বাজুসের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর এ ইন্ডাস্ট্রির পুনর্জাগরণ হয়েছে। জুয়েলারি শিল্পের উন্নয়নে বাজুস গত তিন বছরে যা করেছে মনে হচ্ছে এ ইন্ডাস্ট্রিতে বিপ্লব হয়ে গেছে। আমাদের প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীর নেতৃত্ব গ্রহণ করার পর থেকে এ ইন্ডাস্ট্রি দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। আগে মাত্র ৬৭০ জন এ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ছিলেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর সেই সদস্য এখন ৪০ হাজার হয়েছে। বাজুস শুধু ব্যবসায়ীদের সুযোগসুবিধা দিচ্ছে না। নিরাপত্তা এবং সরকারের সঙ্গেও লিয়াজোঁ করছে। বাজুস এখন জুয়েলারির গবেষণা সেল হিসেবে পরিণত হয়েছে। কীভাবে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি যুগান্তকারী খাত হতে পারে তা নিয়ে কাজ করছে। সরকারি সহায়তা পেলে এ সেক্টর অনেক এগিয়ে যাবে। আমরা ড্রিমজ ইন্সট্রুমেন্ট টেকনোলজি বাংলাদেশের জুয়েলারি সেক্টরে ১৮ বছর ধরে কাজ করছি। আমরা বাংলাদেশের অবহেলিত এবং প্রাচীন এ ইন্ডাস্ট্রিকে কীভাবে টেকনোলজির মাধ্যমে আপগ্রেড করা যায় তা নিয়ে কাজ করছি। এটা শুধু কোয়ালিটির মাধ্যমে করা সম্ভব। মানুষ এখন কোয়ালিটি দেখে স্বর্ণ কেনে। এবারের বাজুস মেলায় আমাদের নতুন আকর্ষণ হলো গোল্ড টেস্টিং মেশিনের পাশাপাশি ডায়মন্ড টেস্টিং মেশিনের। আমরা বিশ্বের প্রসিদ্ধ পাঁচটি ব্র্যান্ডের এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর। এখন সারা দেশ গোল্ড টেস্টিং মেশিন, গোল্ড হলমার্কিং মেশিন, গোল্ড মেল্টিং বা গালাইকরণ মেশিন এসব বিষয়ের সঙ্গে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। এখন মানুষ জুয়েলারি শপে গেলে হলমার্ক দেখে কেনে।