বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০২৪ ০০:০০ টা

গণমাধ্যমে হামলায় প্রতিবাদের ঝড়

ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া পরিদর্শনে জামায়াত আমির, ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমিরসহ রাজনীতিকরা, নিন্দা বিশিষ্টজনদের, মানববন্ধন কর্মীদের, দোষীদের গ্রেপ্তার দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক

গণমাধ্যমে হামলায় প্রতিবাদের ঝড়

ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া পরিদর্শনে গতকাল জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ ফয়জুল করীম -বাংলাদেশ প্রতিদিন

দেশের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া হাউস ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ কমপ্লেক্সে গত সোমবার দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনায় সারা দেশে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় বইছে। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে হামলায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবিতে জেলায় জেলায় মানববন্ধন করেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। সেসব মানববন্ধনে সুশীলসমাজের প্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষও যোগ দেন। দোষীদের খুঁজে বের করতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন। গতকাল বিকাল ৩টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া কমপ্লেক্সের সামনের সড়কে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন মিডিয়া হাউসটির সাতটি গণমাধ্যমের কর্মীরা। হামলার নিন্দা জানিয়ে তাঁরা বলেন, আমরা সাংবাদিকরা অস্ত্র হাতে নেব না। আমাদের কলম আছে, আমরা সত্যটা লিখতে চাই। ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ার সাংবাদিকরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রথম থেকে লিখে আসছেন। আগামীতেও লিখে যাবেন। আমরা বেনজীরের মুখোশ যেভাবে উন্মোচন করেছি, একইভাবে আগামীতে যে সরকারই আসুক দুর্নীতির বিরুদ্ধে কারও এক ফোঁটা ছাড় নেই। এ ধরনের হামলা করে এত বড় মিডিয়া হাউসের কণ্ঠ রোধ করা যাবে না। কলমকে কখনো লাঠি দিয়ে মোকাবিলা করা যায় না। যে যত চেষ্টাই করুক, আমরা একত্র আছি। গত পরশুর হামলার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আমাদের জন্য সহানুভূতি ব্যক্ত করেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভিন্ন নেতা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা মিডিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। সুতরাং আমরা মনে করি আমাদের পাশে সমগ্র দেশ আছে। শিক্ষার্থীদের নাম ভাঙিয়ে কারা সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধ করতে চাইছে সেটা সামনে আসা জরুরি। আমরা বর্তমান সরকারের কাছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলায় প্রতিবাদের ঝড় উঠবে। হামলাকারীদের উদ্দেশে সংবাদকর্মীরা বলেন, সন্ত্রাসীদের আর কোনো ছাড় নয়। যেসব সন্ত্রাসী ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ার ওপর হামলা করেছে তাদের সবার চেহারা আমাদের সিসিটিভিতে আছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলাসহ আইনি ব্যবস্থার জন্য আমরা সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছি। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, ডেইলি সানের প্রধান সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী, বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক জুয়েল মাজহার, কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলি হাবিব, নিউজ টোয়েন্টিফোরের নির্বাহী সম্পাদক রাহুল রাহা, রেডিও ক্যাপিটালের ইনচার্জ রুহুল আমিন রাসেল প্রমুখ। এ সময় বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক আবু তাহের, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাসসহ কালের কণ্ঠ, ডেইলি সান, বাংলাদেশ প্রতিদিন, বাংলানিউজ, নিউজ টোয়েন্টিফোর, টি স্পোর্টস ও রেডিও ক্যাপিটালের হাজারখানেক সংবাদকর্মী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের স্লোগান দিয়ে হুঁশিয়ারি বার্তা জানান। মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন কালের কণ্ঠের উপসম্পাদক হায়দার আলী।

রাজধানী বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ ভবনের সামনে গতকাল মানববন্ধন করেন সাংবাদিক ও কর্মকর্তা কর্মচারীরা। তাঁরা গণমাধ্যমে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদ জানান- বাংলাদেশ প্রতিদিন

এদিকে সোমবার হামলার পরপরই মিডিয়া হাউসগুলো পরিদর্শনে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। এর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই দাবি করে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে দ্রুত অপরাধীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান তাঁরা। গতকাল জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসুদ, প্রচার ও দাওয়া বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিকসহ অনেকে হামলার শিকার গণমাধ্যমগুলো পরিদর্শন করেন। এ সময় তাঁরা হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান এ ধরনের হামলার ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেন এবং নিন্দা জানান। তিনি বলেন, সম্প্রতি গণ আন্দোলনের পর একটি সুবিধাবাদী মহল দেশ অস্থিতিশীল এবং গণ আন্দোলনের সফলতা প্রশ্নবিদ্ধ করতে এ ধরনের কাপুরুষোচিত হামলা করতে পারে। হামলাকারীদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচার করতে হবে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির ফয়জুল করিম বলেন, এটা শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র। দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে ষড়যন্ত্রের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে। হামলার ঘটনার পর গত দুই দিনে বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্রাব), ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি), বেসরকারি টেলিভিশন এবং রেডিও স্টেশনের সংবাদ উপস্থাপকদের সংগঠন নিউজ ব্রডকাস্টারস অ্যালায়েন্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ (এনবিএ), বাংলাদেশ মেডিকেল রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমআরএ), ল রিপোর্টার্স ফোরাম (এলআরএফ)সহ বিভিন্ন সংগঠন।

সারা দেশে মানববন্ধনে প্রতিবাদ ও নিন্দা : ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ায় ন্যক্কারজনক হামলার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে গতকাল সারা দেশে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। মানববন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতা ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা বর্তমান সরকারের কাছে দ্রুত অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। মানববন্ধন থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপে দুর্বৃত্তদের হামলার নিন্দা ও অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবিতে গতকাল বেলা ১১টায় রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে দড়িখরবোনা মোড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে রংপুর প্রেস ক্লাবের সামনে রংপুরে কর্মরত সাংবাদিকদের ব্যানারে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম নগরীর এস এস খালেদ সড়কের কর্ণফুলী মিডিয়া টাওয়ারের সামনে গতকাল মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। গাজীপুরে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন জেলায় কর্মরত সাংবাদিক ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক এবং নাগরিক সংগঠনের ২ শতাধিক নেতা-কর্মী। গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে রাজবাড়ি রোডে এ মানববন্ধন হয়। গতকাল দুপুরে মুন্সীগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে জেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের ব্যানারে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়।

গতকাল বিকাল ৩টায় কক্সবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে প্রতিবাদী এ কর্মসূচির আয়োজন করেন কক্সবাজারে কর্মরত সাংবাদিকেরা। ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের ওপর পরিকল্পিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বগুড়ার বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিন বগুড়া অফিসে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়। বিবৃতিদাতারা হলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না, বগুড়া জেলা বিএনপি সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা, সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর তালুকদার হেনা, সাংগঠনিক সম্পাদক সহিদ উন নবী সালাম, কে এম খায়রুল বাশার, জেএসডির কেন্দ্রীয় সদস্য রেজাউল বারী দীপন, বগুড়া শহর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক হামিদুল হক চৌধুরী হিরু, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, বগুড়া পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও জেলা যুবদল সভাপতি সিপার আল বখতিয়ার। এ ছাড়া হামলার প্রতিবাদে গতকাল বিকাল ৩টায় শহরের সাতমাথায় সামাজিক সংগঠন হৃদয়ে বগুড়ার আয়োজনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। গতকাল দুপুরে মাদারীপুর প্রেস ক্লাবের সামনে জেলায় কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীরা মানববন্ধন করেন। গতকাল দুপুরে যশোর প্রেস ক্লাবের সামনে মুজিব সড়কে যশোরে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের ব্যানারে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর সাড়ে ১২টায় দিনাজপুর প্রেস ক্লাবের সামনের সড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। নীলফামারী শহরের ডিসির মোড়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মৌলভীবাজার প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন জেলার সাংবাদিকরা। বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে সিরাজগঞ্জ প্রেস ক্লাব চত্বরে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন সিরাজগঞ্জ জেলা সদরে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মী ও শিক্ষার্থীরা। রাঙামাটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের চত্বরে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করেছেন জেলার সাংবাদিকরা। এ সময় স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা মুখে কালো মাস্ক পরে মানববন্ধনে অংশ নিয়ে সংহতি প্রকাশ করেন। সকাল সাড়ে ১০টায় রাজবাড়ীতে কর্মরত সংবাদকর্মীরা মানববন্ধন করেন। পাবনা প্রেস ক্লাবের সামনে আবদুল হামিদ সড়কে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। নেত্রকোনা জেলা প্রেস ক্লাবের সামনের সড়কে সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। নাটোরের কানাইখালী এলাকায় নাটোর জেলায় কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল দুপুরে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাব হলরুমে প্রতিবাদ সভা ও ক্লাব প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করেন লক্ষ্মীপুরের কর্মরত সাংবাদিকরা। ঝিনাইদহ শহরের পোস্ট অফিস মোড়ে গতকাল দুপুরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ হয়। ঝালকাঠি প্রেস ক্লাবের সামনের সড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সামনে মুজিব সড়কে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন জেলার সাংবাদিকরা। কুমিল্লা নগরীর কান্দিরপাড় এলাকায় কুমিল্লা টাউন হলের বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মুক্তমঞ্চে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন সাংবাদিক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্টজনেরা। চুয়াডাঙ্গা প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন জেলার সাংবাদিকরা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সর্বস্তরের গণমাধ্যমকর্মীর ব্যানারে গতকাল দুপুরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। গতকাল দুপুরে সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড রিপোর্টার্স ইউনিটির অফিসের সামনে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার কর্মীরা মানববন্ধন করেন। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মঠেরঘাট এলাকায় অবস্থিত রূপগঞ্জ প্রেস ক্লাবের মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন উপজেলার সাংবাদিকরা। লক্ষ্মীপুরের রায়পুর প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে গতকাল দুপুরে ক্লাব মিলনায়তনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী

বিশ্ব মিডিয়ায় হামলার খবর

 

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর