শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মে, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - খলিলুর রহমান, চেয়ারম্যান

ন্যাশনাল ব্যাংক ১৮ কোটি জনগণের ব্যাংক

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যাশনাল ব্যাংক ১৮ কোটি জনগণের ব্যাংক

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব খলিলুর রহমান। পোশাকশিল্প, ইস্পাত, এনার্জি, বিমা সেক্টর, ব্যাংক খাত, টেকনোলজিসহ ১৯টি সেক্টরে বিনিয়োগ রয়েছে শিল্পগ্রুপ কেডিএসের। ৫০ হাজারের অধিক লোকের কর্মসংস্থান করেছে এ শিল্পগ্রুপ। শিল্পোদ্যোক্তা খলিলুর রহমান সম্প্রতি প্রথম প্রজন্মের ব্যাংক হিসেবে পরিচিত ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। নবনির্বাচিত এ চেয়ারম্যান ব্যাংকটির সোনালি অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নানা পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁর কর্মপরিকল্পনার   চুম্বক অংশ পাঠকের  জন্য তুলে ধরা হলো।  বাংলাদেশ প্রতিদিন :  ন্যাশনাল ব্যাংক কর্তৃপক্ষ অন্য ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত না হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ব্যাংকটি কি এককভাবে ব্যবসা পরিচালনার সক্ষমতা রাখে? ব্যাংক একীভূত করার বিষয়ে চাপ ছিল বলে আলোচনা রয়েছে। এটা কি সঠিক?  খলিলুর রহমান : ব্যাংক একীভূত করার চাপ ছিল এমন দাবির কোনো সত্যতা নেই। আমরা যখন শুনি ব্যাংকটি একীভূত করার কথা চলছে তখন আগের পরিচালনা পর্ষদ সভা করে সিদ্ধান্ত নিই, যে ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হতে যাচ্ছে তার চেয়ে আমাদের ব্যাংকের ভিত্তি শক্ত বেশি। আমরা কেন একীভূত হব? আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করি। পর্ষদ থেকে সিদ্ধান্ত দিলাম, আমরা একীভূত হতে রাজি নই। আমাদের ব্যাংক আমরা চালাব। দরকার হলে নতুন পর্ষদ গঠন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ন্যাশনাল ব্যাংকের নতুন পরিচালনা পর্ষদের অগ্রাধিকার কোনটি?  খলিলুর রহমান : আমি চ্যালেঞ্জ নিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংক আমার কাছ থেকে লিখিত নিয়েছে। আমি গ্যারান্টার। বাংলাদেশ ব্যাংক যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ইনশাআল্লাহ আমরা সফল হব। যারা ঋণ নিয়েছে তাদের কাছ থেকে আদায় করবই। করতে হবে, উপায় নেই। যারা প্রকৃত ব্যবসা করে, দেশে বিনিয়োগ করে, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে তাদের যথেষ্ট সুযোগ দেব। এটি আমার ব্যাংক কখনো বলি না। আমরা বলি, ন্যাশনাল ব্যাংক জনগণের ব্যাংক, বাংলাদেশের মানুষের ব্যাংক। ১৮ কোটি জনগণের ব্যাংক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংকটির প্রধান চ্যালেঞ্জ খেলাপি ঋণ কমানো। এক্ষেত্রে ব্যাংকটি কী ধরনের নীতি অনুসরণ করবে? বড় খেলাপিদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ের পরিকল্পনা কী?

খলিলুর রহমান : আমরা চেষ্টা করব খেলাপি ঋণ আদায় করতে। প্রকৃত ব্যবসায়ী ঋণ নিলে খেলাপি হতে পারে না। আগে অ্যাসেসমেন্ট করে ঋণ দেওয়া হয়নি। মনিটরিং করা হয়নি। যারা খেলাপি আমরা তাদের প্রত্যেকের কাছে যাব। বড় খেলাপিদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা ভুল স্বীকার করে টাকা পরিশোধে ইচ্ছুক। আমি আশাবাদী। আমরা ব্যবসা করব। ব্যবসা করে ক্ষতি পুষিয়ে নেব। বড় ব্যবসায়ীরা ঋণখেলাপি হবে না। যারা ব্যবসায়ী না হয়ে ঋণ নিয়েছে তারাই সমস্যা। অন্তত ৫০ শতাংশ আদায়ে আমরা আশাবাদী। চার বছরে আমরা একটি ভালো অবস্থানে চলে যাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে আর্থিক প্রতিবেদন সন্তোষজনক হলে একীভূত হওয়ার হাত থেকে বেঁচে যাবে ব্যাংকটি। এজন্য ব্যাংকটি কী ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে?

খলিলুর রহমান : আমরা ব্যবসায়ী, আমরা জানি ব্যাংককে কীভাবে ওপরে তুলতে হয়। ১৯৮৩ সালে আমরা এ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছি। ব্যাংকটির বয়স ৪৫ বছর। আমি জানি, ব্যাংকের কোথায় কী আছে। ২০১২ সাল পর্যন্ত এক নম্বর কাতারে ছিল। ন্যাশনাল ব্যাংক বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংক। আমাদের যারা পরিচালক ছিলেন সবাই ব্যবসায়ী ছিলেন। তাদের ব্যবসার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা ছিল। আশা করছি দ্রুতই এ ব্যাংক আগের অবস্থায় ফিরে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকটিতে ৩ হাজার কোটি টাকার আমানত সংগ্রহের লক্ষ্য নিয়েছে। এ আমানত কার কাছ থেকে কীভাবে সংগ্রহ করা হবে? 

খলিলুর রহমান : আগে সাড়ে ৪ টাকা ছিল শেয়ারের দাম। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন ৭ টাকা হয়ে গেছে। ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরে আসছে। ডিপোজিট দিন দিন বাড়ছে। ডিপোজিটের জন্য বন্ধু, ব্যবসায়ীদের কাছে যাব। ডিপোজিট মানে লাভ নয়। ডিপোজিট খাটিয়ে আমানতকারীকে লাভ দিতে হবে। ব্যবসায়ী এবং সাধারণ লোকজন থেকেই আমরা টার্গেট করা আমানত সংগ্রহ করব। স্মৃতিচারণা করে তিনি বলেন, আমরা যখন ৪ কোটি টাকায় এ ব্যাংকের উদ্যোগ নিয়েছিলাম তখন বেসরকারি ব্যাংক ছিল না। আমরা ঘরে ঘরে গিয়ে, বন্ধুবান্ধব ধরে ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে এনেছি। ব্যাংকের পরিচালক হলে টাকা ফেরত পাবে কি না তখন চিন্তা করত। আমি বলেছি, তুমি টাকা দাও, টাকা ফেরত না পেলে আমি দিয়ে দেব। এভাবে বন্ধুবান্ধবদের রাজি করিয়েছি। এখনো ওই পলিসি প্রয়োগ করব। বন্ধুদের কাছে যাব। প্রকৃত ব্যবসায়ীদের আমাদের ব্যাংকে ফিরিয়ে আনব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একীভূত হওয়ার কথা শুনে অনেক আমানতকারী আমানত তুলে নিয়েছেন। আমানতকারী গ্রাহকদের আস্থা ফেরানোর জন্য ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কোনো অ্যাকশন প্ল্যান আছে কী?

খলিলুর রহমান : আমার দোষ, দুর্বলতা আমি বলতে পারব না। ব্যাংক কার দ্বারা, কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কীভাবে টাকা নিয়েছে সবাই সব জানে। লুটপাটের ধন বাঁচাতে আমরা এখন একত্রিত হয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংককে বলেছি, আমরা একীভূত হব না। আমরা নিজেরা চালাব। আমরা কষ্ট করে চালাব। সততা থাকলে, কষ্ট করলে এগিয়ে নিতে পারব। যারা ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিয়েছেন তাদের বোঝাব। যারা ঋণখেলাপি তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আইন প্রয়োগ করে টাকা ফেরত আনব। একসময় আমরা অনেক বেশি ডিভিডেন্ট দিয়েছি। ইচ্ছা করলে আমরা উন্নত করে এগিয়ে নিতে পারব। এটি আমার বিশ্বাস। আমরা সফল হবই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যাংকিং অবস্থা কেমন? বর্তমান পরিস্থিতি উত্তরণে করণীয় কী?     

খলিলুর রহমান : ব্যাংক ব্যবসা বুঝতে হবে। ব্যাংক ম্যানেজার ব্যবসা বুঝলে ঋণ দিতে পারে। যাকে ঋণ দেবে, তার বিনিয়োগ মনিটরিং করতে হবে। নিয়মিত পরিশোধ করছে কি না দেখতে হবে। বড় লোনে ত্রৈমাসিক, ষান্মাসিক, বার্ষিক শিডিউল করে মনিটরিং করতে হবে। যেসব ব্যাংকের স্টাফরা মনিটরিং করেনি সেগুলো কষ্টে পড়ে গেছে। মনিটরিং থাকলে টাকা খেলাপি হয় না। খেলাপির কারণে বিশ্বাস কমে যাচ্ছে সাধারণ মানুষের। প্রকৃত ব্যবসায়ী ব্যাংকের টাকা মেরে খাবে না। ব্যবসায়ীদের মুখের কথার দাম আছে। আমরা কোটি কোটি টাকা কথার ওপর দিয়ে থাকি, বেইমানি হয় না। আমরা চেষ্টা করব বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে।  তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় আমাদের ১১টি, মালদ্বীপে ৩টি, সিঙ্গাপুরে ২টিসহ বিভিন্ন দেশে শাখা আছে। এসব শাখার মাধ্যমে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ করব। অন্যান্য ব্যাংকগুলোও চেষ্টা করবে ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহার করে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের।

এই বিভাগের আরও খবর
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী চায় না জামায়াত
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী চায় না জামায়াত
২১ জেলায় ব্ল্যাকআউট
২১ জেলায় ব্ল্যাকআউট
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
ইরানের বন্দরে হঠাৎ রহস্যময় বিস্ফোরণ
ইরানের বন্দরে হঠাৎ রহস্যময় বিস্ফোরণ
১১ বছরেও শেষ হলো না বিচার
১১ বছরেও শেষ হলো না বিচার
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
দক্ষিণ এশিয়া মহাসংকটে
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
এ গ্রীষ্মও লোডশেডিংমুক্ত হবে না
এ গ্রীষ্মও লোডশেডিংমুক্ত হবে না
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় অভিন্ন লক্ষ্য বাংলাদেশ-তুরস্কের
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় অভিন্ন লক্ষ্য বাংলাদেশ-তুরস্কের
সর্বশেষ খবর
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ
পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাবা শহীদ জসিমের কবরের পাশেই শায়িত হবেন লামিয়া
বাবা শহীদ জসিমের কবরের পাশেই শায়িত হবেন লামিয়া

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার
মেহেরপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্ভবত এটি ছিল আমার শেষ মাদ্রিদ ওপেন’
‘সম্ভবত এটি ছিল আমার শেষ মাদ্রিদ ওপেন’

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমের আচার বানাতে যেসব ভুলগুলো এড়িয়ে চলা দরকার
আমের আচার বানাতে যেসব ভুলগুলো এড়িয়ে চলা দরকার

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার
ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রেফারির দিকে বরফ ছুঁড়ে মেরে বড় নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় রুডিগার
রেফারির দিকে বরফ ছুঁড়ে মেরে বড় নিষেধাজ্ঞার শঙ্কায় রুডিগার

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট

৩২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুশকি দূর করতে টকদই যেভাবে ব্যবহার করবেন
খুশকি দূর করতে টকদই যেভাবে ব্যবহার করবেন

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ
ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোপার ‘রাজা’ বার্সা
কোপার ‘রাজা’ বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০
ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান
বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি
হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ
হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!
অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর
দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক
সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?
সিয়ামের ‘জংলি’ কি রেকর্ড ভেঙে দেবে সব সিনেমার?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ
ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা
ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!
এমন পাতলা আইফোন আগে দেখেননি!

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’
‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার
আওয়ামী লীগকে আশ্রয় দিলেই বহিষ্কার

প্রথম পৃষ্ঠা