শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

মিয়া গোলাম পরওয়ার
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে শুধু মুসলিমরা নির্বাচন করবে তা নয়, সমাজের যে কোনো সৎ, যোগ্য, আদর্শবান, চরিত্রবান, দেশপ্রেমিক নাগরিক নির্বাচন করতে পারবে। জামায়াতে ইসলামী বিশ্বাস করে, রাষ্ট্র পরিচালনের জন্য সৎ, দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্বের প্রয়োজন। ইতোমধ্যে আমাদের পার্লামেন্টারি বোর্ডে সিদ্ধান্ত হয়েছে, যারা জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে একাত্ম হবেন; ওইসব সৎ যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। আমরা এমন নেতা খোঁজ করছি।

তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী নারী প্রার্থীর বিষয়ে আগের অবস্থানেই আছে। ৩০০ আসনে নির্বাচনি প্রার্থী হিসেবে পুরুষরা ভোট করবে। ভোটের সিস্টেমে নারী প্রার্থী নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি। তবে সংরক্ষিত যেসব আসন আছে সেখানে আমরা নারীদের রাখব। বিএনপি, এনসিপি ও ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে জোটের প্রক্রিয়া, দলের নিবন্ধন এবং এ টি এম আজহারের মুক্তি, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের আইনি পদক্ষেপসহ নানা বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার নাকি নির্বাচন, কোনটা চান আপনারা?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে অবশ্যই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন কখনো সুষ্ঠু হবে না। একই সঙ্গে নির্বাচনের আগে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের খুনের দায়ী এবং কথিত যুদ্ধাপরাধের নামে শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি-সংশ্লিষ্টদের দৃশ্যমান বিচার কার্যক্রম করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রক্রিয়া যেভাবে এগোচ্ছে, সে হিসেবে নির্দিষ্ট সময়ে কি নির্বাচন সম্ভব?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি অহেতুক সময় ব্যয় না করে তাহলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে নির্বাচন দেওয়া সম্ভব। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনও চেষ্টা করছে। তারা প্রধান প্রধান সমস্যা সমাধানে কাজ করছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তারা বসছেন। বিএনপি মতামত দিচ্ছে, আমরাও মতামত দিয়েছি, আরও দেব। আশা করি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করে নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ফ্যাসিবাদের বিচার না করলে আপনারা নির্বাচনে যাবেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিচারিক প্রক্রিয়াকে টাইম ফ্রেমে বেঁধে দেওয়া যায় না। আমরা চাই নির্বাচনের আগে সব আসামিকে গ্রেপ্তার করা হোক। শেখ হাসিনাসহ ১২ শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ওয়ারেন্ট জারি হয়েছে। অনেক মামলা তদন্ত শেষে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। আমরা দাবি করেছি, বড় বড় নেতার বিচার যে শুরু হয়েছে সেটা যেন জাতির কাছে দৃশ্যমান হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। আপনাদের নির্বাচনি পরিকল্পনা কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নির্বাচনের সময় নিয়ে শেষ পর্যন্ত দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে না। দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসছে নির্বাচনের দিকে সব রাজনৈতিক দল ঝুঁকছে। সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে অর্থাৎ চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই। তবে আমিরে জামায়াত বলেছেন, রমজানের আগে করলে ভালো হয়। কারণ জুন মাস বর্ষা মৌসুম। ফেব্রুয়ারিতে রমজান মাস। সাধারণত রমজান ও বর্ষায় নির্বাচন হয় না। এরপরও কোনো সংস্কারের কারণে এক দুই মাস দেরি হলে সেটা আমরা দেখব। কোনো অজুহাতে নির্বাচন যেন না পেছায় সেটা আমরা কঠোরভাবে তদারকি করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াত এখনো নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পায়নি। এ টি এম আজহারও কারাগারে রয়েছেন। এ বিষয়ে আপনাদের পদক্ষেপ কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : নিবন্ধন নিয়ে আমাদের শুনানি চলছে। একই সঙ্গে স্বৈরাচার আমলে তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধী হিসেবে এ টি এম আজহার কারাগারে রয়েছেন। ৫ আগস্টের পর ফ্যাসিবাদের আমলে হওয়া মামলা থেকে অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা বের হলেন। কিন্তু এ টি এম আজহার এখনো কারাগারে রয়েছেন। সরকার যদি বিপ্লবোত্তর সময়ে নমনীয় হতো তাহলে এ টি এম আজহারের আদালতের কার্যক্রম আরও ত্বরান্বিত হতো। নিবন্ধন ও এ টি এম আজহারের শুনানি আছে। আশা করি দ্রুত আমাদের পক্ষে রায় আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুদ্ধাপরাধের নামে যেসব শীর্ষ নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা হবে কি না?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের শীর্ষ নেতাদের তথাকথিত একাত্তরের মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীর নামে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আমরা তো তাদের ফিরে পাব না। তবে এ টি এম আজহার ভাইয়ের শুনানিতে গিয়ে দেখলাম, যেসব আইনে নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, সেটা আন্তর্জাতিক আইন নয়। এটা রাজনৈতিকভাবে করানো হয়েছে। যেসব আইন, ডকুমেন্টস উপস্থাপন করা হয়েছে সেগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী হয়নি। এ টি এম আজহারের মুক্তির পর আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় যাব। যারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি, ইসলামি দল নাকি এনসিপির সঙ্গে জোট করবে জামায়াত?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা যারা জুলাইয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম, জাতীয় রাজনীতির প্রয়োজনে আমরা নীতিগতভাবে তাদের সঙ্গে জোট করতে প্রস্তুত আছি। তবে সময়ই বলবে, কী হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ক্ষমতায় গেলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের বিরাট সীমান্ত ঘেঁষা ভারত বৃহত্তর প্রতিবেশী দেশ। ওই দেশের রাষ্ট্র বা জনগণ আমাদের বিরোধী নয়। যারা ক্ষমতায় বসেছেন, তারা আমাদের সঙ্গে প্রতিবেশীসুলভ, বন্ধুত্বসুলভ- এ কথাগুলো শুধু মুখে বলেন, কিন্তু সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমতা, ন্যায্যতা দেখা যায় না। শুধু তাদের সুবিধাই দেখবে। তারা পানি নেবে, বর্ডারে মানুষ মারবে, কানেকটিভিটি সুবিধা নেবে, ব্যবসার ভারসাম্য নিজেদের অনুকূলে রাখবে। ট্রান্সশিপমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। অথচ এই দেশের ওপর দিয়ে তারা সেভেন সিস্টারে মালামাল নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশ থেকে ট্রানজিট পাচ্ছে। ৫৪টি নদী ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেছে। তারা বাঁধ দিয়ে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করছে। আমরা সুসম্পর্ক চাই। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। কিন্তু একতরফা তো প্রেম হয় না। আমরা সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে। ক্ষমতায় গেলে সব দেশের সঙ্গে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে সম্পর্ক রাখব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা তো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চেয়েছেন? এখন কি সেটা বাদ দিয়ে জাতীয় নির্বাচন চান?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : জামায়াত এখনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চায়। কারণ সারা দেশে স্থানীয় সরকার কাঠামো ভেঙে পড়েছে। কোনো সেবা পাচ্ছে না মানুষ। মানুষের কষ্ট লাঘব করে পরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়া হোক। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ৪ মে
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
সিরিজে ফেরার চট্টগ্রাম টেস্ট আজ শুরু
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
সাভারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
সাভারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রেকর্ড ২০ বার ঘরোয়া লিগ জিতে ম্যানইউকে স্পর্শ লিভারপুলের
রেকর্ড ২০ বার ঘরোয়া লিগ জিতে ম্যানইউকে স্পর্শ লিভারপুলের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুকেশ-জ্যাকুলিনের প্রেম আসছে বড়পর্দায়!
সুকেশ-জ্যাকুলিনের প্রেম আসছে বড়পর্দায়!

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ডন নিউজ সহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত
ডন নিউজ সহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্নতে খতনায় দাওয়াত না দেওয়ায় সংঘর্ষ, আহত ৩০
সুন্নতে খতনায় দাওয়াত না দেওয়ায় সংঘর্ষ, আহত ৩০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি ও জিয়াউল আহসানসহ ১৩ জনকে নেওয়া হলো ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি ও জিয়াউল আহসানসহ ১৩ জনকে নেওয়া হলো ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওষুধ রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ছাড় চায় সিঙ্গাপুর
ওষুধ রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ছাড় চায় সিঙ্গাপুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ন্যায়বিচারের জন্য কিছুটা অপেক্ষার আহ্বান আইন উপদেষ্টার
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ন্যায়বিচারের জন্য কিছুটা অপেক্ষার আহ্বান আইন উপদেষ্টার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিজ বাঁচানো টেস্টে টাইগার পেসার তানজিমের অভিষেক
সিরিজ বাঁচানো টেস্টে টাইগার পেসার তানজিমের অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল
২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন
গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা
চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস
রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী
হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না
রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার
নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ
অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০
ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ
লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে ভারতীয়দের হামলার অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা