শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

মব জাস্টিস, উৎস ও প্রতিকার

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মব জাস্টিস, উৎস ও প্রতিকার

মানুষ কখনো অন্যায়ের মাধ্যমে অন্যায়কে প্রতিহতের চেষ্টা করে। সুবিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অবিচার করা শুরু করে। এটা হয় এমন কিছু সংখ্যাগরিষ্ঠের দ্বারা, যারা কোনো কারণে ক্ষমতার কেন্দ্রে পরিণত হয় বা সাধারণ আইনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। তাদের মনে জমা ক্ষোভ, অবিশ্বাস বা নৈতিক ন্যায়নিষ্ঠতার অভাবে তারা ইনসাফ কায়েমের নামে নিজেদের আক্রোশ মেটানোয় প্রবৃত্ত হয়।

এভাবে আদর্শিক অভ্যুদয়ের দারপ্রান্তে এসে একটি সমাজে শুরু হয় ‘মব জাস্টিস’ বা ‘উচ্ছৃঙ্খল গণবিচার’ সংস্কৃতি। ছড়িয়ে পড়ে নৈরাজ্যবাদ।
মব জাস্টিস আইনগতভাবে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, কারণ এটি সমাজের জন্য ক্ষতিকর এবং সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথে বড় বাধা। এর ফলে অনেক সময় নিরীহ মানুষও অন্যায়ের শিকার হয়ে পড়ে।

মব জাস্টিস কী?

এটি একটি অবজ্ঞাসূচক শব্দ। মব (Mob)  অর্থ উত্তাল জনতা বা উচ্ছৃঙ্খল জনতা। জাস্টিস  (Justice)  অর্থ বিচার বা ন্যায়বিচার। ‘মব জাস্টিস’ অর্থ উত্তাল জনতা বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার বিচার।


একে উচ্ছৃঙ্খল গণবিচার, মব রুল বা মবোক্রেসি বা ওখলোক্রেসি বলেও প্রকাশ করা হয়।
‘মব জাস্টিস’  (Mob Justice) বলতে আইন জনতার নিজের হাতে তুলে নেওয়াকে বোঝানো হয়। সাধারণত কোনো অপরাধ বা অপরাধীকে আইনানুগ প্রক্রিয়ায় বিচার না করে, উত্তেজিত জনতা নিজেরাই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। এ ধরনের ঘটনা সাধারণত আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা, বা অপরাধের প্রতি দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানানো থেকে ঘটে।

মব জাস্টিসের উৎস মূল

মব জাস্টিস (Mob Justice)  সাধারণত কয়েকটি ধাপে সংঘটিত হয়।


এ ধরনের ঘটনাগুলো হঠাৎ উত্তেজনার পরিবেশে ঘটে, এবং নিম্নলিখিত ধাপগুলো এর প্রক্রিয়াকে ব্যাখ্যা করে—
১. ঘটনার সূত্রপাত : কোনো অপরাধ বা অন্যায় ঘটলে (যেমন—চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ বা হত্যার অভিযোগ) স্থানীয় জনগণের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

২. গুজব ও ভুল তথ্যের প্রচার : এ সময় সোস্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে নানা ধরনের গুজব, ভুল তথ্য বা বিষয়টিকে খুব বাড়িয়ে প্রচার করা হতে থাকে। অনেক সময় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জনসাধারণকে উসকে দেওয়া হয়।

৩. উত্তেজনা বৃদ্ধি : যখন মানুষ মনে করে যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথেষ্ট দ্রুত বা কার্যকরভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তখন গুজব, ভুল তথ্যের প্রচার বা কোনো অসাধু মহলের উসকানিতে লোকজনের মধ্যে দ্রুত উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

৪. অভিযুক্তের ধরপাকড় ও নৃশংসতা : উত্তেজিত জনতা যেকোনো উপায়ে অভিযুক্তদের পাকড়াও করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কাছে তাদের হস্তান্তর না করে নিজেরাই শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। এটি হতে পারে মারধর, নির্যাতন বা আরো গুরুতর সহিংসতার মাধ্যমে।  এমনকি হত্যার ঘটনাও ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে এ ধরনের সহিংসতা প্রমাণবিহীন বা বিচার ছাড়াই ঘটতে পারে।

৫. পরিণতি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর

হস্তক্ষেপ : যখন পরিস্থিতি খুবই গুরুতর হয়ে ওঠে, তখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ঘটনাস্থলে এসে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করে। কিন্তু ততক্ষণে সহিংসতা ঘটে যায়। প্রায়ই অপরাধীরা পালিয়ে যায় এবং অনেক সময় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বা দেরি হয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর যথাযথ হস্তক্ষেপ না থাকায় এটি বারবার ঘটতে থাকে।

মব জাস্টিসের পরিণতি

মব জাস্টিসের  (Mob Justice)  পরিণতি সাধারণত অনেক গুরুতর ও ধ্বংসাত্মক হয়, যা ব্যক্তি, সমাজ এবং আইনি ব্যবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো নিরীহ ব্যক্তির মৃত্যুও ঘটে। সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়। বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়। অপরাধের সংস্কৃতি বৃদ্ধি পায়।

এসব পরিণতির কারণে মব জাস্টিসকে দমন করতে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে সরকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।

মব জাস্টিসের প্রতিকার

পৃথিবীতে শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করাই ইসলামের মূল আবেদন। মানুষের ব্যক্তিজীবন থেকে পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন ও রাষ্ট্রীয় জীবন সর্বত্র যেন ইনসাফ ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়, সে জন্য ইসলামে রয়েছে সুস্পষ্ট নির্দেশনা। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘অবশ্যই আল্লাহ ইনসাফ, ন্যায়বিচার ও সদাচারের আদেশ করেছেন।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯০)

একই নির্দেশনা দিয়ে অন্য আয়াতে বলেছেন, ‘অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেছেন যে আমানতসমূহ প্রাপকদের নিকট পৌঁছে দেবে এবং যখন মানুষের মধ্যে বিচার মীমাংসা করবে তখন ইনসাফ ও ন্যায়বিচার করবে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

ইসলামের এই সুমহান আবেদনের কাঙ্ক্ষিত সমাজ গঠনে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো মব জাস্টিস প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে—

১. পরকালমুখী মানসিকতা গঠন : ইসলামী জীবনব্যবস্থায় ইনসাফ প্রতিষ্ঠার অন্যতম অনুঘটক হলো মানুষের অন্তরে রোপিত পারলৌকিক জীবনবোধ ও ঐশ্বরিক চেতনা, যা মানুষকে প্রকাশ্য এবং গোপন সব রকম অন্যায় ও অবিচার থেকে বিরত রাখে এ কারণে যে আল্লাহ কিয়ামতের দিন বিচারের আদালত স্থাপন করবেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘কিয়ামতের দিন আমি ইনসাফ ও ন্যায়বিচারের আদালত স্থাপন করব। কারো প্রতি সামান্য পরিমাণ অবিচার করা হবে না। এমনকি মানুষের সরিষার দানা পরিমাণ ক্ষুদ্র কর্ম ও আচরণও আমি সেদিন উপস্থিত করব। হিসাব গ্রহণের জন্য আমিই যথেষ্ট।’

(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৪৭)

২. আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর আইন

প্রয়োগ : দক্ষ, স্বচ্ছ ও নৈতিকতা সম্পন্ন বিচার বিভাগ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী গঠন করে দ্রুততর সময়ে সাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া; যাতে মানুষ আইনের প্রতি আস্থা না হারায় এবং নিজেদের হাতে আইন তুলে নিতে উৎসাহিত না হয়।

৩. সচেতনতা বৃদ্ধি ও নৈতিক মানসিকতা

গঠন : জনসাধারণের মধ্যে আইনি সচেতনতা বৃদ্ধি,  নৈতিক ও মূল্যবোধসম্মত শিক্ষা দিয়ে বোঝানো উচিত যে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া অনৈতিক এবং এটি সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘সুতরাং তোমরা ন্যায়বিচার করতে প্রবৃত্তির অনুসরণ কোরো না।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৩৫)

৪. গুজব প্রতিরোধ : মব জাস্টিসের অনেক ঘটনাই গুজবের ভিত্তিতে ঘটে। এটি অনেক বড় পাপ। হাদিসের ভাষায়, ‘যা কিছু কানে আসে কোনো রূপ যাচাই-বাছাই ছাড়া তা বলে বেড়ানো মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য যথেষ্ট।’ তাই গুজব প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

৫. বিচারব্যবস্থায় মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা : মামলা নিষ্পত্তির সময় কমানো, তদন্তের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং দুর্নীতিমুক্ত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে বিচারব্যবস্থায় আস্থা ফিরিয়ে আনা।

৬. অপরাধের মূল কারণ সমাধান : মব জাস্টিস অনেক সময় সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্যের কারণে ঘটে। তাই সমাজে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং সুশিক্ষার ব্যবস্থা করা দরকার, যাতে অপরাধপ্রবণতা কমে।

৭. স্থানীয় নেতৃত্ব, প্রযুক্তি ও মিডিয়ার ভূমিকা : সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি, ধর্মীয় নেতা এবং সমাজসেবীরা সমাজে শান্তি ও ন্যায়বিচার বজায় রাখতে উৎসাহিত করতে পারেন। মিডিয়া এবং সামাজিক মাধ্যমে সঠিক খবর ও তথ্য প্রদান করে জনগণকে বিভ্রান্তি থেকে রক্ষা করতে পারে।

এই পদক্ষেপগুলো কার্যকরভাবে গ্রহণ করা হলে মব জাস্টিসের মতো অপরাধগুলো ধীরে ধীরে সমাজ থেকে দূর করা সম্ভব।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
যে কাজের আগে অজু করতে হয়
যে কাজের আগে অজু করতে হয়
আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
জুমার নামাজের গুরুত্ব
জুমার নামাজের গুরুত্ব
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ
নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ
যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ
যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
মানসিক শান্তি লাভের আমল
মানসিক শান্তি লাভের আমল
নবীযুগের পরীক্ষা যেমন ছিল
নবীযুগের পরীক্ষা যেমন ছিল
সর্বশেষ খবর
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

রেফারি বিতর্কে ফাইনাল বয়কটের হুমকি রিয়ালের
রেফারি বিতর্কে ফাইনাল বয়কটের হুমকি রিয়ালের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক
গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে
একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল
মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'
'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান
অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'
'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী
সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা
কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো
পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা
দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই
৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ৬ দোকান
আগুনে পুড়ল ৬ দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ
বরিশালে অবৈধ জাল-জাটকা জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু
নাটোরে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ
রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের
১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন
কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে
নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

মাঠে ময়দানে

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়
কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়

মাঠে ময়দানে