শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৯, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ থাকুক না থাকুক, দেশজুড়ে নির্বাচনের আমেজ এসে গেছে। পাড়ামহল্লা, গ্রামগঞ্জে ভোট নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচনের মাঠে সরব। নিজেদের আসনে সবাই ব্যস্ত জনসংযোগে। যারা দ্রুত নির্বাচন চাচ্ছেন, তারা যেমন নির্বাচনের জন্য মাঠে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তেমনি যারা নির্বাচন পিছিয়ে আগে সংস্কার এবং বিচারের দাবি করছেন তারাও নির্বাচনের মাঠে। বিভিন্ন আসনে ভোটের হিসাবনিকাশ এবং সম্ভাব্য প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের কাজ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। নির্বাচন কমিশন বলছে, তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন মাথায় রেখে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। প্রধান উপদেষ্টা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চায় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন আর যদি বেশি সংস্কার চায় তাহলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। এদিকে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপের লক্ষ্যে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে বিএনপি। গত ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের সূত্র ধরে বিএনপি সপ্তাহজুড়ে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে চুলচেরা আলোচনা করেছে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় নিয়ে রাজনীতির মাঠে এখন চলছে নানা মেরুকরণ।

এ দেশের মানুষ ভোট-পাগল। তারা নির্বাচনে তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে চায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, ২০০৮ সালের পর এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এরকম একটি বড় প্রজন্ম তৈরি হয়েছে, যারা বিগত তিনটি নির্বাচনে কোনো ভোটই দিতে পারেনি। দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আগামী নির্বাচনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এবং গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে। এ দুটি রাজনৈতিক দলই এবার নির্বাচনে মুখোমুখি লড়াই করবে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তবে সাধারণ ভোটাররা মনে করেন, এবার ভোটের মাঠে সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি হিসেবে সামনে আসবে ইসলামি দলগুলো। ইসলামি দলগুলো ভোটের মাঠে এক্স ফ্যাক্টর হয়ে উঠবে। নির্বাচনে যারাই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাক না কেন, ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাগবে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন ছাড়া সরকার গঠন করা কঠিন হতে পারে বলেও মনে করেন অনেকে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন দুভাবে হতে পারে। প্রথমত, আসন ভাগাভাগির মাধ্যমে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি বা এনসিপি সমঝোতা করতে পারে। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকার গঠনের জন্য ইসলামি দলগুলোর সহায়তা লাগতে পারে সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের। বাংলাদেশে ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ইসলামি দলগুলো একটি বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ইসলামি দলগুলো যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্টর এ বাস্তবতাকে এখন আর অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট বিজয়ী হওয়ার পর ইসলামি দলগুলো নিঃশেষ করার জন্য এক সাঁড়াশি আক্রমণ পরিচালিত হয়েছিল। সুপরিকল্পিতভাবে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক চেতনার নামে ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নেমে আসে সীমাহীন দমনপীড়ন এবং নিপীড়ন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে জামায়াতকে নিঃশেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়। অন্যান্য ইসলামি দলগুলোকেও চাপে রাখার কৌশল নিয়েছিল সাবেক স্বৈরাচারী সরকার। কিন্তু এসব চাপ, নিষ্পেষণ এবং নিপীড়নে দেশের ইসলামি দলগুলো বিপন্ন হয়ে পড়েনি। তারা বিলীন হয়ে যায়নি, বরং সব চাপ তাদের আরও শক্তিশালী করেছে, দৃঢ় করেছে, সংগঠিত করেছে।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তে রাজনীতিতে কয়েকটি ইসলামি দল বেশ প্রভাবশালী এবং জনগণের মধ্যে তাদের একটা বড় ধরনের অবস্থান লক্ষ করা যায়। এ দলগুলোর মধ্যে অবশ্যই জামায়াতে ইসলামী প্রধান। জামায়াতে ইসলামীর বাইরে হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের মতো রাজনৈতিক দলের নির্দিষ্ট ভোটব্যাংক আছে, আছে জনসমর্থন। তবে এ দলগুলোর সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো তাদের সুশৃঙ্খল আদর্শিক, নিবেদিতপ্রাণ কর্মীবাহিনী। যারা দলের প্রয়োজনে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত। ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছে। নির্বাচনে কীভাবে একটা ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নেওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত যদি ইসলামি দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করে তাহলে তা হবে আগামী নির্বাচনের বড় চমক। পাশাপাশি প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং এনসিপিও ইসলামি দলগুলোকে তাদের কাছে পেতে চাইছে। বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করেছিল। ওই নির্বাচনের আগেই জামায়াত এবং বিএনপি বিভিন্ন আসনে সমঝোতা করেছিল। আবার ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করেছিল এবং সরকার গঠন করেছিল। ২০০১ সালে যে চারদলীয় জোট গঠিত হয়েছিল, সেই জোট অটুট ছিল দীর্ঘদিন পর্যন্ত। ২০১৮ সাল পর্যন্ত জামায়াত ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক মিত্র। ২০-দলীয় জোটে বিএনপি এবং জামায়াতই ছিল মূল শক্তি। তবে ২০১০ সাল থেকে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয় তখন থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির একটা টানাপোড়েন সূচনা হয়, যদিও তা প্রকাশ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন, ততক্ষণ পর্যন্ত জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন অটুট ছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে। ঐক্যফ্রন্টে জামায়াতকে বাদ রাখা হয়। এরপর নাটকীয়ভাবে নির্বাচনের সময় জামায়াতকে বেশ কিছু আসন ছেড়ে দেয় বিএনপি। সেই সময় নিবন্ধন হারা জামায়াত প্রার্থীরা ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করেন। কিন্তু রাতের ভোটের ওই নির্বাচনই ছিল প্রহসন। গণতন্ত্রের এক কলঙ্কিত অধ্যায়। রাতের ভোট ডাকাতির মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফলকে সাজানো হয়েছিল। এরপর থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কের দূরত্ব তৈরি হয়। একসময় বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয় ২০- দলীয় জোট আর নেই। তার পরও জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে এক ধরনের যোগাযোগ লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে ২০২৪-এর আগে বিএনপি যে আন্দোলন শুরু করেছিল সেই আন্দোলনের সঙ্গে সমান্তরালভাবে জামায়াতে ইসলামীও আন্দোলন করে। তবে ওই আন্দোলনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত বিএনপি বা জামায়াত কেউই ওই প্রহসনের নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরুণরা কোটাবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি করেন এবং গণতন্ত্রের বিজয় রচিত হয়। এ আন্দোলনে বিএনপি এবং জামায়াত দুই দলই ছিল ছাত্রদের পার্শ্ব শক্তি। তবে এ আন্দোলনে বিএনপির চেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ হয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত আসিফ মাহমুদ গ্রন্থ জুলাই মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু লিখেছেন, ছাত্রশিবিরের সঙ্গে তাঁরা আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গভীরভাবে যোগাযোগ রেখেছিলেন এবং ছাত্রশিবির তাদের সহায়তা করেছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর জামায়াত বিপুল শক্তি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে। এ সময় দেখা যায়, গত ১৭ বছর নানারকম নিপীড়ন নিষ্পেষণ এরপরও জামায়াত একটি বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাদের রাজনীতির মাঠে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। ৫ আগস্টের পর মৌলিক কিছু বিষয় নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতপার্থক্য দেখা যায়। দীর্ঘদিনের দুই মিত্র একে অন্যের প্রকাশ্য সমালোচনা করে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক রাজনীতিতে নতুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। জামায়াত আগামী নির্বাচনে কোন ভূমিকায় থাকবে তার ওপর নির্বাচনের গতি-প্রকৃতির অনেকটা নির্ভর করছে। অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম প্রচলিত ধারার কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটা মূলত মাদরাসাভিত্তিক একটি সংগঠন। হাটহাজারী মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা আহমদ শফী হেফাজতে ইসলামের গোড়াপত্তন করেছিলেন। ২০১৩ সালে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে হেফাজতে ইসলাম প্রথম জাতীয় রাজনীতিতে আলোচনায় আসে। এ সময় তাদের ঢাকামুখী অভিযাত্রা সারা বাংলাদেশে তাদের শক্তির নতুন প্রকাশ ঘটায়। ২০১৩ সালের ১৩ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের অবস্থানকে নির্মমভাবে দমন করা হয়। সেই সময়ে কতজন মারা গেছেন তা নিয়ে এখনো রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। এর মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের যে একটি শক্তিশালী জনভিত্তি আছে তা প্রমাণিত হয়। বিশেষ করে দেশের মাদরাসাগুলো হেফাজতের শক্তির ভান্ডার হিসেবে পরিচিত পায়। তৎকালীন স্বৈরাচার সরকারও হেফাজতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর জন্য নানারকম উদ্যোগ নেয়। একটা সময় হেফাজতের সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু হেফাজতের নেতৃবৃন্দ কখনোই স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগকে মেনে নেয়নি। তারা বাইরে থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলেও ভিতরে ভিতরে আওয়ামীবিরোধী অবস্থান অটুট রাখে। ২০২১ সালে যখন আওয়ামী লীগ তাদের মতো করে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন শুরু করে, সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় আসেন। এই আগমনের ব্যাপারে হেফাজত বিরোধিতা করে এবং তারা দেশজুড়ে নানারকম প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় ফ্যাসিস্ট সরকার আবার হেফাজতের ওপর দমনপীড়ন শুরু করে। তখন মামুনুল হকসহ হেফাজতের বেশ কিছু শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে মামলা হয়। এ সময় রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে হেফাজতে ইসলাম তাদের কার্যক্রম গোপনীয়তার সঙ্গে পালন করে। তাদের সংগঠন আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে দেশের মাদরাসাগুলোর একটি বড় ভূমিকা ছিল এবং হেফাজতে ইসলাম সেই ভূমিকায় নেতৃত্ব দেয়। আর এ কারণে ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এবি পার্টি এবং খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রভাব রয়েছে। মূলত বিগত ১৭ বছর রাজনীতিতে ইসলামকে যেভাবে হেনস্তা এবং অপমান করার চেষ্টা করা হয়েছিল, তার প্রতিবাদেই সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের ধর্মানুভূতি এবং আবেগ সৃষ্টি হয়। যে আবেগের কারণে ইসলামি দলগুলো এখন অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী। এ কথা সত্যি যে, এককভাবে কোনো ইসলামি দলেরই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সম্ভব নয়। সরকার গঠন সম্ভব নয়। এটা ইসলামি দলগুলোও বুঝতে পারে। কিন্তু এটাও সত্য যে, ইসলামি দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কারও একক প্রভাব বিস্তার অসম্ভব। এ কারণে বিএনপি এবং এনসিপি দুটি রাজনৈতিক দলই নতুন করে জামায়াত, হেফাজতের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করছে। দুটি দলই বুঝতে পেরেছে আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলো হবে বড় ফ্যাক্টর।

প্রশ্ন হলো আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলোর ভূমিকা কী হবে? তারা কোন পক্ষে যাবে? ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এখন পর্যন্ত তারা তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। এখানে তিনটি সম্ভাবনা রয়েছে। প্রথমত, ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের মাঠে নামতে পারেন এবং এ নির্বাচনে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন। নির্বাচনে যারাই জয়ী হোক না কেন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করে সরকার গঠন করতে হতে পারে। দ্বিতীয়ত, ইসলামি দলগুলো নির্বাচনের আগে বিএনপি বা এনসিপি যে কোনো একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে এবং এ সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। তৃতীয়ত, নির্বাচনে প্রত্যেকটি দল এককভাবে অংশগ্রহণ করবে এবং অলিখিত সমঝোতার মাধ্যমে ভোটের পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে। তবে যে-ই পদ্ধতিতেই যাওয়া হোক না কেন ইসলামি দলগুলো এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এবার নির্বাচনের মাধ্যমে যারাই সরকার গঠন করবে তাদের ইসলামি দলগুলোর চাওয়া-পাওয়াকে মাথায় রাখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেড় হাজার সিম যন্ত্রপাতিসহ মূল হোতা গ্রেপ্তার
দেড় হাজার সিম যন্ত্রপাতিসহ মূল হোতা গ্রেপ্তার
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
তিন ইস্যুতে জোর দিচ্ছে এনসিপি
তিন ইস্যুতে জোর দিচ্ছে এনসিপি
জাতিসংঘের দুটি কাউন্সিলে নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি কাউন্সিলে নির্বাচিত বাংলাদেশ
সর্বোচ্চ সংযম দেখাতে বলল জাতিসংঘ
সর্বোচ্চ সংযম দেখাতে বলল জাতিসংঘ
শি আমাকে ফোন দিয়েছেন
শি আমাকে ফোন দিয়েছেন
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
সমন্বিত রোডম্যাপ ঘোষণা করুন
সমন্বিত রোডম্যাপ ঘোষণা করুন
ইলিয়াস কাঞ্চনের নতুন দল ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নতুন দল ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে রোমে ড. ইউনূস
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে রোমে ড. ইউনূস
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
সর্বশেষ খবর
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক
গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে
একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল
মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'
'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান
অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'
'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী
সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা
কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো
পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা
দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই
৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ৬ দোকান
আগুনে পুড়ল ৬ দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ
বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু
নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মজুরি পরিশোধ সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলকের সুপারিশ
মজুরি পরিশোধ সংক্রান্ত তথ্য অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলকের সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীর লাশ উদ্ধার
নারীর লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ
রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের
১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন
কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে
নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

মাঠে ময়দানে

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়
কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়

মাঠে ময়দানে