দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ সংসদীয় আসনের মধ্যে ২৯৮টিতে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। দুটি আসনের মনোনয়ন পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের একাদশ জাতীয় সংসদের ৭১ জন সংসদ সদস্য এবার মনোনয়ন পাননি। কোনো মন্ত্রী বাদ পড়েননি। তবে তিনজন প্রতিমন্ত্রী বাদ পড়েছেন। আগেরবার জোটের বিভিন্ন দলকে যেসব আসনে ছাড় দেওয়া হয়েছিল, এবার সেসব আসনেও প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। মোট ১০৪টি আসনে নতুন মুখ এসেছে। এবার মনোনয়নে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, ছাত্রলীগের সাবেক বেশ কয়েকজন নেতা, তিনজন সাবেক সচিব এবার দলের মনোনয়নে চমক হিসেবে এসেছেন। নড়াইল-২ আসন থেকে আবারও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ৩৪ নেতা-নেত্রী এবার নৌকার টিকিট পেয়েছেন। জানা গেছে, নির্বাচনের আগে যেমন রদবদলের কথা শোনা যাচ্ছিল তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। গতকাল বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে তালিকা প্রকাশ করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় নির্বাচন পরিচালনা জাতীয় কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফর উল্লাহসহ অন্য কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রবীণ-অভিজ্ঞ পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদদের পাশাপাশি অনেক তারুণ্যের সমন্বয় ঘটেছে। জনপ্রিয়তা হারানো এবং নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারণে বাদ পড়েছেন বর্তমান সংসদের তিন প্রতিমন্ত্রীসহ ৭১ জন এমপি। ঘোষিত প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী- একাদশ জাতীয় সংসদের অধিকাংশ সংসদ সদস্য আবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের দলের মনোনয়ন পেয়েছেন। এ ছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এবার মনোনয়ন পাওয়া ২৪ জন নারী নৌকার টিকিট নিয়ে সরাসরি লড়বেন। বর্তমান সংসদে থাকা বাবার আসনে তিন সন্তান পেয়েছেন নৌকা। স্ত্রীর আসনে পেয়েছেন একজন। জানা গেছে, চূড়ান্ত প্রার্থীদের দলের প্রধান শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত প্রতীক বরাদ্দের চিঠি দেওয়া হবে। চিঠির সঙ্গে প্রার্থীদের কাছ থেকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারেরও একটি করে চিঠি নেওয়া হবে। জোটের শরিক ও মিত্রদের যেসব আসন ছাড় দেওয়া হবে, সেসব আসন থেকে আওয়ামী লীগ ঘোষিত প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। প্রতীক বরাদ্দের চিঠি পেয়েই দলের প্রার্থীরা ছুটবেন নিজ নিজ এলাকায়। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তাদের মন জয় করে কাক্সিক্ষত বিজয় আনতে আনুষ্ঠানিক ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি মাত্র আসনে (গোপালগঞ্জ-৩) এবার নির্বাচন করবেন। তবে কুষ্টিয়া-২ ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের মনোনয়ন গতকাল প্রকাশ করা হয়নি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোট-মহাজোটের অঙ্কে জাতীয় পার্টিসহ সমমনা সব শরিক দলের আসনগুলোতেও এবার দলের প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। সমঝোতার পর সেসব আসন থেকে দলীয় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা হবে বলে জানা গেছে। এদিকে দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার আগে থেকেই লোকে-লোকারণ্য হয়ে যায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়। বিভিন্ন আসনের প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা জড়ো হন সেখানে। দলীয় প্রার্থী ঘোষণার পর হাজার হাজার নেতা-কর্মী, সমর্থকদের কেউ কেউ উল্লাসে ফেটে পড়েন, জয়-বাংলা আর নৌকা প্রতীকের স্লোগানে চারদিক প্রকম্পিত করে তোলেন। অন্যদিকে মনোনয়নবঞ্চিত অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশীর সমর্থকদের মন খারাপ করে এলাকা থেকে দ্রুত চলে যেতেও দেখা গেছে। এবার সংসদের ৩০০ আসনের বিপরীতে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয় ৩ হাজার ৩৬২টি। গত ২৩ নভেম্বর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় ভবনে দলের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের প্রথম সভা হয়। পরে ২৪ ও ২৫ নভেম্বরও সভা চলে। দলের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বোর্ডের সভায় সব প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। এবার জিতে আসার মতো ভালো প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
বরিশাল বিভাগ : বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা, পটুয়াখালী-১ মো. আফজাল হোসেন, পটুয়াখালী-২ আ স ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩ এস এম শাহজাদা, পটুয়াখালী-৪ মো. মহিববুর রহমান, ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২ আলী আজম, ভোলা-৩ নুরন্নবী চৌধুরী, ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্, বরিশাল-২ তালুকদার মো. ইউনুস, বরিশাল-৩ সরদার মো. খালেদ হোসেন, বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ, বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক, বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ মল্লিক, ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন, ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু, পিরোজপুর-১ শ ম রেজাউল করিম, পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ^াস ও পিরোজপুর-৩ মো. আশরাফুর রহমান।
ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ : টাঙ্গাইল-১ মো. আবদুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির, টাঙ্গাইল-৩ মো. কামরুল হাসান খান, টাঙ্গাইল-৪ মো. মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, টাঙ্গাইল-৫ মো. মামুন-অর-রশিদ, টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম (টিটু), টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ, টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয়, জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ, জামালপুর-২ মো. ফরিদুল হক খান, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, জামালপুর-৪ মো. মাহবুবুর রহমান, জামালপুর-৫ মো. আবুল কালাম আজাদ, শেরপুর-১ মো. আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩ এ ডি এম শহিদুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ, ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম, ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান, ময়মনসিংহ-৫ মো. আবদুল হাই আকন্দ, ময়মনসিংহ-৬ মো. মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭ মো. হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী, ময়মনসিংহ-৮ মো. আবদুছ ছাত্তার, ময়মনসিংহ-৯ আবদুস সালাম, ময়মনসিংহ-১০ ফাহ্মী গোলন্দাজ (বাবেল), ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ রুহী, নেত্রকোনা-২ মো. আশরাফ আলী খান খসরু, নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার উকিল, নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান, নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর, কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার আকন্দ, কিশোরগঞ্জ-৩ মো. নাসিরুল ইসলাম খান, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ মো. আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান, মানিকগঞ্জ-১ মো. আবদুস সালাম, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক, মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ, মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন, মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা-১ সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা-২ মো. কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ, ঢাকা-৪ সানজিদা খানম, ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ মুন্না, ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম, ঢাকা-৮ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ মো. মাইনুল হোসেন খান, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী আরাফাত, ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব হাসান, ঢাকা-১৯ ডা. মো. এনামুর রহমান, ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ, গাজীপুর-১ আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ মো. জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ রুমানা আলী, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন (রিমি), গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ, নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি খান, নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ মো. নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ-৩ আবদুল্লাহ আল কায়সার, নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান, নারায়ণগঞ্জ-৫ (কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি), রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী, রাজবাড়ী-২ মো. জিল্লুল হাকিম, ফরিদপুর-১ মো. আবদুর রহমান, ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর, ফরিদপুর-৩ শামীম হক, ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্লাহ, গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম, গোপালগঞ্জ-৩ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ মো. আবদুস সোবহান মিয়া, শরীয়তপুর-১ মো. ইকবাল হোসেন, শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম ও শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক। সিলেট বিভাগ : সুনামগঞ্জ-১ রণজিৎ চন্দ্র সরকার, সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান, সুনামগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ সাদিক, সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক, সিলেট-১ এ কে আবদুল মোমেন, সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান, সিলেট-৪ ইমরান আহমদ, সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমদ, সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ, মৌলভীবাজার-১ মো. শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম চৌধুরী, মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, মৌলভীবাজার-৪ মো. আবদুস শহীদ, হবিগঞ্জ-১ ডা. মো. মুশফিক হুসেন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন শরীফ, হবিগঞ্জ-৩ মো. আবু জাহির ও হবিগঞ্জ-৪ মো. মাহাবুব আলী। চট্টগ্রাম বিভাগ : ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. শাহজাহান আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১ মো. আবদুস সবুর, কুমিল্লা-২ সেলিমা আহ্মাদ, কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম খান, কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দীন, কুমিল্লা-৭ প্রাণ গোপাল দত্ত, কুমিল্লা-৮ আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন, কুমিল্লা-৯ মো. তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০ আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১১ মো. মুজিবুল হক, চাঁদপুর-১ সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, চাঁদপুর-৩ ডা. দীপু মনি, চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর রহমান, চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম, ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী-৩ মো. আবুল বাশার, নোয়াখালী-১ এইচ এম ইব্রাহিম, নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম, নোয়াখালী-৩ মো. মামুনুর রশীদ কিরণ, নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের, নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী, লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন খান, লক্ষ্মীপুর-২ নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, লক্ষ্মীপুর-৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী, চট্টগ্রাম-১ মাহাবুব উর রহমান, চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম-৪ এস এম আল মামুন, চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস সালাম, চট্টগ্রাম-৬ এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১০ মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু, চট্টগ্রাম-১১ এম আবদুল লতিফ, চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন, চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী, কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন আহমদ, কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার, খাগড়াছড়ি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রাঙামাটি দীপংকর তালুকদার এবং বান্দরবান বীর বাহাদুর উ শৈ সিং।