শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

৫ আগস্টের পর জুলাই বিপ্লবের গায়ে পাকিস্তানি ট্যাগ লাগানোর একটা প্রকাশ্য চেষ্টা দৃশ্যমান। বিভিন্ন মহল বলার চেষ্টা করছে পাকিস্তানপন্থিরা আবার রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে জোর অপপ্রচার। বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন সৃষ্টির প্রেক্ষাপটে এ আলোচনায় সুশীল সমাজ বেশ আগ্রহী। বন্ধ্যত্ব কাটিয়ে দেশটির সঙ্গে নতুন করে উচ্চপর্যায়ে যোগাযোগ এবং পাকিস্তানপ্রীতি নিয়ে অনেকেরই তির্যক মন্তব্য শোনা যায়। বাংলাদেশ পাকিস্তানমুখী হয়ে যাচ্ছে, নতুন পাকিস্তান সৃষ্টি হচ্ছে, ইত্যাদি নানা গুজব এবং অপপ্রচারে সয়লাব ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। এরকম একটি পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা সফরে এলেন গত বুধবার। দীর্ঘ ১৫ বছরের বিরতির পর অনুষ্ঠিত হলো সচিব পর্যায়ের বৈঠক। সামনে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করবেন। সচিব পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ ন্যূনতম পাকিস্তানপ্রীতি দেখাল না। বরং চোখে চোখ রেখে কথা বলল। দীর্ঘদিনের দাবি পুনঃউচ্চারণ করল বাংলাদেশ। একাত্তরের গণহত্যার জন্য ক্ষমা, পাওনা টাকা ফেরত চাওয়া এবং আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ফিরিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গটি উত্থাপিত হলো আনুষ্ঠানিকভাবে। পাকিস্তানের সঙ্গে এটি ড. ইউনূসের এক সুপার ডিপ্লোমেসি। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিন অমীমাংসিত বিষয়গুলো সমাধানের তাগিদ দিলেন। আর এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের নতুন কূটনীতির বৈশিষ্ট্য স্পষ্ট হলো। পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়া হবে ঠিকই, কিন্তু কখনো আত্মমর্যাদা বিকিয়ে দিয়ে নয়, এ বার্তাটি আবার স্পষ্ট হলো। এটিই ড. ইউনূস সরকারের কূটনীতির বৈশিষ্ট্য। কূটনীতির পরিভাষায় একে বলা হয় সুপার ডিপ্লোমেসি। বর্তমান টালমাটাল বিশ্বরাজনীতিতে সুপার ডিপ্লোমেসি বিষয়টির প্রচলন হয়েছে। একটি আশু সংকট নিরসনে কূটনৈতিক চ্যানেলের বাইরে গিয়ে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানরা যখন সরাসরি উদ্যোগ নেন, যখন একটি রাষ্ট্রের বরেণ্য কোনো ব্যক্তির আন্তর্জাতিক পরিচিতি, জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগানো হয় কোনো সংকট নিরসনে, তখন সেটাকে বলা হয় সুপার ডিপ্লোমেসি। এটা হলো কূটনীতিতে চমক। প্রচলিত ধারার বাইরে গিয়ে দেশের স্বার্থরক্ষায় এ ধরনের কূটনীতি এখন বেশ প্রচলিত।

গত বছর আগস্টে দায়িত্ব নেওয়ার পর কূটনীতির ক্ষেত্রে ড. ইউনূস প্রতিনিয়ত নতুন নতুন চমক দেখাচ্ছেন। প্রচলিত কূটনীতির ধারার বাইরে গিয়ে নিজস্ব ব্যক্তিত্ব, আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা ও পরিচিতি ব্যবহার করে তিনি বাংলাদেশকে একটি সম্মানজনক জায়গায় শুধু নিয়ে যাননি, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসির সুফল ইতোমধ্যে পেতে শুরু করেছে বাংলাদেশ। তিনি তাঁর অবস্থান থেকে বৈশ্বিক পরিস্থিতি এবং আবহাওয়াকে নিজের পক্ষে নিয়ে আসার জন্য চেষ্টা করছেন নিরন্তর। প্রচলিত ধারার দীর্ঘসূত্রতার কূটনীতির বদলে তিনি পারস্পরিক বিশ্বাস এবং সম্পর্কের আলোকে দেশের স্বার্থ রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের এই দ্বার উন্মোচন বিষয়টিই ধরা যাক না কেন, পাকিস্তানের কাছে আমরা ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার পাই। এখানে আটকে পড়া পাকিস্তানিরা দীর্ঘদিন ধরে অবস্থান করছেন। তাদের নেওয়ার ব্যাপারে কোনোরকম অগ্রগতি নেই। একাত্তরের গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী এখন পর্যন্ত ক্ষমা চায়নি। আমরা যদি দুই দেশের মধ্যে কথা বলা বন্ধ করে দিই, আমরা যদি তাদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না রাখি, তাহলে শেষ পর্যন্ত ক্ষতি হবে আমাদেরই। দেশের স্বার্থকে জায়গা দিতে হবে সবার আগে। কূটনীতিতে রাগ, মান-অভিমানের জায়গা নেই।

৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানকে পরাজিত করেই আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক থাকবে না। আমরা উদাহরণ দিয়ে বলতে পারি, মালয়েশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর আলাদা হয়ে গেছে। সিঙ্গাপুর এখন মালয়েশিয়ার চেয়ে অর্থনৈতিকভাবে অনেক সমৃদ্ধ একটি দেশ। সিঙ্গাপুরের বেদনাও আছে, তাদের মালয়েশিয়া রীতিমতো ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছিল। কিন্তু সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেনি। বরং দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পারমাণবিক বোমায় জাপানকে বিধ্বস্ত করেছিল আমেরিকা। ওই ক্ষত এখনো বয়ে বেড়ায় জাপান। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন জাপানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। বিশ্বে এরকম উদাহরণ অনেক। ৭১-এর ভুলের প্রায়শ্চিত্ত পাকিস্তান ভোগ করছে। এখন আমাদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কগুলো থাকতেই পারে। আন্তর্জাতিক কূটনীতি হলো একটি বাস্তবতা। কূটনীতির ধরন এমন হওয়া উচিত যাতে নিজের দেশে স্বার্থটি শেষ পর্যন্ত সংরক্ষিত হয়। ড. ইউনূস সেই ধারার সূচনা করেছেন। গত ১৫ বছরে পাকিস্তানবিদ্বেষ ছড়িয়ে পাকিস্তানকে গালাগালি করে আমরা কী পেয়েছি? আমরা কি ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ফেরত পেয়েছি? আমরা কি আটকে পড়া পাকিস্তানিদের ফেরত দিতে পেরেছি? আমরা কি পাকিস্তানকে ক্ষমা প্রার্থনার জন্য রাজি করাতে পেরেছি? বরং ক্ষতি হয়েছে আমাদের। অথচ ড. ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসির কারণে পাকিস্তানের সঙ্গে যেমন আমাদের এখন সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটছে তেমনি পাওনা টাকার ব্যাপারে আলোচনার দুয়ার উন্মুক্ত হয়েছে। আমরা জানি চটজলদি এই টাকা পাওয়া যাবে না। কিন্তু একটা প্রক্রিয়া শুরু হলো এবং বাংলাদেশ যে পাকিস্তানকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ দাবিটি উত্থাপন করল এটি একটি বড় কূটনৈতিক বিজয়।

শুধু পাকিস্তানের কথা বললে ড. ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসি পুরোটা বোঝা যাবে না। ড. ইউনূস সেই রকম একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব, যিনি বিশ্বের যে কোনো সরকার এবং রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। তাঁর পরিচিতি এবং অবস্থানের কারণে তিনি যে কোনো বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষে দরকষাকষি করতে পারেন। এই যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন বাংলাদেশের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন তখন আমরা ড. ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসি দেখলাম। তিনি দ্রুত উপদেষ্টা এবং সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠক করলেন এবং সিদ্ধান্ত নিলেন যে দ্রুত চিঠি দিতে হবে। এটি অন্য কেউ হলে কি করতেন? আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা কী? এ ধরনের ঘটনার পর আমরা চুপ করে থাকি এবং অপেক্ষা করি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কী প্রতিক্রিয়া দেখায়। আমরা ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের দূতাবাসকে জিজ্ঞেস করতাম যে কী করা যায়, তারা অপেক্ষা করার পরামর্শ দিত। এভাবেই অতীতে সংকট সমাধানের চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু ড. ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসি তা বলে না। ড. ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসির মূল তত্ত্ব হলো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া, দেশের স্বার্থ রক্ষা করা। তিনি তাই করলেন। দ্রুত মার্কিন প্রেসিডেন্টকে চিঠি পাঠালেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা চিঠি দিলেন। তার ফল আমরা হাতেনাতে পেলাম। আমরা দেখলাম যে বাংলাদেশসহ ৭৫টি দেশের ওপর শুল্ক সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। এটি যে ড. ইউনূসের জন্য হয়েছে এটি নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা অতীতে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক দেখেছি। কিন্তু এই সম্পর্কের নামে আমরা দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিতেও দেখেছি। ভারতের সমর্থন এবং সহানুভূতি পেতে আমরা নিজস্ব আত্মমর্যাদা, আমাদের স্বার্থ সবকিছু জলাঞ্জলি দিয়েছি। নিজেদের ভারতের অনুগত রাষ্ট্র হিসেবে দেশে-বিদেশে পরিচিত করিয়েছি। কিন্তু ড. ইউনূস সে পথে হাঁটেননি। তিনি একদিকে যেমন ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্কের কথা বলছেন, ভারতের চিকেন নেক বঙ্গোপসাগর ব্যবহার করে দুই দেশ কীভাবে উপকৃত হতে পারে তা তুলে ধরে বিশ্ব কূটনীতিতে একটি নতুন দর্শন সামনে এনেছেন। ঠিক তেমনিভাবে তিনি ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বার্থের বিষয়গুলো তুলে ধরছেন। এ ধরনের আত্মমর্যাদার কূটনীতি বহুদিন বাংলাদেশ দেখেনি। ভারত আমাদের নিকট প্রতিবেশী। তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রাখতেই হবে। সবকিছু বদলানো যায়, প্রতিবেশী বদলানো যায় না। কিন্তু এই সম্পর্কের রূপরেখা কেমন হবে। এই সম্পর্ক কীভাবে বিকশিত হবে, আগে সে সম্বন্ধে কোনো স্পষ্ট ধারণা ছিল না। ভারত মানেই জুজু, তাদের ভয় পেতে হবে। তারা যেটা বলবে সেটাই করবে। কিন্তু ড. ইউনূস সে পথে হাঁটেননি। বরং তিনি দুটি রাষ্ট্রের সমান মর্যাদার চিন্তাকে সামনে এনেছেন। প্রচলিত কূটনৈতিক চ্যানেলের বাইরে গিয়ে সরাসরি নরেন্দ্র মোদির কাছে বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন।

ভারত আমাদের ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু ভারত নিজেই বুঝবে যে এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করার ফলে বাংলাদেশের চেয়ে ভারতেরই বেশি ক্ষতি হবে। আর এ উপলব্ধির সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আমরা যদি চীনের সঙ্গে সম্পর্ক দেখি, সেখানেও আমরা দেখব যে, ড. ইউনূস চীনে গিয়ে বাংলাদেশের জন্য কৌশলগত উন্নয়নের বড় প্রস্তাবনাগুলো দিয়েছেন। কোন কোন খাতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ দরকার এবং কোন কোন ক্ষেত্রগুলোতে বাংলাদেশ চীনের সহায়তা পেতে পারে তা তিনি হাতেকলমে দেখিয়েছেন। বাংলাদেশের স্বার্থ যেখানে ক্ষুণ্ন হচ্ছে সেখানে ড. ইউনূস প্রচলিত ধারার কূটনীতির বাইরে গিয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ করছেন। আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাতে দণ্ডিত বাঙালিদের কথা বলতেই পারি। তারা ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানকে সমর্থন করতে গিয়ে সেই দেশে বিক্ষোভ করেছিল। সেই দেশের আইন অনুযায়ী তাদের দণ্ড দেওয়া হয়েছিল এবং কারান্তরিন করা হয়েছিল। কিন্তু ড. ইউনূসের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপের কারণেই তাদের ফেরত দেওয়া হয়েছে। তারা দেশে ফিরে এসেছে। এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইতিহাসে বিরল ঘটনা। কোনো বিদেশি দণ্ডিতকে এভাবে ছেড়ে দেওয়া নজিরবিহীন। এটা একমাত্র সম্ভব হয়েছে ড. ইউনূসের কারণে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, গত আট মাসে অর্থনীতিতে নানা টানাপোড়েনের পরও আমাদের অর্থনীতি এখন পর্যন্ত সচল আছে। তার প্রধান কারণ হলো প্রবাসী ভাইয়েরা সবকিছু উজাড় করে দিয়ে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। এটি হলো ড. ইউনূসের প্রতি প্রবাসীদের আস্থা এবং কৃতজ্ঞতা। এটি হলো সুপার ডিপ্লোমেসির একটি বড় লক্ষণ।

আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোতেও বাংলাদেশের অবস্থান ছিল খুবই অনুল্লেখ্য। আন্তর্জাতিক কোনো ফোরামে বাংলাদেশকে সপ্রতিভ দেখা যায়নি, বরং বাংলাদেশের কূটনীতিকরা আন্তর্জাতিক ফোরামে যোগদান করতে পারলেই যেন নিজেদের ধন্য মনে করতেন। সেই অবস্থান থেকেও সরে এসেছে বাংলাদেশ। সেটা সম্ভব হয়েছে ড. ইউনূসের কারণে। আমরা লক্ষ্য করেছি যে, বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানে গণহত্যার ব্যাপারে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশন খুব দ্রুত প্রতিবেদন দিয়েছে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বাংলাদেশের প্রতি দিচ্ছে অকুণ্ঠ সমর্থন এবং সহায়তা। এটি ড. ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসির চমক। ড. ইউনূস শুধু একজন সরকারপ্রধান নন, তিনি একজন বিশ্বনেতাও বটে। এ কারণেই টাইম ম্যাগাজিন সেরা ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় ড. ইউনূসকে নির্বাচিত করেছে। ড. ইউনূস সম্পর্কে টাইম ম্যাগাজিনে লিখেছেন সাবেক ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিনটন। হিলারি শুধু সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নন, বিশ্বের একজন প্রভাবশালী নীতিনির্ধারকও বটে। হিলারি ক্লিনটন লিখেছেন, ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন।

ড. ইউনূস এখন বিশ্বনেতা। বিশ্বশান্তির দূত। জুলাই বিপ্লবের প্রতি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং আস্থা অর্জন সম্ভব হয়েছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বের কারণেই। বিশ্বে সব অপপ্রচার, ষড়যন্ত্র তিনি একাই রুখে দিচ্ছেন। আর সে কারণে তাঁর হাত ধরে বাংলাদেশ বিশ্বে নতুন পরিচয়ে আত্মপ্রকাশ করছে। তিনি সব সময় বিশ্বকে বলছেন যে, বাংলাদেশের কাছ থেকে বিশ্বের অনেক কিছু নেওয়ার আছে, অনেক কিছু শেখার আছে। বাংলাদেশের যে একটি দুর্বল ভাবমূর্তি থেকে সরে ড. ইউনূস নতুন ব্র্যান্ডিং উপস্থাপন করছেন। যে ব্র্যান্ডিং হলো বাংলাদেশের উদ্দীপনা, তারুণ্যের শক্তি এবং সম্ভাবনা। ড. ইউনূসের সুপার ডিপ্লোমেসিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

 

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিসিএস মৌখিক নম্বর কমিয়ে ৫০ করার ভাবনা
বিসিএস মৌখিক নম্বর কমিয়ে ৫০ করার ভাবনা
৫৮ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন শিক্ষার্থীরা
৫৮ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন শিক্ষার্থীরা
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করতে হবে
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করতে হবে
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
গণতন্ত্রের ঘাটতিতে ফ্যাসিবাদী শাসন
গণতন্ত্রের ঘাটতিতে ফ্যাসিবাদী শাসন
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
তারিক সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ জুলাই
তারিক সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ জুলাই
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
ভোটের আগেই ইসির আওতায় থাকা সংস্কার
ভোটের আগেই ইসির আওতায় থাকা সংস্কার
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন
মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’
‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার নামাজের গুরুত্ব
জুমার নামাজের গুরুত্ব

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে
বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স
বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব
পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি
পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির
দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন
না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান
যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদগ্রীব : আমীর খসরু
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদগ্রীব : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের সাথে কোনো কম্প্রোমাইজ নয় : টুকু
আওয়ামী লীগের সাথে কোনো কম্প্রোমাইজ নয় : টুকু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক করবেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক করবেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের দাবি নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম চালাতে চাই: তারেক রহমান
মানুষের দাবি নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম চালাতে চাই: তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা টোলপ্লাজার কর্মচারীদের সঙ্গে পথচারীদের সংঘর্ষ, আহত ৩
তিস্তা টোলপ্লাজার কর্মচারীদের সঙ্গে পথচারীদের সংঘর্ষ, আহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পর্যটন সম্ভাবনা তুলে ধরতে হাতিরঝিলে ম্যারাথন
বাংলাদেশের পর্যটন সম্ভাবনা তুলে ধরতে হাতিরঝিলে ম্যারাথন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!
সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত
পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প
ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'
কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক
তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য
জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট
হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী
আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল
পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত
ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার
সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম
হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০৯ কোটি পেল হিমি
১০৯ কোটি পেল হিমি

শোবিজ

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই
চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই

শোবিজ

সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার
সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম তাহলে ভাঙল!
ঘুম তাহলে ভাঙল!

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাইবেন নায়িকা মৌসুমী
গাইবেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি
কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি

শোবিজ

বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা
বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা

শোবিজ

ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবাডিতে সিরিজ হার
কাবাডিতে সিরিজ হার

মাঠে ময়দানে

এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

সম্পাদকীয়

যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব
যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম
বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম

শোবিজ

এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

মাঠে ময়দানে

যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি
যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি
ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু

প্রথম পৃষ্ঠা