ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ১৯ মে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার প্রায় ১৬ ঘণ্টার পর রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির সন্ধান পাওয়া যায়।
ইরানের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, হেলিকপ্টারটির অবস্থান শনাক্তে তারা নিজেদের তৈরি ড্রোন ব্যবহার করেছে।।
ওই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ আট আরোহীর সবাই নিহত হন।ইরানের সামরিক বাহিনীর দাবি, বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারটি খুঁজে পেতে তুরস্ক একটি ড্রোন পাঠিয়েছিল। এতে নাইটভিশনসহ অত্যাধুনিক সরঞ্জাম ছিল। তবে হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের স্থান শনাক্তে ব্যর্থ হয় তুর্কি ড্রোনটি। পরে ড্রোনটি তুরস্কে ফিরে যায়। শেষ পর্যন্ত গত সোমবার ভোরে ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর ড্রোন (ইরানে তৈরি) ও স্থল উদ্ধারকারী বাহিনী হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের সঠিক স্থান চিহ্নিত করে।
বিডি প্রতিদিন/নাজমুল