শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪

যেভাবে ইসলামী জ্ঞান বিশ্বময় ছড়িয়েছে

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে ইসলামী জ্ঞান বিশ্বময় ছড়িয়েছে

ইসলামী সভ্যতা-সংস্কৃতির প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর পবিত্র মক্কা নগরীতে রাখা হয়। ইতিহাসের সর্বপ্রথম মাদরাসা (বিদ্যালয়) মক্কার সাফা পর্বতে ‘দারে আরকাম’-এ প্রতিষ্ঠিত। তাতে কোরআন শরিফের কিছু আয়াত ও সুরা অবতীর্ণ হয়। তারই একটি দরসগাহে নবীজি (সা.) সাহাবিদেরকে ইসলামের দাওয়াত ও কোরআন কারিমের শিক্ষা দিয়েছেন।

তারই ধারাবাহিকতায় জ্ঞান-বিজ্ঞান ও বইপত্রের চর্চা শুরু হতে থাকে।

মক্কা নগরী থেকে হিজরত করে মদিনায় আসার পর এখানেই ইসলামী সভ্যতা-সংস্কৃতির চর্চা আবার শুরু হয়। এই নগরীই হলো ইসলামী ইতিহাসের সর্বপ্রথম গণশিক্ষার কেন্দ্রবিন্দু। আর মসজিদে নববি হলো ইসলামের সর্বপ্রথম মসজিদ, যা এই নগরীতেই অবস্থিত।
এ সৌভাগ্য মদিনা শহরের চিত্রকে পৃথিবীর বুকে এক সমুন্নত স্থানে দাঁড় করিয়েছে। অতঃপর এখানেই জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে। এই মদিনা শহর থেকেই ইসলামের মশাল পৃথিবীর আনাচকানাচে প্রজ্বলিত হয়। এ শহরই জ্ঞানচর্চার সূতিকাগার এবং ‘দারুস সুন্নাহ’ উপাধিতে ভূষিত হয়।

সাহাবিদের যুগে মদিনা মুনাওয়ারা সর্বপ্রথম ‘মদিনাতুল ইলম’ বা জ্ঞান-বিজ্ঞানের শহর উপাধিতে ভূষিত হয়। পরবর্তী সময়ে হেজাজ শহর ‘মারকাজুল ইলম’ বা জ্ঞান-বিজ্ঞানের ঘাঁটি হিসেবে আখ্যা পায়। আলী (রা.)-এর শাসনামলে ইসলামী শাসনব্যবস্থার প্রধান মারকাজ বা কেন্দ্র যখন ইরাকে স্থানান্তর করা হয়, তখন এই সৌভাগ্য (তথা ইসলামী শাসনব্যবস্থার প্রধান মারকাজ) কুফা ও বসরা নগর অর্জন করে।

পরবর্তী সময়ে উমাইয়া যুগে যখন ইসলামী শাসনব্যবস্থার কেন্দ্র শামে স্থানান্তর করা হয়, তখন দামেস্ক জ্ঞানের কেন্দ্রে রূপান্তরিত হয়। এভাবেই কাল-পরিক্রমায় স্থানান্তরিত হতে থাকে ‘ইলমি মারকাজ’।

বনু উমাইয়া শাসনামলের পরে প্রাচ্যে আব্বাসীয় যুগে জ্ঞানকেন্দ্র বাগদাদে হয়। অতঃপর ক্রমেই মিসর এবং পাশ্চাত্যে তিউনিশিয়া, কর্ডোভা প্রভৃতি স্থান  ইলমি কেন্দ্রে রূপান্তরিত হয়।

আল্লামা ইবনে খালদুন (রহ.) বলেন, তোমরা বাগদাদ, তিউনিশিয়া, কর্ডোভা, মিসর, বসরা ও কুফা প্রভৃতির ইতিহাসের দিকে লক্ষ করে দেখো, ইসলামের প্রাক্কালে সভ্যতা-সংস্কৃতি যখন এসব স্থানে বিস্তার হতে শুরু করে আর নাগরিক উন্নয়ন যখন চরম উন্নত শিখরে পৌঁছে, তখন এসব স্থানে জ্ঞান-বিজ্ঞানের মহাসমুদ্র উত্তালতায় ভরপুর হতে থাকে।

যখন এখানে সভ্যতা-সংস্কৃতির অবক্ষয় ঘটে এবং পরিস্থিতি নাজুক হয়, তখন জ্ঞান-বিজ্ঞানের ভিত্তি পাল্টে যায়। জ্ঞান ও শিক্ষা এখান থেকে বিলুপ্ত হয়ে অন্য শহরে চলে যায়। সে সময় এখানকার অধিবাসীরা শিক্ষাগত যোগ্যতা, গবেষণা ও শরয়ি সমাধান নিরসনে স্বীয় পূর্বসূরিদের ছাড়িয়ে অনেক উন্নতি সাধিত করে বিশ্বদরবারে নিজেদের আসীন করেন।

যখন বাগদাদ, বসরা ও কুফার মতো জ্ঞানের সূতিকাগারের অবক্ষয় ঘটে, তখন ধ্বংসাবশেষ থেকেই বড় বড় শহর জ্ঞান-বিজ্ঞানের ঘাঁটিতে রূপ নেয়। জ্ঞানের কেন্দ্র ইরাক থেকে স্থানান্তরিত হয়ে খোরাসান ও মাওয়ারাআন নাহারে (এটি কিরগিজস্তান, কাজাকিস্তান, উজবেকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও চীনের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। যাতে ইতিহাসবিখ্যাত শহরগুলো অন্তর্ভুক্ত। তথা সমরকন্দ, বোখারা, ফারগানা, তুস্কন্দ বা তাসখন্দ, খাওয়ারিজম, তিরমিজ প্রভৃতি শহর ছিল) স্থাপন হয়। পরে এখান থেকে স্থানান্তর করে কায়রোতে (মিসর) নেওয়া হয়। কায়রোতে যেহেতু সভ্যতা-সংস্কৃতি আগে থেকেই বলবৎ ছিল সে জন্য কায়রোকেই প্রত্যেক যুগের মারকাজ হিসেবে নির্বাচন করা হয়।

যেসব জ্ঞানপিপাসু পাশ্চাত্য দেশ থেকে জ্ঞানার্জনের উদ্দেশ্যে প্রাচ্যদেশে আসে, তারা মনে করে যে প্রাচ্যের নাগরিকদের বুদ্ধিবৃত্তিক চাতুর্য ও মেধাশক্তি পাশ্চাত্যের নাগরিকদের চেয়ে অত্যধিক এবং তারা স্বভাবতই তাদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান ও ধীশক্তিসম্পন্ন। তারা এভাবেই পাশ্চাত্য (ইউরোপ, স্পেন) ও প্রাচ্যের (এশিয়া, আফ্রিকা) নাগরিকদের মানবীয় বৈশিষ্ট্যের পার্থক্য বোধগম্য করতে শুরু করে। অথচ এটি অবাঞ্ছনীয়। প্রাচ্যের নাগরিকরা সাংস্কৃতিক উন্নয়ন এবং ক্রমাগত অনুশীলন অব্যাহত রাখার কারণে তারা পাশ্চাত্যের নাগরিকদের ছাড়িয়ে গেছে। তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের মূল কারণ হলো এই ক্রমাগত অনুশীলন ও জ্ঞানচর্চা তথা অধ্যাপনা ও গ্রন্থাগার।

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগ থেকে শিক্ষার প্রচলন ঘটে, তবে শত বছরের সংক্ষিপ্ত এই সময়ে শিক্ষা এতটাই বিকশিত হয় যে ইসলামী বিজয়ের পরিধি যত বিস্তৃত হয় ততই শিক্ষার পরিধি ব্যাপকতা লাভ করে। আল্লামা ইবনে হাজম (রহ.) এ সম্পর্কে বলেন, ‘যাদের ইতিহাসবিষয়ক সম্যক ধারণা আছে তাদের নিশ্চয়ই একথাও জানা আছে যে সিন্ধু, খোরাসান, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, মাসুল, দিয়ারে রাবিয়া, দিয়ারে মিসর, শাম, আফ্রিকা, আন্দালুস, হিজাজ, ইয়েমেন, আরব ভূখণ্ড, ইরাক, ফ্রান্স, কিরমান, সিজিস্তান, কাবুল, তাবারিস্তান, জুরজান প্রভৃতি দেশ ও শহরে তাবেঈরা ইসলামের শাশ্বত চিরায়ত পয়গাম ছড়িয়েছেন এবং জ্ঞানের দীপ্যমান চেরাগ প্রতিটি আনাচকানাচে জ্বালিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ! উল্লিখিত শহরগুলোর মধ্যে এমন কোনো পল্লী গ্রামও অবশিষ্ট ছিল না, যেখানে জ্ঞানের চেরাগের দ্যুতি পৌঁছেনি; বরং সেসব পল্লী গ্রামেও বড় বড় জ্ঞানী ও আলেমের আধিক্য ছিল ধারণাতীত।’

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
সর্বশেষ খবর
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২ মিনিট আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

৭ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

২০ মিনিট আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন