শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

বাম রাজনীতি যুগের অবসান

ভোট কমছে, জনসম্পৃক্ততা নেই কর্মসূচিতে, বামদের রাজনীতি সংস্কৃতির পরিবর্তন আনতে হবে- বলছেন বিশ্লেষকরা
হাসান ইমন ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বাম রাজনীতি যুগের অবসান

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয় ওয়ার্কার্স পার্টি ও সাম্যবাদী দল। ২৬টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে একটিতে জয় পায় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। পাঁচ আসনে প্রার্থী দিয়ে সবকটিতে জামানত হারায় সাম্যবাদী দল। এ নির্বাচনে অংশ নেয়নি বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। তবে নির্বাচনের আগে ও পরে এই তিন বাম দলের কর্মসূচিগুলোতে ছিল না জনসম্পৃক্ততা। ছিল হাতে গোনা কিছু মানুষের উপস্থিতি। ফলে বাম রাজনীতি অস্তিত্ব হারানোর দিকে যাচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। সাবেক শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। দলটি সবকটি আসনে জামানত হারিয়েছে। সাম্যবাদী দল ১৯৯১ সাল থেকে এ পর্যন্ত ছয়টি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে সবকটিতে জামানত হারিয়েছে। ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলের চার প্রার্থী সর্বমোট ১ হাজার ৫৫২ ভোট পেয়েছেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ভোট কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ১৪৮-এ। ২০১৮ সালের নির্বাচনে দলটির মোট প্রাপ্ত ভোট ছিল ৩৮৭। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচ আসনের মধ্যে তিনটিতে পেয়েছে ১ হাজার ৫৪৪ ভোট। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি প্রার্থী দিয়েছিল ২৬ আসনে। দুটি জোট থেকে পাওয়া। বাকি ২৪টি আসনে প্রার্থীরা লড়ে বেশির ভাগই জামানত হারিয়েছেন। জোট থেকে পাওয়া দুটির মধ্যে রাশেদ খান মেনন জয়ী হলেও ফজলে হোসেন বাদশা হেরেছেন। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি করে আসন পায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি। এরপর কোনো নির্বাচনে জয় পায়নি দলটি। বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি বিভিন্ন সময় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও কোনো আসনে জয়ী হয়নি। বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে রাজনীতিতে তাদের কর্মী সংকট রয়েছে। কর্মসূচিতে তারা জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারছেন না। এজন্য অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে বাম দলগুলো। যখন তাদের এই করুণ দশা তখন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির আন্দোলন করছে। তাদের এই প্রতিবাদে কতটুকুই বা ভূমিকা রাখতে পারে এ নিয়ে সংশয় রয়েছে। জাতীয় স্বার্থ নিয়ে কথা বললেও তারা নিজেরা এখনো একত্রিত হতে পারেননি। যে কারণে তাদের নিয়ে জনমনে এক ধরনের সংশয় কাজ করে। তাদের কর্মকাণ্ড তেল-গ্যাস রক্ষা আন্দোলনেই সীমাবদ্ধ। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারে- এমন কোনো কর্মসূচি নেই। গণ আন্দোলন ও গণরাজনীতিতে তাদের কোনো অবদান আছে বলে মনে হয় না।’ এসব কারণেই মূলত জনগণ বাম দলগুলোর কর্মসূচি প্রত্যাখ্যান করে থাকেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাম রাজনীতি এখন ঢাকাকেন্দ্রিক সংগঠনে পরিণত হয়েছে। দলগুলোর জনভিত্তি নেই। ঢাকার বাইরে জনসম্পৃক্ততামূলক কর্মসূচি নেই।

তিনি বলেন, তারা বলেন জনগণের জন্য রাজনীতি করেন। অথচ এসব দলের নেতারা ঢাকায় বসে বসে কথা বলেন। দলকে এগিয়ে নিতে হলে জনগণের কাছে যেতে হবে, জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। যদিও ’৭০-৮০-এর দশকে বাম দলগুলোর মধ্যে এসব কর্মকাণ্ড ছিল। এখন একেবারেই নেই। এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, বাম দলগুলোর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তারা কীভাবে জনগণের কাছে যাবে। কীভাবে তাদের সংগঠিত করবে। তিনি বলেন, ‘পুরনো বাম আদর্শ দিয়ে কতটুকু সফল হবে সেটা আমি জানি না এবং সম্ভাবনাও দেখছি না। যদি নতুন চিন্তা না করে এবং দলকে যুগোপযোগী না করে, তাহলে বেশি একটা সফল হবে না।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, শুধু আমরাই নই পুরো বাম দল সংকটে। দলগুলো ভেঙে উপদলে পরিণত হওয়াই এর মূল কারণ। এ ছাড়া বর্তমান রাজনীতিও এক ধরনের সংকট তৈরি করেছে। মুক্তিযুদ্ধ কিন্তু রাজনীতিবিদরা করেছেন। এখন ২০০ আসনে ব্যবসায়ীরা রাজনীতি করছেন। মূল রাজনীতিবিদরা রাজনীতি থেকে সরে গেছেন। এ কারণে একটা সংকট তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য, গ্যাস সংকট, বিদ্যুৎ সংকটসহ মানুষের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোতে আমরা হাত দেব। কারণ মানুষ এগুলোর নিয়ন্ত্রণ চায়। এজন্য মানুষ আমাদের কাছে আসবে। আমরা আবার জ্বলে উঠব।

বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, দেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ নানা সংকট তৈরি হয়েছে। আমরা আন্দোলন করলে অবশ্যই মানুষ আমাদের সঙ্গে আসবে। আমরা দল হিসেবে এগিয়ে যাব।

সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বামপন্থি রাজনীতি সব সময় উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে চলে। বর্তমানে বাম রাজনীতির সংকট চলছে। এ পরিস্থিতি চিরদিন থাকবে না। বামপন্থিরা আবারও ঘুরে দাঁড়াবেন। তিনি বলেন, ১৪ দলের সবচেয়ে বড় দল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বাকিদের কোণঠাসা করে রেখেছে। ফলে আমাদের মতো দলগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, বামপন্থি রাজনীতিতে সংকট চলছে। তাই বলে বাম রাজনীতির প্রয়োজন এখনো ফুরিয়ে যায়নি। সর্বশেষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা নতুন নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করেছি। দলের নেতা-কর্মীদের নিয়ে আমাদের সংকট ও চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো চিহ্নিত করে বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করছি।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, বামপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার বিভক্তি বাংলাদেশে বামপন্থি রাজনীতির প্রধান সংকট। তবে বর্তমানে দুই ধারার বামপন্থি রাজনীতি রয়েছে। একটি হচ্ছে, ক্ষমতার কোলে বসে বামপন্থি রাজনীতি আর অন্যটি হচ্ছে জনগণের অধিকার আদায়ে রাজপথের রাজনীতি। ক্ষমতার কোলে বসে পরগাছার মতো যারা বামপন্থি রাজনীতি করছে তাদের জনগণ আর বিশ্বাস করে না। ক্ষমতার ভাগ পাওয়ার জন্য বাম রাজনীতির আদর্শকে তারা বিসর্জন দিয়েছে। জনগণ আর এদের বিশ্বাস করে না। জনগণ যাদের ওপর আস্থা হারায় তাদের অস্তিত্ব বিলুপ্তির মুখে পড়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
সাভারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
সাভারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রেকর্ড ২০ বার ঘরোয়া লিগ জিতে ম্যানইউকে স্পর্শ লিভারপুলের
রেকর্ড ২০ বার ঘরোয়া লিগ জিতে ম্যানইউকে স্পর্শ লিভারপুলের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুকেশ-জ্যাকুলিনের প্রেম আসছে বড়পর্দায়!
সুকেশ-জ্যাকুলিনের প্রেম আসছে বড়পর্দায়!

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ডন নিউজ সহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত
ডন নিউজ সহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্নতে খতনায় দাওয়াত না দেওয়ায় সংঘর্ষ, আহত ৩০
সুন্নতে খতনায় দাওয়াত না দেওয়ায় সংঘর্ষ, আহত ৩০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি ও জিয়াউল আহসানসহ ১৩ জনকে নেওয়া হলো ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি ও জিয়াউল আহসানসহ ১৩ জনকে নেওয়া হলো ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওষুধ রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ছাড় চায় সিঙ্গাপুর
ওষুধ রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ছাড় চায় সিঙ্গাপুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ন্যায়বিচারের জন্য কিছুটা অপেক্ষার আহ্বান আইন উপদেষ্টার
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ন্যায়বিচারের জন্য কিছুটা অপেক্ষার আহ্বান আইন উপদেষ্টার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিজ বাঁচানো টেস্টে টাইগার পেসার তানজিমের অভিষেক
সিরিজ বাঁচানো টেস্টে টাইগার পেসার তানজিমের অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল
২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন
গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা
চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস
রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী
হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না
রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার
নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ
অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০
ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ
লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে

চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা