শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

ঈদ শুভেচ্ছায় কুকুরের ছবি, জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

প্রথম আলো পত্রিকায় ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি দেওয়ার পর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন দেশের আলেম-ওলামাসহ ধর্মপ্রাণ মানুষ। তারা প্রথম আলো নিষিদ্ধসহ পত্রিকাটির সম্পাদক মতিউর রহমানকে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছেন। তারা বলছেন, সরকার যদি ব্যবস্থা গ্রহণ না করে শিগগিরই তারা দাবি আদায়ে রাজপথে নামবেন।

এর আগে ২০০৭ সালে ধর্ম অবমাননার কারণে সারা দেশের আলেম-ওলামাসহ সাধারণ মানুষ যখন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানকে গ্রেপ্তার ও প্রথম আলো নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনে নামেন, সে সময় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মধ্যস্থতায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা উবায়দুল হকের হাত ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমাপ্রার্থনা ও তওবা করেন মতিউর রহমান। তওবা করে বলেছিলেন ধর্মে আঘাত আসে এমন কিছু আর কখনোই করবেন না। কিন্তু গেল পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে ৩০ মার্চ প্রথম পৃষ্ঠায় ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে ঈদ মুবারক লেখার পাশে কুকুরের ছবি দিয়েছে ঈদ শুভেচ্ছায়। এ কুকুরের ছবি দেওয়ায় দেশের আলেম-ওলামারা বলছেন, এটা একটা ধর্ম অবমাননার শামিল।

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। তিনি বলেন, প্রথম আলো ঈদের মতো একটি পবিত্র ইবাদতকেও কটাক্ষ করতে দ্বিধা করেনি। প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি, এ কেমন অদ্ভুত আচরণ? সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ কথা বলেন তিনি।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দিন আহমদ বলেন, জনশ্রুতি রয়েছে প্রথম আলো ভিনদেশের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করে। মাঝেমধ্যেই তারা ইসলাম ধর্ম ও দেশি কৃষ্টি-কালচারের বিরোধী খবর প্রচার করে। ঈদ শুভেচ্ছায় কুকুরের ছবি প্রকাশ করে প্রথম আলো জঘন্য অপরাধ করেছে। প্রচলিত আইন অনুযায়ী যে কোনো ধর্মেরই কটাক্ষ করা অপরাধ। প্রথম আলো ইসলাম ধর্মে আঘাত করেছে। প্রচলিত আইন অনুযায়ী তাদের বিচার করতে হবে।

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, ঈদ মুসলমানদের জন্য আনন্দের ও ইবাদত কবুলের সময়। প্রথম আলো ইচ্ছাকৃতভাবে ঈদের সঙ্গে কুকুরের ছবি দিয়ে ধর্ম অবজ্ঞা অপমান অসম্মান করে তারা কুফরি করেছে। তাদের প্রচলিত আইনে শাস্তি দেওয়া উচিত। দিতে হবে। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী বলেন, প্রথম আলো আগেও হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অবমাননা করে ইসলামের দুশমনদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে। ঈদের আনন্দে কুকুরের ছবি প্রকাশ ন্যক্কারজনক ও মারাত্মক শাস্তিযোগ্য অপরাধ। দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম বলেন, ঈদের চাঁদের পাশে কুকুরের ছবি প্রকাশ আপত্তিকর। এটা ধর্মীয় অবমাননার শামিল। কুকুরের ছবি দিয়ে তারা কী বোঝাল?

বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির নির্বাহী সভাপতি মাওলানা এ কে এম আশরাফুল হক বলেন, প্রথম আলো ঈদসংখ্যায় কার্টুনে কুকুরের ছবি দিয়ে দেশের কোটি কোটি মুসলমানের হৃদয়ে ও ইমানে আঘাত করেছে। পত্রিকাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কিছুদিন পরপর ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে আঘাত করে আসছে। ইসলামবিরোধী সব তৎপরতা উসকে দিচ্ছে। প্রথম আলো কর্তৃপক্ষকে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে ইসলামবিরোধী তৎপরতা থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের ঢাকা মহানগরী সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবদুল হাকিম বলেন, ঈদের খুশিতে একটা কুকুরের দৃশ্যমান ছবি দ্বারা মুসলমানদের একটা ধর্মীয় চেতনাকে হেয় করা হলো। এটা একটা ধর্ম অবমাননার শামিল।

ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মো. আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ঈদের চাঁদের কার্টুনের সঙ্গে কুকুরের ছবি আঁকা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রথম আলো পত্রিকায় এ কার্টুন ছবির মাধ্যমে মুসলমানদের পবিত্র ঈদের চাঁদের সঙ্গে কুকুরের ছবি এঁকে ধর্মীয় অনুভূতিতে চরমভাবে আঘাত করা হয়েছে। এ কার্টুনের মাধ্যমে মুসলমানদের ঈদ উদ্‌যাপনকে চরমভাবে অবমাননা করা হয়েছে। মুসলমানদের বছরে দুটি পবিত্র ঈদকে এভাবে কুকুরের ছবি আঁকার মাধ্যমে প্রথম আলো পত্রিকা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছে। এ কার্টুনের জন্য প্রথম আলো পত্রিকাকে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০০৭ সালে ধর্ম অবমাননার কারণে সারা দেশের আলেম-ওলামাসহ সাধারণ মানুষ যখন মতিউর রহমানকে গ্রেপ্তার ও প্রথম আলো নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনে নামেন, সে সময় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের মধ্যস্থতায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা উবায়দুল হকের হাত ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমাপ্রার্থনা ও তওবা করেন মতিউর রহমান। তওবা করে বলেছিলেন ধর্মে আঘাত আসে এমন কিছু আর কখনোই করবেন না। তওবা রক্ষা করেননি প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের মুসলমানদের বহির্বিশ্বে জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদী হিসেবে চিত্রায়িত করার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে মিডিয়াস্টার লিমিটেডের মিডিয়া হাউসগুলো। উসকানি দিয়ে দেশের মুসলমানদের সহিংসতায় জড়ানোর চেষ্টা করেছে। আর এ কাজ সবচেয়ে বেশি করেছে প্রথম আলো। বিগত সময়ে জঙ্গি নাটক তৈরি, ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দাড়ি, টুপি ও হিজাবের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে প্রচারণা করেছে প্রথম আলো। আলেম-ওলামারা বলছেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা ও বিতর্কিত করার চেষ্টা প্রথম আলোর অনেক পুরোনো অভ্যাস। দাড়ি-টুপিওয়ালাদের জঙ্গি সাজিয়ে মুসলমানদের দমন করতে চেয়েছে প্রথম আলো।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের বিবৃতি : গতকাল দলের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ৩০ মার্চ প্রথম আলো ঈদ শুভেচ্ছার কার্টুনে কুকুরের ছবি দিয়েছে। নিঃসন্দেহে এটা চরম ধৃষ্টতা ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ। অবশ্যই এ ধৃষ্টতার জন্য পত্রিকা কর্তৃপক্ষকে জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্টদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। জমিয়ত নেতৃবৃন্দ আরও বলেছেন, পত্রিকাটির সম্পদক এর আগেও একবার হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অবমাননা করে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের তৎকালীন খতিব মাওলানা উবায়দুল হক (রহ.)-এর কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছিলেন। এবার ঈদে এসে আবারও একই রকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানো হলো। এ জঘন্য আচরণ কিছুতেই মেনে নেওয়ার মতো নয়। গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নামে ইসলাম ও ইসলামি ভাবধারাবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করতে চাওয়ার অর্থই হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করা। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং প্রতিকার চাই। যৌথ বিবৃতিতে দলের সভাপতি মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দীন, সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সহসভাপতি মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস তালুকদার, মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া এসব কথা বলেছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিসিএস মৌখিক নম্বর কমিয়ে ৫০ করার ভাবনা
বিসিএস মৌখিক নম্বর কমিয়ে ৫০ করার ভাবনা
৫৮ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন শিক্ষার্থীরা
৫৮ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন শিক্ষার্থীরা
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করতে হবে
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করতে হবে
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
গণতন্ত্রের ঘাটতিতে ফ্যাসিবাদী শাসন
গণতন্ত্রের ঘাটতিতে ফ্যাসিবাদী শাসন
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
তারিক সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ জুলাই
তারিক সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ জুলাই
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
ভোটের আগেই ইসির আওতায় থাকা সংস্কার
ভোটের আগেই ইসির আওতায় থাকা সংস্কার
সর্বশেষ খবর
ঢাকা ও চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঢাকা ও চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভারতে বন্ধ করা হল পিএসএলের সরাসরি সম্প্রচার
ভারতে বন্ধ করা হল পিএসএলের সরাসরি সম্প্রচার

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গেতাফে ম্যাচে জয় পেলেও এন্দ্রিকের পারফরম্যান্সে ক্ষুব্ধ আনচেলত্তি
গেতাফে ম্যাচে জয় পেলেও এন্দ্রিকের পারফরম্যান্সে ক্ষুব্ধ আনচেলত্তি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের
মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার
বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন
মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’
‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুমার নামাজের গুরুত্ব
জুমার নামাজের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে
বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স
বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব
পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি
পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'
কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক
তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য
জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট
হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী
আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’
‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ
কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীভাবে এত দ্রুত রোগা হয়েছিলেন করণ জোহর?
কীভাবে এত দ্রুত রোগা হয়েছিলেন করণ জোহর?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই ঢাকার চার পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু হবে: সরওয়ার
শিগগিরই ঢাকার চার পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু হবে: সরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল
পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত
ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার
সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম
হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০৯ কোটি পেল হিমি
১০৯ কোটি পেল হিমি

শোবিজ

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার
সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই
চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই

শোবিজ

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম তাহলে ভাঙল!
ঘুম তাহলে ভাঙল!

মাঠে ময়দানে

গাইবেন নায়িকা মৌসুমী
গাইবেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব
যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা
বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা

শোবিজ

কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি
কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি

শোবিজ

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

সম্পাদকীয়

এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম
বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম

শোবিজ

যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি
যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে সিরিজ হার
কাবাডিতে সিরিজ হার

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি
ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু

প্রথম পৃষ্ঠা