শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ

১৯৭১ সালে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামী এবং এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ তাদের সব অঙ্গসংগঠনকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। সরকারের নির্বাহী আদেশে ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর আগে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আইনি মতামত দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফাইল পাঠায় আইন মন্ত্রণালয়। গত কয়েকদিন ধরে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করার আলোচনা চলছিল। সম্প্রতি কোটা সংস্কার নিয়ে চলা শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সহিংসতা ও নাশকতাসহ ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠার পর তাদের নিষিদ্ধ করল সরকার।

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বাধীন সরকার। কিন্তু পরে সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের সময় আবার রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পায় জামায়াত। এরপর প্রায় সাড়ে চার দশক ধরে একাত্তরের স্বাধীনতাবিরোধী ও ধর্মভিত্তিক দল জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি উঠেছে বহুবার। আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেওয়ার পর সে দাবি আরও জোরালো হয়। গতকাল ধর্মভিত্তিক এ দল নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, যেহেতু, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত কয়েকটি মামলার রায়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী (পূর্বনাম জামায়াত-ই-ইসলামী/জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ) এবং তার অঙ্গসংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির (পূর্বনাম ইসলামী ছাত্রসংঘ)-কে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে সংঘটিত গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে দায়ী হিসেবে গণ্য করা হইয়াছে; এবং যেহেতু, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগ রিট পিটিশন নং-৬৩০/২০০৯-এ ১ আগস্ট ২০১৩ তারিখের প্রদত্ত রায়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রদত্ত/প্রাপ্ত নিবন্ধন বাতিল করিয়া দিয়াছে এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ, হাই কোর্ট বিভাগের ওই রায়কে বহাল রাখিয়াছে; এবং যেহেতু, সরকারের নিকট যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ রহিয়াছে যে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং তার অঙ্গসংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সাম্প্রতিককালে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞ, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে সরাসরি এবং উসকানির মাধ্যমে জড়িত ছিল। এতে আরও বলা হয়েছে, যেহেতু সরকার বিশ্বাস করে যে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ উহার সব অঙ্গসংগঠন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সহিত জড়িত রহিয়াছে সেহেতু, সরকার, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ তার সব অঙ্গসংগঠনকে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করিল এবং উক্ত আইনের তফসিল-২ এ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ তার সব অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ সত্তা হিসেবে তালিকাভুক্ত করিল। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।

গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর কক্ষের সামনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই দলগুলো নিষিদ্ধ হওয়ার পর তারা আর এই নামে রাজনীতি করতে পারবে না। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮/১ ধারায় জামায়াত-শিবির ও অন্যান্য যে অঙ্গসংগঠন নিষিদ্ধ, এটা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের যে দ্বিতীয় তফসিল আছে, সেখানে এগুলো তালিকাভুক্ত হবে। জামায়াত আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যেতে পারে কি না? জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, তারা আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যেতে পারে। আন্ডারগ্রাউন্ডে অনেক দল গেছে, তাদের কী হয়েছে... আপনারা নকশাল বাড়ির ইতিহাস জানেন। অনেক দল যেতে পারে আন্ডারগ্রাউন্ডে। কিন্তু আমি বলেছি, সেটিকে মোকাবিলার প্রস্তুতি আমাদের আছে। পরে বিকাল প্রায় ৪টার দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান নিজ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, নিষিদ্ধ হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় জামায়াত-শিবিরের পক্ষ থেকে কোনো সহিংসতা হলে তা দমনের সক্ষমতা সরকারের রয়েছে।

এর আগে গত সোমবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের বিষয়ে ‘সর্বসম্মত’ সিদ্ধান্ত হয়। এর পরদিন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বুধবারের মধ্যেই জামায়াত নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এরপর বুধবার মধ্যরাত পর্যন্ত অফিস করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব জাহাংগীর আলমসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কিছু কর্মকর্তা।

মধ্যরাতে অফিস থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে ফাইল আমাদের কাছে এসেছে। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮(১) ধারায় জামায়াত নিষিদ্ধ হচ্ছে। ওই বিধিতে নিষিদ্ধের ক্ষমতা সরকারকে দেওয়া আছে। বিস্তারিত প্রজ্ঞাপনে থাকবে। আমরা সব কাজ চূড়ান্ত করেছি। প্রজ্ঞাপন জারির অপেক্ষা মাত্র। এর আগে গত বুধবার দিনভর দফায় দফায় বৈঠক করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এক সময় আইন সচিবও দেখা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে। এর আগের দিন গত মঙ্গলবার সাত মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও বিভিন্ন বাহিনী প্রধানদের নিয়ে চলমান আন্দোলনসহ গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ে জরুরি বৈঠকে উঠে আসে এই জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের বিষয়টি।

এদিকে যে আইনে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সেই সন্ত্রাসবিরোধী আইন-২০০৯-এর ১৮ (১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, কোন ব্যক্তি বা সত্তা সন্ত্রাসী কার্যের সহিত জড়িত রহিয়াছে মর্মে যুক্তিসঙ্গত কারণের ভিত্তিতে, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উক্ত ব্যক্তিকে তফসিলে তালিকাভুক্ত করিতে পারিবে বা সত্তাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা ও তফসিলে তালিকাভুক্ত করিতে পারিবে’। ১৮ (২) ধারায় বলা হয়, ‘সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, যে কোন ব্যক্তি বা সত্তাকে তফসিলে তালিকাভুক্ত করিতে বা তফসিল হইতে বাদ দিতে পারিবে অথবা অন্য কোনভাবে তফসিল সংশোধন করিতে পারিবে’।

পাকিস্তান আমলেও এই জামায়াত দুবার নিষিদ্ধ হয়েছিল। প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, উপমহাদেশে দেশভাগের আগে ১৯৪১ সালে দলটি প্রতিষ্ঠা করেন মাওলানা সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদি। ১৯৫৯ সালে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় উসকানির অভিযোগে প্রথমবার পাকিস্তানে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়। পরে ১৯৬২ সালে আইয়ুব খান প্রণীত মুসলিম পারিবারিক আইনের বিরোধিতার কারণে ১৯৬৪ সালের ৪ জানুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর কর্মকান্ড আবারও নিষিদ্ধ করা হয়। তবে পরে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। সর্বশেষ বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদ অনুসারে নিষিদ্ধ করা হয়। পরে ১৯৭৭ সালে সংবিধানের ওই ধারা বাতিলের পর ফের রাজনীতিতে আসে জামায়াত। তখন থেকে জামায়াতের বিরোধিতা করে আসছিল সুশীল সমাজ ও বুদ্ধিজীবীরা।

২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে নির্বাচন কমিশন থেকে সাময়িক নিবন্ধন দেওয়া হয়। রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতকে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া নিবন্ধনের বৈধতা নিয়ে ২০০৯ সালে রিট করেন তরিকত ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ ২৫ ব্যক্তি। এরপর বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি (বিডিপি) নামে নতুন করে নিবন্ধন চেয়েছিল জামায়াত। সে নিবন্ধনও মেলেনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যে রাজনৈতিক দল স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, ৫৩ বছরেও সেই জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ বা অপরাধী সংগঠন হিসেবে তাদের বিচার শুরু করা যায়নি। এ লক্ষ্যে ১০ বছর আগে আইন সংশোধন করে দলটির বিচারের মুখোমুখি করার উদ্যোগ নিলেও তা এখন অনেকটা হিমঘরে। একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের ফাঁসির রায়ও ইতোমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। দন্ড কার্যকর হওয়া জামায়াতের শীর্ষ নেতারা হলেন- সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লা ও মুহাম্মদ কামারুজ্জামান এবং নির্বাহী পরিষদ সদস্য মীর কাসেম আলী। রাজাকারের শিরোমণি বলে কুখ্যাত গোলাম আযমকে আমৃত্যু কারাদন্ড দেওয়া হয়। একে একে দলটির ৭৫ নেতা-কর্মী যুদ্ধাপরাধের দায়ে দন্ডিত হয়েছেন। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এক রায়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত নানা অপরাধের জন্য জামায়াতে ইসলামীকে ‘ক্রিমিনাল অর্গানাইজেশন’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এরপর ২০১০ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিচারের জন্য তদন্ত শেষ করে তদন্ত সংস্থা। তদন্ত শেষ হওয়ার পরপরই প্রসিকিউশনের প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে দল বা সংগঠনের বিচারের সুযোগ না থাকায় ওই সময় বিচার করা যায়নি। এরপর যুদ্ধাপরাধের দায়ে দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বিচার করার জন্য আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা আলোর মুখ দেখেনি।

নিষিদ্ধ জামায়াতের বক্তব্য প্রচার করা যাবে না : নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন বা ব্যক্তির কোনো বিবৃতি, মন্তব্য, অভিমত, উক্তি কোনোভাবেই প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তিনি বলেন, জামায়াত এখন নিষিদ্ধ সংগঠন তাই তাদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না। এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনেই এ বিষয়ে স্পষ্ট করে বলা আছে বলে জানান তিনি। গতকাল জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারির পর সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮ (১) ধারা অনুযায়ী জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একাধিক রায়ে জামায়াতে ইসলামীকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। দলটির নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে হাই কোর্টের রায়ে। আপিল বিভাগে গিয়েও তারা নিবন্ধন ফিরে পাননি। সর্বশেষ কোটা সংস্কারবিরোধী আন্দোলনে তারা সরাসরি এবং বিভিন্ন ধরনের উসকানি দিয়ে দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিনষ্ট করার চেষ্টা করেছে। অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, যুদ্ধাপরাধের রায়, নিবন্ধন বাতিলের রায় এবং বর্তমান কর্মকান্ড বিবেচনায় নিয়ে সরকার তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এর ফলে জামায়াত এখন আর কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এখন তারা নিষিদ্ধ সংগঠন। এ গেজেট চলমান থাকা অবস্থায় কোনো রাজনৈতিক-সাংগঠনিক কর্মকান্ড পরিচালনা করলে আইন অনুযায়ী সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যাবে জামায়াতের বিরুদ্ধে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
রেকর্ড ২০ বার ঘরোয়া লিগ জিতে ম্যানইউকে স্পর্শ লিভারপুলের
রেকর্ড ২০ বার ঘরোয়া লিগ জিতে ম্যানইউকে স্পর্শ লিভারপুলের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুকেশ-জ্যাকুলিনের প্রেম আসছে বড়পর্দায়!
সুকেশ-জ্যাকুলিনের প্রেম আসছে বড়পর্দায়!

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ডন নিউজ সহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত
ডন নিউজ সহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্নতে খতনায় দাওয়াত না দেওয়ায় সংঘর্ষ, আহত ৩০
সুন্নতে খতনায় দাওয়াত না দেওয়ায় সংঘর্ষ, আহত ৩০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি ও জিয়াউল আহসানসহ ১৩ জনকে নেওয়া হলো ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি ও জিয়াউল আহসানসহ ১৩ জনকে নেওয়া হলো ট্রাইব্যুনালে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ওষুধ রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ছাড় চায় সিঙ্গাপুর
ওষুধ রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ছাড় চায় সিঙ্গাপুর

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ন্যায়বিচারের জন্য কিছুটা অপেক্ষার আহ্বান আইন উপদেষ্টার
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ন্যায়বিচারের জন্য কিছুটা অপেক্ষার আহ্বান আইন উপদেষ্টার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিজ বাঁচানো টেস্টে টাইগার পেসার তানজিমের অভিষেক
সিরিজ বাঁচানো টেস্টে টাইগার পেসার তানজিমের অভিষেক

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল
২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন
গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা
চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস
রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী
হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না
রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার
নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন
চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ
অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০
ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ
লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে

চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা