আমরা ব্যবসায়ী। তাই ব্যবসাটাই আগে দেখব- এটিই স্বাভাবিক। তারপরও এমআইবির মাধ্যমে সবার সঙ্গে বসে সব মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং দূর করার চেষ্টা করেছি। যদিও এতে কাক্সিক্ষত ফল আসেনি, তারপরও শিল্পী, প্রযোজক ও ব্যবসায়ীরা মিলে বিশ্বাসের ক্ষেত্র এখনো তৈরি করা সম্ভব। অনেকে বলেন, ব্যবসায়ীরা কোটি কোটি টাকা আয় করছেন। একসময় অনেক শিল্পী গান বিক্রি করে এককালীন লাখ লাখ টাকা নিয়ে গেছেন। মোবাইল কোম্পানিগুলো টাকা কেটে নিচ্ছে। দেশে ৫০ হাজারেরও বেশি সিডির দোকান আছে। তাদের ব্যবসার আওতায় নিয়ে এলে সবাই লাভবান হবে। শিল্পীরা গেয়ে অর্থ আয় করছেন। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সুরকার আর গীতিকাররা। তারা কোথাও রয়্যালটি পান না। এসব অব্যবস্থা দূর করলেই সংকট কেটে যাবে।
আর আমি আবারও বলব, মোবাইল কোম্পানির ওপর নির্ভর না করে দেশের অডিও দোকানগুলোকে একসঙ্গে নিয়ে এগিয়ে গেলে সবাই লাভবান হব। তবে বিশ্বাস রাখতে হবে।