শিরোনাম
শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪ ০০:০০ টা
যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন

দুই দলের মধ্যেই মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা

যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন আগামী বৃহস্পতিবার হতে চলেছে। এ নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল আরও পরে। ভোটের সময়, নির্বাচনি ইস্যুসহ একাধিক কারণে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন। ভোটের ময়দানে লড়তে আসা প্রতিদ্বন্দ্বীরা আপাতত প্রচারে ব্যস্ত। ইতোমধ্যে আসন্ন নির্বাচন ঘিরে জনতার জরিপে উঠে এসেছে বিভিন্ন ট্রেন্ডও।

যুক্তরাজ্যে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ হয় পাঁচ বছর। গতবার অর্থাৎ ২০১৯ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়েছিল কনজারভেটিভ পার্টি। যুক্তরাজ্য ৬৫০টি নির্বাচনি কেন্দ্র বা এলাকায় বিভক্ত। সেখান থেকে একজন এমপি নির্বাচিত হয়ে হাউস অব কমন্সে প্রতিনিধিত্ব করেন। এবারও মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি ও লেবার পার্টির মধ্যে। ৪৪ বছরের ঋষি সুনাক কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অন্যদিকে লেবার পার্টির নেতৃত্বে রয়েছেন স্যার কিয়ার স্টারমার। তার বয়স ৬১ বছর।

২০২০ সালে জেরেমি করবিনের পর দলের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য নির্বাচিত হন তিনি।

ভোটের ফল ঘোষণার পরের পদক্ষেপ ভোট গণনার পর যে দলের কাছে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক এমপি (সংসদ সদস্য) রয়েছে সেই দলের নেতাকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার এবং সরকার গঠন করার জন্য আহ্বান জানান রাজা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংসদ সদস্য থাকা দলের নেতাই হন সংসদে বিরোধী দলনেতা।

যদি কোনো দলই সংসদ সদস্যের নিরিখে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তাহলে সেই দল নিজেদের সংসদ সদস্যের ওপর নির্ভর করে আইন পাস করতে পারে না। এর ফলে ‘হাং পার্লামেন্ট’ বা ত্রিশঙ্কু অবস্থার সৃষ্টি হয়। এই পরিস্থিতিতে বৃহত্তম দল সিদ্ধান্ত নিতে পারে অন্য দলের সঙ্গে মিলে জোট সরকার গঠনের। অথবা সংখ্যালঘু সরকার হিসেবে কাজ করতে পারে। কিন্তু সেই পরিস্থিতিতে কোনো আইন পাস করার সময় তাদের অন্য দলের ভোটের ওপর নির্ভর করে থাকতে হবে। বিবিসি

সর্বশেষ খবর