শিরোনাম
রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৫ ০০:০০ টা

ফেসবুকের কিছু অজানা তথ্য

ইনফোডেস্ক

ফেসবুকের কিছু অজানা তথ্য

জেনে নিন ফেসবুকের কিছু জানা-অজানা তথ্য- ১. ফেসবুকের সবার আগে নাম ছিল  ‘facemash’’, তারপর নাম হয় Thefacebook.  ২০০৫ সাল থেকে নাম হয়  ‘facemash’. ২. ফেসবুকে ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি অ্যাকটিভ ইউজার আছে। যার মধ্যে অন্তত অর্ধেক ইউজার প্রতিদিন ফেসবুকে লগ ইন করেন। মানে দাঁড়াল বিশ্বের সাতজন লোকের মধ্যে একজন ফেসবুকে ব্যবহার করে। আমেরিকার ৯৫ শতাংশ মানুষের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আছে। ৩. অস্ট্রেলিয়ায় এক মা তার মেয়ের নাম রাখেন লাইক। কারণ সেই শিশু গর্ভে থাকাকালীন মা ফেসবুকে  ‘like’ করলেই কিক করত। এখানেই শেষ নয় ইজিপ্টে এক দম্পতি তাদের সদ্যোজাত কন্যা সন্তানের নাম রাখেন ফেসবুক। দেশে ফেসবুকে সরকারের নজরদারির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবেই এই কাজ করেন সেই দম্পতি। ৪. ফেসবুক সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ কিন্তু ফেসবুকের নিজস্ব অফিসিয়াল প্রোফাইল নয়। সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ হল facebook for every phone, Zvici facebook, তিন নম্বরে  youtube  এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ। ৫. ফেসবুকের প্রথম ইউজার হলেন প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। তবে কোনো কারণে নিজের প্রোফাইল নামের বানান ভুল করেছিলেন জুকারবার্গ। ৬. একদম শুরুতে ফেসবুকে যে কেউ যে কারও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারত। মানে আপনি আপনার বন্ধু বা অচেনা কারও প্রোফাইলে পোস্ট বা স্টেটাস আপডেট করতে পারতেন। ৭. আধুনিক বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে বড় মানসিক রোগের নাম ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার বা ফ্যাড  (FAD)| এ রোগের উপসর্গ হলো কারও ফোন না ধরা, ট্যাবের দিকে চেয়ে থাকা। ক্ষুধামন্দা, অনিদ্রা, চাপা টেনশন সবই হয় এই  FAD থেকে। বর্তমানে ৫০ লাখ মানুষ এ রোগের শিকার। ৮. আমেরিকায় বেশিরভাগ দম্পতি ডিভোর্সের কারণ হিসেবে একেবারে প্রথমদিকে লেখা হয় ‘ফেসবুক’। এক রিসার্চ বলছে ফেসবুকের বন্ধুদের সময় দিতে গিয়ে সম্পর্ককে অবহেলা করা হচ্ছে বেশি।  ৯. প্রতি ৫ সেকেন্ডে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। ১০. গড়ে ইউজার প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে সময় ফেসবুকের জন্য খরচ করেন।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর