বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৩ ০০:০০ টা

জেনে রাখা ভালো

যৌবনে যখন চুল পড়া শুরু হয়, নারী-পুরুষ সবাই অসহায় হয়ে পড়ে। বর্তমানে বৈজ্ঞানিক কসমেটিক চিকিৎসার মাধ্যমে টাক মাথায় চুল গজানো সম্ভব হয়েছে। যেন এক রেভ্যুলিউশন।

টাক : টাকের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো- এলোপেসিয়া। অর্থাৎ টাক বলতে মাথা বা শরীরের লোমশ যেকোনো অংশ থেকে আংশিক বা ছড়ানো-ছিটানো চুল পড়ে যাওয়াকেই বুঝায়।

শ্রেণীবিভাগ : স্কারিং ও নন-স্কারিং * হেরেডিটারি ও নন-হেরিডিটারি * এলোপেসিয়া এরিয়াটা, এলোপেসিয়া টোটালিস এবং এলোপেসিয়া ইউনিভার্সালিস।

প্রধান কারণ : ইডিওপ্যাথিক, অর্থাৎ কারণ অজানা * অটোইমিউন * জীবাণুঘটিত

* জন্মগত িসিস্টেমিক * টিউমারজনিত * ফিজিও লাজিক্যাল * ফিজিক্যাল * হরমোনজনিত * জখমজনিত * পুষ্টিহীনতা * ওষুধের পার্শ্বক্রিয়া * চর্মরোগ * সাইকোলজিক্যাল

ল্যান-পরীক্ষা :

প্রধান পরীক্ষা- * মাইক্রোস্কপি * হরমোন এনালাইসিস * রক্তের বিশেষ কিছু পরীক্ষা

আধুনিক বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা :

প্রচলিত চিকিৎসাগুলোর সাফল্য টপকে বৈজ্ঞানিক স্টেমসেল থেরাপি ও আধুনিক সিস্টেমিক ফেনেস্টেরাইড ও টপিক্যাল মিনক্সিডিলের প্রচলন বর্তমানে টাক চিকিৎসায় এক যুগান্তকারী সাফল্য এনেছে।

ডা. একেএম মাহামুদুল হক

কসমেটিক সার্জন, সিনিয়র কনসালটেন্ট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়,

ঢাকা। ফোন : ৯৩৪২২১৯

 

 

সর্বশেষ খবর