শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার - শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) যুগ্ম মহাসচিব ও দলের মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। বিভিন্ন কারণে জাতীয় নির্বাচনের আগে কিছু বাধাবিঘ্ন আসতেই পারে। এ ধরনের বাধাকে আমি খুব বড় কিছু মনে করি না। দুই-এক মাস এদিকসেদিকও হতে পারে। শেষ পর্যন্ত দেশে একটা নির্বাচন হতেই হবে। তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে একটা সুন্দর, স্বনির্ভর ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে চাই। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পরিকল্পনা এটি। সে লক্ষ্যেই তিনি নির্বাচনে জনগণের সমর্থন পেলে ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে চারদিকে সংশয় দেখা দিয়েছে। ছাত্রদের দল চাচ্ছে আগে সংস্কার পরে নির্বাচন। জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামি কয়েকটি দলের ভূমিকাও অস্পষ্ট। এ অবস্থায় নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? আপনি কী মনে করেন?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বাংলাদেশ সব সময়ই একটা বিজয়ের মধ্য দিয়েই পরিচালিত হয়ে আসছে। একেকটা মুভমেন্টের পরই দেশে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরে আসছে। এর মধ্যে অনেক বাধাবিপত্তি ছিল। এই বাধাবিপত্তিকে ওভারকাম করেই গণতান্ত্রিক ধারাটা সব সময়ই সামনে চলে আসছে। এখনো নির্বাচনের ক্ষেত্রে সামনে কিছু বাধা আসতেই পারে। কিন্তু এ ধরনের বাধাকে আমি খুব বড় কিছু মনে করি না। শেষ পর্যন্ত দেশে একটা নির্বাচন হতেই হবে। হয়তো বা ডিসেম্বরে হলো না, জানুয়ারিতে হবে। নভেম্বরে হলো না, ডিসেম্বরে হবে। জানুয়ারিতে না হলে ফেব্রুয়ারিতে হবে। হতাশ হওয়ার কিছু নেই। গণতন্ত্রের প্রশ্নে সব সময়ই আমাদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে। বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা কখনই অধৈর্যের পরিচয় দিইনি এবং দেব না। কারণ আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আমাদের নেতা তারেক রহমান। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হলেও তাঁর রয়েছে প্রবল মনোবল। তাঁর সাহস আছে। তিনি যখনই আমাদের সামনে আসেন এবং জাতির সামনে কথা বলেন তখন মানুষ আশ্বস্ত হয়। নভেম্বরে সশস্ত্র দিবসে যখন সেনাকুঞ্জে গেলেন তখন মানুষ আশ্বস্ত হয়েছে। তিনিও সম্মানিত হয়েছেন, দেশবাসীও সম্মানিত হয়েছে। পাশাপাশি তারেক রহমান একদিকে তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে ৫ আগস্টের আগে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন, অন্যদিকে ৫ আগস্টের পর তাঁর প্রতিটি বক্তব্য মানুষকে আশ্বস্ত করেছে। ৫ আগস্টের আগে তিনি যে ভিডিও বক্তব্যটা দিয়েছিলেন, সবাইকে আর সময় নষ্ট না করে রাজপথে নামার নির্দেশনা দিয়েছেন, সেটা না দিলে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ মানুষ সেদিন মারা গেলেও আশ্চর্যের কিছু থাকত না। ফ্যাসিস্ট হাসিনা সেদিন হেলিকপ্টার থেকেও গুলিবর্ষণের নির্দেশ দিয়ে ছিলেন। স্বৈরাচারের পতনের পর তিনি নিজের দলের নেতা-কর্মীদেরও কঠোরহস্তে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। ভবিষ্যতে জনরায়ে সরকার গঠনের সুযোগ পেলে কীভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে, কীভাবে রাষ্ট্রটাকে মেরামত করতে হবে সেজন্য সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে তিনি ৩১ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছেন। পাওয়ার অব ব্যালেন্স-সহ সুশাসন গঠনের কথা বলেছেন। এতে তিনি সবাই মিলে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার লক্ষ্যে সংসদে উচ্চকক্ষ, নিম্নকক্ষ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন? আর সংস্কারের নামে নির্বাচন প্রলম্বিত করার কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমাদের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি। তিনি যখন দায়িত্ব নিলেন তখন বললেন সংস্কার করতে কদিন লাগে? এই অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কারের কথা বলছে, তার সঙ্গে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিএনপির সংস্কার প্রস্তাবের মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। তাহলে সংস্কারের ক্ষেত্রে আমাদের খুব একটা দ্বিমত নেই। নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সংস্কারগুলো ছাড়াও বিচার বিভাগ, আইনের শাসন, প্রশাসন এসব ক্ষেত্রেও সংস্কার হতে পারে। এই সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। এই সংস্কারের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে পরবর্তী সময়ে যারা সরকারে আসবে, তারা সেটা কন্টিনিউ করবে। যারা ফ্যাসিবাদী শাসক হিসেবে দেশে দুঃশাসন এবং দুর্নীতি কায়েম করেছিল তাদের বিচার বলতে সবার আগে হাসিনার বিচার, তার পরিবারের বিচার, দোসরদের বিচার, যারা ক্ষমতায় থাকাকালে তৃণমূল পর্যন্ত গডফাদারব্যবস্থা চালু করেছিল তাদের বিচার করতে হবে। সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য, এমপিদের বিচার, প্রশাসনে যারা ছিল অপরাধ করেছে, তাদের সবার বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান করতে হবে। সংস্কার কার্যক্রমও চলতেছে। বিচার কার্যক্রমও শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ কার্যক্রমও চলছে। সবকিছুই তো চলতেছে। একসঙ্গেই সবকিছু করা যেতে পারে। তাহলে নির্বাচনি রোডম্যাপটা দিয়ে দিলে সমস্যা কী হয়? এতে তো জনগণ আশ্বস্ত হবে, সমগ্র জাতির মধ্যে একটা স্বস্তি ফিরে আসবে। স্বস্তি হলে একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। দেশিবিদেশি বিনিয়োগ আসবে। এটা একটা অন্তর্বর্তী সরকার। আমাদের আন্দোলনের ফসল। আমরা তাদের সমর্থন দিয়েছি এবং দিচ্ছি। সহযোগিতা করেছি এবং করছি। কিন্তু এই অন্তর্বর্তী সরকারেরও তো একটা মেয়াদ থাকতে হবে। নির্বাচন দুই দিন আগে বা পরেও করতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপটা এখনই দিয়ে দেওয়া উচিত। তাহলে আর নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা থাকবে না। বিনিয়োগকারীরা অপেক্ষা করছে, একটা নির্বাচিত স্থিতিশীল সরকারের জন্য।

সর্বক্ষেত্রে প্রশাসকনির্ভর প্রশাসন হয়ে যাওয়ায় একটা মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে একটা অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক স্থবিরতা চলছে। বিনিয়োগকারীরা বসে আছেন নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়। কোনো কোনো দলের কোনো কোনো নেতা বা কিছু কিছু লোক বিভিন্নভাবে ধোঁয়াশার সৃষ্টি করতেছেন। তারা বলতেছেন নির্বাচন আরও দুই বছর বা চার বছর পরে হোক, এরা দুই বছর থাকুক বা এরা তিন বছর থাকুক। এটা আসলে কোনো সমাধান না। এর পেছনে কোনো সঠিক যৌক্তিকতা নেই। এতে আরও জটিলতা বাড়বেই। এটা তারা বুঝতেছেন না। কারণ একটা অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে অনেক বেশি শ্রেয় একটা নির্বাচিত সরকার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে কি না? নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে সরকার টালবাহানা করছে কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্র তো চলছেই। পার্শ্ববর্তী দেশ তাদের স্বার্থরক্ষায় ব্যক্তি শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ধরে রেখেছিল। দেশ কিংবা দেশের মানুষকে কখনোই তারা প্রাধান্য দেয়নি। গণতন্ত্র যাতে হুমকির মধ্যে পড়ে সেই চেষ্টা তারা করে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা চাই, বিদেশে আমাদের বন্ধু থাকবে, কোনো প্রভু থাকবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দলের পক্ষ থেকে বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ধরনের মিথ্যা প্রচার-প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে। এক কথায় একটি মহল পরিকল্পিতভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে মিডিয়া ট্রায়াল শুরু করেছে। কোনো ঘটনা ঘটলে তিলকে তাল করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা কীভাবে মোকাবিলা করবে আপনাদের দল?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমাদের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি দেশে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এবং যুদ্ধেও নেতৃত্ব দিয়েছেন। কাজেই এটা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে তিনি বা তাঁর গড়া দল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। আমরা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের পাশাপাশি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকেও ধারণ করছি। জনপ্রিয় রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও তাঁর কর্মকাণ্ডকে ধারণ করেই আমরা তাঁর সৃষ্ট দল বিএনপি পরিচালনা করছি। বিএনপি কোনো নিষিদ্ধ সংগঠন নয়। আমাদের কর্মকাণ্ড উন্মুক্ত। আমরা ওপেন সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড করছি। ওপেন বক্তব্য দিচ্ছি। বক্তব্যের মাধ্যমেই আমাদের আদর্শ ও নৈতিকতার বহিঃপ্রকাশ ঘটছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কী বলেন- তাঁর বক্তব্যকে ব্র্যান্ডিং করে আমরা নেতারা কথা বলি। আমাদের রাজনীতি হলো সম্পূর্ণ পজিটিভ। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামী তাদের রাজনীতি করতেছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় তাদের রাজনীতি কী ছিল, সেটাও দেশের মানুষ দেখেছে। আমি আশা করব তারাও দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য ইতিবাচক রাজনীতি করবে। তাদের দল ও আদর্শ সম্পর্কে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি ও কর্মকাণ্ড এবং তাদের অঙ্গসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে দেশের মানুষ ভালোভাবেই জানে। তাদের ব্যাপারে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকারের আমলে যে মহল মাইনাস টু করতে চেয়েছিল তারাই এবার মাইনাস বিএনপি এজেন্ডায় তৎপর, বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : এক-এগারোর পর মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দীনের সরকারটা ছিল আওয়ামী লীগের আন্দোলনের ফসল। এর মাধ্যমে তারা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে একটি যেনতেন নির্বাচন করে ক্ষমতায় যায়। ক্ষমতায় গিয়ে তারেক রহমানের ওপর যে নির্যাতনটা করেছে, নিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর যে অত্যাচার-নির্যাতন করেছে, এর সবগুলোই ছিল তাদের ষড়যন্ত্রের অংশ। সব ষড়যন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে এখন দেশে আলো ফুটে উঠেছে। অন্ধকার শেষ। সুতরাং সামনের দিকে আমাদের আলোই দেখতে হবে। ওয়ান-ইলেভেনের মতো আমাদের আর যেন কোনো অন্ধকার দেখতে না হয়। যারা এটা করতে চাচ্ছেন, তাদের সতর্ক হওয়া উচিত। কারণ এর পরিণাম ওয়ান-ইলেভেনের অনেকের জন্যই শুভ হয়নি। ভবিষ্যতেও কারও জন্য শুভ হবে না। আর এটা সফলও হবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের রাজনৈতিক অবস্থাটা কী, কেমন চলছে দেশের অর্থনীতি?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আওয়ামী লীগের যে একটা কঠিন দুঃশাসন ছিল গত ১৫ বছর। বিশেষ করে ওয়ান-ইলেভেনসহ ১৭টি বছর আমাদের জন্য ছিল একটা কঠিন দুঃশাসন। এই সময়টা আমাদের রাজনীতিবিদসহ বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের জন্যেই ছিল অত্যন্ত কঠিন সময়। কোনো পরিবারের কোনো উপর্জনক্ষম মানুষ বিদেশে থেকে টাকা পাঠালেও সেই টাকা কোত্থেকে কীভাবে এলো, সেটা নিয়েও হেনস্তা করা হয়েছে। তিনি বাড়ি করবেন সেখানেও আওয়ামী লীগের লোকদের চাঁদা দিতে হয়েছে। আর আমাদের বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা, হামলা নির্যাতন, গুম, খুন তো ছিলই। একেকবার একেকজনকে গ্রেপ্তার করার পর পাঁচ দিন, সাত দিন, দশ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করা হয়েছে। এসব মামলায় তড়িঘড়ি করে সাজানো রায় দেওয়া হয়েছে। আমাদের দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় কীভাবে সাজা দিয়ে কারাগারে রাখা হয়েছিল, আপনারা দেখেছেন। জেলের ভিতরে তাঁকে চিকিৎসাটা পর্যন্ত ঠিকমতো দেওয়া হয়নি। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে চিকিৎসাহীন রেখে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে বারবার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর সুপারিশ করা হলেও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কোনো কর্ণপাত করেনি। উপরন্তু তাঁর চিকিৎসা নিয়ে শেখ হাসিনা পর্যন্ত ঠাট্টাতামাশা করেছেন। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজানো রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। এভাবে ১৭ বছরের প্রতিটি দিন প্রতিটি মাস আমাদের জন্য ছিল এক দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক জীবন। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারবিরোধী আন্দোলনও আমরা করেছিলাম। কিন্তু এমন কঠিন দুঃসহ সময় আমাদের জীবনে আর কখনো আসেনি। যাকে কোনোভাবেই সাজা দিতে পারেনি, তাকে চরম হয়রানি করেছে। যাকে হয়রানি করার পরও শেষ হয়নি- তাকে গুম করেছে বা খুন করেছে। অনেককে আয়নাঘরে নিয়ে রেখেছে। সেই আয়নাঘর থেকে যৎসামান্য মানুষ ফিরে আসতে পেরেছে। অধিকাংশই ফিরে আসতে পারেনি। তাদের ভাগ্যে কী ঘটেছে, সেটা তার পরিবার কিংবা আমরা কেউ এখন পর্যন্ত জানি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি কীভাবে সম্ভব?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমি ৩১ দফার আলোকে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের কথা বলেছি। নির্বাচিত সরকার যখন আসবে তখন আল্লাহর হুকুম হলে, আমাদের প্রত্যাশার জায়গা থেকে আমরা আশা করতে পারি, জনগণ যদি আমাদের ম্যান্ডেট দেয়, আমরা যারা ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনে এক ও ঐক্যবদ্ধ ছিলাম সবাইকে নিয়ে আমরা জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করব। সেখানে আমরা দেশের মানুষের জন্য জাতির জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ৩১ দফাটাকে সবাই মিলে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করব। এতে যদি কোনো কিছু সংযোজন বা বিয়োজন করতে হয় তাহলে সেটা করারও সুযোগ আছে।

 বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্যায় না করলে মাফ চাইলেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, আপনি কী মনে করেন? গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : কথাবার্তা তো তারাই বলতেছেন। আমাদের ছাত্র ভাইয়েরা তো আমাদেরই আন্দোলনের সঙ্গী। তারা কোটাবিরোধী আন্দোলন করেছেন। পরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেও যোগ দিয়েছেন। আমরা তাদের শুরু থেকেই সহযোগিতা করছি, আরও করব। এখন তারা নতুন একটা দল করেছে। এনসিপি। তারা অনেক কথা বলছেন। তাদের সব কথা আমাদের ধরলে চলবে না। কারণ তাদের বয়স ও অভিজ্ঞতা আর আমাদের বয়স ও অভিজ্ঞতার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তারপরও আমরা মনে করি তারা আমাদের চেয়ে মেধাবী, আমাদের চেয়ে বেশি যোগ্য। আমাদের সঙ্গে তাদের যেন কোনো সাংঘর্ষিক অবস্থা তৈরি না হয়। সেটা কথাবার্তা বা বক্তব্যের সংঘর্ষই হোক। আমরা চাই তাদের সঙ্গে ন্যূনতম কোনো পার্থক্যও যদি কোথাও থেকে থাকে সেটিও যেন জাতীয় জীবনের বৃহত্তর স্বার্থে আলোচনার টেবিলে বসে মিটিয়ে ফেলে একসঙ্গে কাজ করতে পারি। দেশটা যেন সুন্দর হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনাদের দল বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো কতটুকু প্রস্তুত?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আন্দোলনের মাঠে থাকা মানেই অভিজ্ঞতা। আন্দোলনে থাকা মানেই সাংগঠনিক জোরালো প্রস্তুতি। আমরা দেড় দশক ধরে আন্দোলনে মাঠে আছি। প্রস্তুতি তো আমাদের হয়েই আছে। দলের নীতিনির্ধারকরা বলতে পারবেন প্রার্থী বাছাইয়ের ব্যাপারটি। তবে আমি বিশ্বাস করি প্রার্থী যে-ই হোন না কেন দলের অন্য নেতা-কর্মীরা সবাই মিলে একসঙ্গে ওই প্রার্থীর জন্য কাজ করে তাঁকে জয়যুক্ত করবেন ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এত দিন আওয়ামী লীগ ছিল নির্বাচনি মাঠে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। এখন তো আওয়ামী লীগ মাঠে নেই আগামী নির্বাচনে আপনার দলের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী পার্টি কারা হবে?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : কোথাও স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা এনসিপি হতে পারে, আবার কোথাও জামায়াত বা অন্য দলের প্রার্থীরা হতে পারেন। কাজেই এটা এখন বলা যাবে না। এটা বলা যাবে নির্বাচনের সময়। এর আগে বলাটা তো খুব কঠিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি নতুন কোনো জোট গঠন করে নির্বাচনে অংশ নেবে, কিংবা আসন সমঝোতা বা সমমনা অন্যান্য দলকে আসন ছাড় দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা না করা পর্যন্ত এই আলোচনা আসবে না।

নির্বাচনে নির্বাচনি জোট হতে পারে, রাজপথের যুগপৎ আন্দোলনের জোট হতে পারে। আবার না-ও হতে পারে। রোডম্যাপ ঘোষণার পরে যখন বিষয়টি আলোচনার টেবিলে আসবে তখনই বোঝা যাবে। তবে সব রকমের প্রক্রিয়ার জন্যই বিএনপি প্রস্তুত আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রায় সময়ই দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতায় বলে থাকেন যে আগামী নির্বাচন এবং আগামী দিনের রাজনীতি বিএনপির জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। এটা কেন এবং কী জন্যে।    

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বিগত ১৬ বছরের অমানুষিক নির্যাতন ভোগ ছাড়াও গত জুলাই-আগস্টের আন্দোলনেই বিএনপির পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী শহীদ হয়েছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। কারণ এখনো দেশে-বিদেশে অনেক ষড়যন্ত্র আছে। সবাই তো আর বিদেশে চলে যায়নি, বেশির ভাগই দেশেই আছেন এবং তাদের কাছে অনেক টাকা আছে। তারা চাইবে না দেশটা ভালোভাবে চলুক, সুন্দর একটা নির্বাচন হোক। গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হোক। সুতরাং আওয়ামী লীগ আপাতদৃষ্টিতে মাঠে নাই দেখেই তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা যাবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। এ ব্যাপারে আপনি এবং আপনার দল একমত কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ ধরনের কোনো সুযোগ আছে কি না? এটা জামায়াতে ইসলামীই ভালো বলতে পারবে। তবে তারা এটা কিসের ভিত্তিতে চেয়েছে, কেন চেয়েছে সে উত্তরটা তাদেরকেই পরিষ্কার করে দেওয়া উচিত। তবে বাস্তবতার আলোকে আমি মনে করি এখন পর্যন্ত সাধারণ মানুষ অপেক্ষায় আছে, একটা অবাধ, নিরপেক্ষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কবে নাগাদ দেশে আসবেন?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : দেশে যেমন তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা নিয়ে কিছু জটিলতা আছে, তেমনি বিদেশেও কাগজপত্রের কিছু জটিলতা আছে। সেগুলো শেষ করেই তিনি দেশে ফিরে আসবেন ইনশাআল্লাহ। আমরা তাঁর অপেক্ষায় আছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জোরালো দাবি উঠছে। আপনি কী মনে করেন?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বিচারটা জরুরি। গণহত্যার বিচার যদি না হয়, ফ্যাসিস্টের বিচার যদি না হয়, খুনির বিচার যদি না হয়, তাহলে বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়বে। সুতরাং বিচার করতে হলে বিচারের সম্মুখীন তাকে করা উচিত। যদি না আসে তাহলে আন্তর্জাতিক যে আইন আছে তার মাধ্যমে তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসের পারফরম্যান্স কী? সফল না ব্যর্থ?  

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমি ব্যর্থতার কথা কখনোই বলব না। কারণ সাত মাস খুব বেশি সময় না। যদিও অন্তর্বর্তী বা সাময়িক একটা সরকার। এই সময়ে একটা সরকার খুব বেশি কিছু করে ফেলবে, এটা আশা করাও ঠিক না। আমাদের প্রত্যাশা অনেক, আবার দাবিও অনেক। কিন্তু আমরা তাদের কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেব না। গত সাত মাসে আমরা তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়ে আসছি। এখনো সহযোগিতা করছি এবং করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আপনার এবং বিএনপির মূল প্রত্যাশা কী? 

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : দেশবাসীর দাবি অনুযায়ী আমাদের প্রত্যাশা হলো হাসিনা, হাসিনার পরিবার এবং তার দোসরদের বিচারে সরকার অধিক প্রাধান্য দেবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই বিচারের ব্যবস্থা করবে এবং সেটা দৃশ্যমান হবে। একই সময়ে সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করবে। যেখানে দেশের গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং দেশে একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। এই প্রত্যাশার জায়গা থেকেই আমরা তাদের (সরকারের) পাশে আছি এবং সহযোগিতা করছি এবং করব।

বাংলাদেশে প্রতিদিন : আপনাদের দলের নেতা-কর্মী এবং দেশের সাধারণ মানুষের প্রতি আপনার আহ্বান কী?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমরা বিএনপির কর্মী। বড়াই করে বলি বিএনপি গণমানুষের দল। যেহেতু এই দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং তিনি স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন, তিনি যুদ্ধ করেছেন রণাঙ্গনে থেকে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে যে রাজনীতিটা দিয়েছেন আমি যদি এর মধ্যে থাকি তাহলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে এমন একটা সামাজিক বিপ্লব গড়ে উঠবে, যেখানে আমরা স্বনির্ভর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করতে পারব। স্বাবলম্বী হব। দেশ ও জাতীয় জীবনের বৃহত্তর স্বার্থে এই বিষয়টির ওপর দলমতনির্বিশেষে আমাদের সবার নজর দেওয়া উচিত। যেটা বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন ছিল এবং তারেক রহমানের পরিকল্পনাও একই। তিনি সব সময় দেশকে নিয়ে চিন্তা করেন। আমরা সবাই মিলে কাজ করে স্বনির্ভর, সুন্দর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব। এজন্য সবার মহৎ উদ্যোগ অত্যন্ত জরুরি। আমাদের এই বাংলাদেশটা অনেকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর যেন কোনো রাজনৈতিক হানাহানি, আমাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব, মতভেদ, বিরোধ না কাজ করে। আমরা যারা ফ্যাসিস্টবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করেছি তারা সবাই যেন দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশটাকে রক্ষা করি। আমরা সবাই যেন দেশের জন্য একসঙ্গে লড়াই করি, দেশের স্বার্থে এক সুরে কথা বলি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিসিএস মৌখিক নম্বর কমিয়ে ৫০ করার ভাবনা
বিসিএস মৌখিক নম্বর কমিয়ে ৫০ করার ভাবনা
৫৮ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন শিক্ষার্থীরা
৫৮ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন শিক্ষার্থীরা
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করতে হবে
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করতে হবে
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
গণতন্ত্রের ঘাটতিতে ফ্যাসিবাদী শাসন
গণতন্ত্রের ঘাটতিতে ফ্যাসিবাদী শাসন
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
তারিক সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ জুলাই
তারিক সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ জুলাই
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
ভোটের আগেই ইসির আওতায় থাকা সংস্কার
ভোটের আগেই ইসির আওতায় থাকা সংস্কার
সর্বশেষ খবর
মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের
মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার
বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন
মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’
‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুমার নামাজের গুরুত্ব
জুমার নামাজের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে
বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স
বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব
পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি
পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির
দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন
না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান
যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদগ্রীব : আমীর খসরু
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদগ্রীব : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!
সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত
পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'
কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক
তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য
জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট
হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী
আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ
কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’
‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল
পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত
ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার
সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম
হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

১০৯ কোটি পেল হিমি
১০৯ কোটি পেল হিমি

শোবিজ

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার
সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই
চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই

শোবিজ

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম তাহলে ভাঙল!
ঘুম তাহলে ভাঙল!

মাঠে ময়দানে

গাইবেন নায়িকা মৌসুমী
গাইবেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা
বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা

শোবিজ

কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি
কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি

শোবিজ

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

সম্পাদকীয়

এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে সিরিজ হার
কাবাডিতে সিরিজ হার

মাঠে ময়দানে

যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব
যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম
বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম

শোবিজ

যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি
যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি
ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু

প্রথম পৃষ্ঠা