের বাসিন্দাদের নিয়ে রাজধানীর শান্তিনগর চৌরাস্তায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল নির্বাচনের স্মার্ট প্যালেনের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবদুল আহাদ চৌধুরী ও মহাসচিব প্রার্থী সফিকুল বাহার মজুমদার টিপুর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল করেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী বীরপ্রতীক, বাহার উদ্দিন রেজা বীরপ্রতীক, মো. শাহজাহান, জামাল খাঁ, শাহাবুদ্দিন কমান্ডার, মোশারফ হোসেন প্রমুখ। এদিকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ জানান, এদিন মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, ওয়ারি, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, লালবাগ, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, চকবাজার, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, কলাবাগান, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী, মুগদা, সবুজবাগ, খিলগাঁও, নিউমার্কেট থানায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশে একই কর্মসূচি পালন করা হয়।

 

 

 

সর্বশেষ খবর