শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

কায়সার কামাল
শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেছেন, বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ৪০ বছরের ভিটা থেকে এক কাপড়ে বের হতে হতো না। আর খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে এক কাপড়ে বের করা হয়েছিল বলেই শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, সংস্কার নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সংস্কার সংস্কার বলতে বলতে আট মাস কাটিয়ে দিলাম। বস্তুতপক্ষে এখনো পর্যন্ত সংস্কারের কী ঘটেছে সেটা কিন্তু মানুষ দেখেনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কসহ সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন তিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ কারা?

কায়সার কামাল : সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণ কাকে ভোট দেবে সেটা জনগণের ইচ্ছার বিষয়। নির্বাচন যখন শুরু হবে তখনই বোঝা যাবে বিএনপির প্রতিপক্ষ কে? বিএনপির রাজনীতি মা, মাটি, মানুষের রাজনীতি। গত ১৬ বছর এই দেশের গণতন্ত্রের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া থেকে শুরু করে তারেক রহমানসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী ত্যাগ স্বীকার করেছেন। এই ত্যাগকে যদি দেশের মানুষ মূল্যায়ন করে বিএনপি তাদেরকে স্বাগতম জানাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের দল এনসিপির কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন?

কায়সার কামাল : স্বাধীন বাংলাদেশে দল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তিনি বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। সেই দলের একজন কর্মী হিসেবে আমরা যে কোনো দলকেই স্বাগত জানাব- যদি তাদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মানসিকতা থাকে, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকে। আর তারা কিংস পার্টি কি না সেই সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দলগুলো ভিন্ন মত দিয়েছে। কীভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব?

কায়সার কামাল : সংস্কার নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সংস্কার সংস্কার বলতে বলতে আট মাস কাটিয়ে দিলাম। বস্তুতপক্ষে এখনো সংস্কারে কী ঘটেছে, তা মানুষ দেখেনি। বাংলাদেশে সংস্কার প্রথা চালু করেছেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। স্বাধীনতার পর দেশ যখন একদলীয় দুঃশাসনে ছিল তখন সংস্কারের মাধ্যমেই জনগণ তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল সিপাহি জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে। বিএনপি এই সংস্কারের ধারাটা রক্ষা করতে চায়। বর্তমানে সংস্কারের নামে মুখে মুখে সংস্কার চলছে, কার্যত বাংলাদেশের মানুষ কোনো সংস্কার পাচ্ছে না। প্রকৃত সংস্কার তখনই হবে যখন একটা নির্বাচিত সংসদ থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রোডম্যাপ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব বলেছেন অসন্তুষ্ট। নির্বাচনি রোডম্যাপ আদায়ে বিএনপি কোন পথে যাচ্ছে?

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল : গত ১৬ বছর এদেশের সর্বস্তরের জনগণ গণতন্ত্রের জন্য আত্মাহুতি দিয়েছেন। সর্বশেষ ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানে প্রায় দুই হাজার ছাত্র-জনতা তাদের প্রাণের বিনিময়ে এবং হাজার হাজার মানুষের অঙ্গহানির বিনিময়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তাদের এই ত্যাগের একটাই কারণ ছিল- তারা একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে চায়। গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত হচ্ছে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন। সংবিধানেও আছে, জনগণ সব ক্ষমতার মালিক। জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে তার এই ক্ষমতার প্রতিফলন ঘটায়। বিএনপি সব সময় বলে আসছে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে। আমরা মনে করছি, যৌক্তিক সময় শেষের পথে। এ কারণে বিএনপির পক্ষ থেকে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে অনুরোধ করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিবের অসন্তুষ্ট হওয়ার যৌক্তিক কারণ আছে। আগামী সংসদ নির্বাচনকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি, মতবিনিময় করা হচ্ছে। নির্বাচনে কে ক্ষমতায় যাবে তা বিএনপির বিবেচ্য বিষয় নয়। যেই দলই ক্ষমতায় আসুক আমরা তাদের স্বাগতম জানাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মামলাগুলো কোন পর্যায়ে?

কায়সার কামাল : বেগম খালেদা জিয়ার নামে এখন আর কোনো মামলা নেই। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলাই প্রায় খারিজ হয়ে গেছে, বাকিগুলো বাতিল হয়েছে। একটি মামলা আছে যা ওয়ান ইলেভেনের সময় দায়ের করা হয়। তথাকথিত দুর্নীতি দমন কমিশনের সময়ে। ওই মামলাটা নিম্ন আদালতে পেন্ডিং আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মামলাটির কারণেই তারেক রহমান দেশে ফিরছেন না?

কায়সার কামাল : তারেক রহমানের দেশে ফেরার সঙ্গে মামলার কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ উনি আইনের শাসনে বিশ্বাসী। আইন আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। প্রচলিত সিআরপিসির প্রতি তিনি শ্রদ্ধাশীল। সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মামলার বিষয়ে যখন যা আসে তিনি তখন সেটাকে সেভাবে মোকাবিলা করবেন। দেশের আবালবৃদ্ধবনিতা অনেক আগ্রহ নিয়ে তার অপেক্ষা করছেন। যথা সময়েই তিনি দেশে ফিরে আসবেন- ইনশা আল্লাহ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগ শাসনামলে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ৬০ লাখ মামলা কোন পর্যায়ে?

কায়সার কামাল : দুঃখজনক। এসব মামলা প্রত্যাহারের গতি নেই বললেই চলে। মানুষ এবং রাজনৈতিক কর্মীরা এটিকে ভালোভাবে নিচ্ছে না। দিনে দিনে তারা ফুঁসে উঠছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে বিএনপির অবস্থান কী হবে?

কায়সার কামাল : বিশ্বাস করি ড. মুহাম্মদ ইউনূস অবশ্যই তার অঙ্গীকার রক্ষা করবেন এবং নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কটা এখন কেমন? কায়সার কামাল : আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কোনো সংগঠনের সঙ্গেই বিএনপির দূরত্ব নেই। তারেক রহমান অনেক আগে থেকেই বলে আসছেন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যেসব রাজনৈতিক দল যুদ্ধ করেছে সবদল নিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ হবে। এটি থেকেই প্রমাণ হয় যে, জামায়াতের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসা-বাণিজ্য কমছে। নতুন করে বিনিয়োগ আসছে না। করণীয় কী?

কায়সার কামাল : দেশে যখন গণতান্ত্রিক পরিবেশ এবং স্থিতিশীলতা থাকে তখন বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ে। মানুষের একটা আস্থার জায়গা সৃষ্টি হয়। জবাবদিহিতা তৈরি হয়। বর্তমান সরকার জনগণ দ্বারা নির্বাচিত নন। তারা রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে দেশ চালাচ্ছেন। জবাবদিহিতার জায়গাটা তাদের নেই। এজন্যই বিনিয়োগ যেভাবে আশা করা হয়েছিল সেভাবে হচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের আট মাসের সফলতা-ব্যর্থতা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

কায়সার কামাল : মানুষ মূল্যায়ন করবে যথাসময়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের কাছে বিএনপির প্রত্যাশা কী?

কায়সার কামাল : ২০০৮ সালে মানুষ কম-বেশি ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিল। তারপর কোনো নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে যায়নি। মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়। বিএনপি জনগণের দল জনগণের প্রতিধ্বনি নিয়েই কথা বলবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৫৪ বছরেও স্বাধীন বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হলো না। এর পেছনে অন্তরায় কী?

কায়সার কামাল : এজন্য কাউকে এককভাবে দোষারোপ করা যাবে না। যদি বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকত তাহলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে চল্লিশ বছরের ভিটা থেকে এক কাপড়ে বের হতে হতো না। আর খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে এক কাপড়ে বের করা হয়েছিল বলেই শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। বিচার বিভাগ অনেকাংশেই এগুলোর জন্য দায়ী। বিচারের নামে অবিচার হয়েছে। বিচারের নামে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ শত সহস্র মানুষকে নির্জন কারাগারে বসবাস করতে হয়েছে। সলিটারি কনফাইনমেন্টে ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। এর জন্যও দায়ী বিচার বিভাগ। আমরা সব সময় বলে এসেছি, বিচার বিভাগ স্বাধীন হোক। বর্তমানে বিচার বিভাগের যে সংস্কার চলছে সেখানে আমরা বলেছি, মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে বিচার বিভাগ স্বাধীন করা হোক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না
রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার
নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন
চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানুষ মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো তাদের জন্য ভালো সমাধান’
‘মানুষ মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো তাদের জন্য ভালো সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আইজিপি ব্যাজ পাচ্ছেন পুলিশ ও র‌্যাবের ২৬৮ সদস্য
এবার আইজিপি ব্যাজ পাচ্ছেন পুলিশ ও র‌্যাবের ২৬৮ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দুই ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুন
দুই ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউআইইউ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
ইউআইইউ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ইজিবাইক চালককে হত্যা, আটক ১
গাইবান্ধায় ইজিবাইক চালককে হত্যা, আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তৃতীয়বার ফাইনালে ম্যানচেস্টার সিটি
টানা তৃতীয়বার ফাইনালে ম্যানচেস্টার সিটি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় গাড়ি হামলার ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
কানাডায় গাড়ি হামলার ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টটেনহামকে গুড়িয়ে লিগ চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
টটেনহামকে গুড়িয়ে লিগ চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে ডাকাতের ট্রাক চাপায় আহত পুলিশ সদস্যের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডাকাতের ট্রাক চাপায় আহত পুলিশ সদস্যের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার
ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ
পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ
মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য দাবি
রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা