শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে, ২০২৪ আপডেট:

সড়কে গাড়ির গতি বেঁধে দিল সরকার

প্রাইভেট ও বাসের সর্বোচ্চ গতি ৮০, মোটরসাইকেলের ৬০ কিমি, শহরে ২০-৩০ - এক্সপ্রেসওয়ে ও জাতীয় মহাসড়কে তিন চাকার গাড়ি চলা নিষেধ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সড়কে গাড়ির গতি বেঁধে দিল সরকার

দেশের সড়ক-মহাসড়কে যান চলাচলের সর্বোচ্চ গতিসীমা বেঁধে দিয়েছে সরকার। মহাসড়ক ও এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেট কার ও বাসের সর্বোচ্চ গতি নির্ধারণ করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার এবং এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইলের গতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার। গত ৫ মে ‘মোটরযানের গতিসীমা সংক্রান্ত নির্দেশিকা, ২০২৪’ জারি করেছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআরটিএ) এ নির্দেশিকা কার্যকরের নির্দেশ দেওয়া হয়। গতকাল বিআরটিএর রোড সেফটি বিভাগের পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই-রব্বানী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যেদিন থেকে প্রজ্ঞাপন হয় সেদিন থেকেই এটি কার্যকর ধরে নেওয়া হয়। তার মানে এটি অলরেডি কার্যকর হয়ে গেছে। রোড সেফটি বিভাগের পরিচালক বলেন, নতুন নীতিমালা অনুযায়ী সব সড়কে গাড়ির গতিসীমা বলে দেওয়া হয়েছে। যারা গতিসীমা লঙ্ঘন করবে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ বলেছে, দেশব্যাপী উন্নত যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বিস্তৃতির ফলে সড়ক ও মহাসড়কে দ্রুতগতির যাত্রী ও পণ্যবাহী পরিবহনের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং প্রায়ই অনাকাক্সিক্ষত সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ মোটরযানের অতিরিক্ত গতি ও বেপরোয়া মোটরযান চালানো। দ্রুতগতির কারণে আঘাতের মাত্রাও হয় অত্যধিক। ২০৩০ সালের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত মানুষের সংখ্যা অর্ধেকে কমিয়ে আনার লক্ষ্যেই নতুন এই নির্দেশিকা জারি করা হলো বলে জানানো হয়। নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসের মতো হালকা যাত্রীবাহী গাড়ি এবং বাস-মিনিবাসের মতো মধ্যম ও ভারী যাত্রীবাহী গাড়ি জাতীয় মহাসড়ক (একমুখী) ও এক্সপ্রেসওয়েতে সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (দ্বিমুখী) ৭০ কিলোমিটার, জেলা সড়কে ৬০ কিলোমিটার, উপজেলা, সিটি করপোরেশনের মধ্য দিয়ে ৪০ কিলোমিটার গতিতে চলবে। এ ছাড়া শহর এলাকার সংকীর্ণ সড়ক ও গ্রামীণ সড়কে এসব যানের গতি ৩০ কিলোমিটার রাখতে হবে। মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে এক্সপ্রেসওয়েতে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (একমুখী ও দ্বিমুখী) ও জেলা সড়কে ৫০ কিলোমিটার, উপজেলা, সিটি করপোরেশনের মধ্য দিয়ে ৩০ কিলোমিটার গতি রাখতে হবে। এ ছাড়া শহর এলাকার সংকীর্ণ সড়কে ২০ ও গ্রামীণ সড়কে ৩০ কিলোমিটার গতিতে মোটরসাইকেল চালাতে হবে। ট্রাক, মিনিট্রাক, কাভার্ডভ্যান ইত্যাদি মালবাহী মোটরযান এবং ট্রেইলারযুক্ত আর্টিকুলেটেড মোটরযান জাতীয় মহাসড়ক (একমুখী) ও এক্সপ্রেসওয়েতে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (দ্বিমুখী) ৪৫ কিলোমিটার, জেলা সড়কে ৪০ কিলোমিটার এবং উপজেলা ও সিটি করপোরেশনের মধ্য দিয়ে ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলবে। এদিকে এক্সপ্রেসওয়ে ও জাতীয় মহাসড়কে তিন চাকার গাড়ি চলাচল নিষেধ করা হয়েছে। অন্যান্য সড়কে অনুমতি সাপেক্ষে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটারে তিন চাকার গাড়ি চলাচল করতে পারবে। ওপরে উল্লেখ করা গতিসীমা না মানলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ‘সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮’ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে নির্দেশনাপত্রে উল্লেখ করা হয়। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এই নিয়ম অ্যাম্বুলেন্স এবং ফায়ার সার্ভিসের মতো জরুরি পরিষেবামূলক যানবাহনের জন্য প্রযোজ্য হবে না। নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, সর্বোচ্চ গতিসীমার এই বাধ্যবাধকতা শুধুমাত্র স্বাভাবিক অবস্থায় প্রযোজ্য হবে; দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, প্রখর রোদ, অতিরিক্ত বৃষ্টি, ঘনকুয়াশাসহ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণযোগ্য নিরাপদ গতিসীমা প্রযোজ্য হবে; দৃষ্টিসীমা বেশি মাত্রায় কমে গেলে বা একেবারেই দেখা না গেলে মোটরযান চালানো বন্ধ রাখতে হবে। পাহাড়ি এলাকা, আঁকাবাঁকা সড়ক, বাঁক, ব্রিজ, রেল বা লেভেলক্রসিং, সড়ক সংযোগস্থল, বাজার, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের সামনে সাইনে প্রদর্শিত গতিসীমা প্রযোজ্য হবে। মালবাহী মোটরযানসহ অন্যান্য স্বল্পগতির মোটরযান সর্বদা সড়কের বামপাশের লেন দিয়ে চলাচল করবে। শুধুমাত্র ওভারটেক করার সময় ডান লেন ব্যবহার করতে পারবে, কখনো বাম লেন দিয়ে ওভারটেক করা যাবে না। এ নির্দেশিকায় উল্লিখিত গতিসীমা অমান্য করলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮-এর সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেড় হাজার সিম যন্ত্রপাতিসহ মূল হোতা গ্রেপ্তার
দেড় হাজার সিম যন্ত্রপাতিসহ মূল হোতা গ্রেপ্তার
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
তিন ইস্যুতে জোর দিচ্ছে এনসিপি
তিন ইস্যুতে জোর দিচ্ছে এনসিপি
জাতিসংঘের দুটি কাউন্সিলে নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি কাউন্সিলে নির্বাচিত বাংলাদেশ
সর্বোচ্চ সংযম দেখাতে বলল জাতিসংঘ
সর্বোচ্চ সংযম দেখাতে বলল জাতিসংঘ
শি আমাকে ফোন দিয়েছেন
শি আমাকে ফোন দিয়েছেন
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
সমন্বিত রোডম্যাপ ঘোষণা করুন
সমন্বিত রোডম্যাপ ঘোষণা করুন
ইলিয়াস কাঞ্চনের নতুন দল ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নতুন দল ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে রোমে ড. ইউনূস
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে রোমে ড. ইউনূস
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
সর্বশেষ খবর
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক
গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে
একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল
মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'
'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান
অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'
'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী
সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা
কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো
পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা
দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই
৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ৬ দোকান
আগুনে পুড়ল ৬ দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ
বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু
নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মজুরি পরিশোধ সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলকের সুপারিশ
মজুরি পরিশোধ সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলকের সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীর লাশ উদ্ধার
নারীর লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ
রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের
১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন
কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে
নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

মাঠে ময়দানে

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়
কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়

মাঠে ময়দানে