শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

ইসলামের আগমন ঘটেছিল পবিত্র মক্কা নগরীতে এবং এর বিকাশ ঘটেছিল মদিনা নগরীতে। মুসলিম সভ্যতা ও জ্ঞানচর্চার সোনালি যুগ এসেছিল বাগদাদ নগরীতে। এভাবে ইসলামী সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিস্তারে প্রাচীন মুসলিম নগরগুলো বহুমুখী অবদান রেখেছিল। মুসলিম সভ্যতার বিকাশে অবদান রাখা এমন ১০ প্রাচীন নগরীর পরিচয় তুলে ধরা হলো—

১. মদিনা : মদিনায় মানুষের বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব নবম শতকে।


একসময় তা পারস্য সম্রাটের অধীনে ছিল। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে ইয়েমেন থেকে আরবরা মদিনায় এসে বসবাস শুরু করে। তবে রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় আগমনের পূর্বে নগরীটি নানা সমস্যায় জর্জরিত ছিল। লোকেরা তখন একে ইয়াসরিব বা রোগাক্রান্ত বলত।

মহানবী (সা.) আগমনের পর নগরীর নাম হয় মদিনাতুর রাসুল। আর তা লাভ করে অনন্য মর্যাদা ও গৌরব। পবিত্র এই নগরীতেই প্রথম ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন ঘটে। উসমান ইবনে আফফান (রা.)-এর শাসনামল পর্যন্ত মদিনা ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী।

মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রওজা হওয়ায় তা সব সময় মুসলিম উম্মাহ ও মুসলিম শাসকদের যত্ন ও ভালোবাসা লাভ করেছে।
২. বসরা : দক্ষিণ ইরাকের বন্দর নগরী বসরার গোড়াপত্তন হয়েছিল ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সেনাপতি উতবা ইবনে গাজওয়ান (রা.) বসরা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। ঐতিহাসিক এই নগরীর যাত্রা শুরু হয়েছিল একটি সেনাঘাঁটি হিসেবে। পরবর্তী সময়ে তা মুসলিম সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক, সাংস্কৃতিক ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

আরবি সাহিত্যের কিংবদন্তি নাবিক সিন্দাবাদ বসরা থেকেই তাঁর সমুদ্র যাত্রা শুরু করেছিলেন। হাসান বসরি (রহ.), রাবেয়া বসরি (রহ.) ও গণিতবিদ ইবনে হাইসাম বসরা নগরীর বাসিন্দা ছিলেন।
৩. কুফা : ইরাকের বিখ্যাত নগরী কুফার গোড়াপত্তন হয় ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে। খলিফা ওমর (রা.)-এর নির্দেশে সাআদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) কুফা নগরী প্রতিষ্ঠা করেন। মূলত ইরাক অঞ্চলের প্রশাসনিক ও সামরিক কেন্দ্র হিসেবে কুফার যাত্রা শুরু হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিকাশে কুফা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খলিফা আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) কুফা নগরীকে ইসলামী খিলাফতের রাজধানী ঘোষণা করেছিলেন। কুফা নগরীতে আলী (রা.)-এর কবর থাকায় শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা এই শহরকে পবিত্র জ্ঞান করে। ঐতিহাসিক এই নগরী বহু মুসলিম মনীষীর স্মৃতি ধারণ করে আছে। তাঁদের মধ্যে বিখ্যাত কয়েকজন হলেন আসবাত ইবনে মুহাম্মাদ, মুসলিম ইবনে আকিল, ইমাম আবু হানিফা, সুফিয়ান সাওরি, আল কিন্দি, জাবের ইবনে হাইয়ান, আলকামা ইবনে কায়েস, ইমাম দাউদ জাহেরি, মাসরুক (রহ.) প্রমুখ।

৪. বাগদাদ : আব্বাসীয় খলিফা আবু জাফর আল মানসুর ৭৬২ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদ শহর প্রতিষ্ঠা করেন। আব্বাসীয় খিলাফতের সময়ে বাগদাদ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ শহর। শত শত বছর ধরে বাগদাদ ছিল মুসলিম বিশ্বের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র। বাগদাদে স্থাপিত বায়তুল হিকমাহ মুসলিম বিশ্বে বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণে অসামান্য অবদান রাখে। ১২৫৮ খ্রিস্টাব্দে মোঙ্গলীয় বাহিনী এবং ২০০৩ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বাহিনী বাগদাদে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ইরাকের এই রাজধানী শহরে ইতিহাসের বিখ্যাত বহু মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়েছিল। যেমন—ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, আল খাওয়ারিজমি, আল জাহিজ, আল মাওয়ার্দি, আবু তাম্মাম, আবদুল কাদের জিলানি, মানসুর হাল্লাজ (রহ.) প্রমুখ।

৫. দামেস্ক : সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চার হাজার বছর আগে। রোমান আমলেই শহরটি লেভেন্ট অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ শহরের পরিণত হয়। ৬৩৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনী দামেস্ক জয় করে। উমাইয়া খিলাফতের সময় এটিই ছিল ইসলামী খিলাফতের রাজধানী। এই সময় দামেস্ক মুসলিম বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, রাজনীতি ও ধর্মীয় কেন্দ্রে পরিণত হয়। এখানে বহু বিখ্যাত মুসলিম মনীষীর জন্ম হয়। যেমন—ইমাম শাফেয়ি, আল্লামা ইবনে তাইমিয়া, ইবনুল জাওজি, ইবনে কাসির, ইমাম জাহাবি (রহ.) প্রমুখ।

৬. বুখারা : প্রাচীন খোরাসান অঞ্চলের বিখ্যাত নগরী বুখারা। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ বছর আগে বুখারা নগরীর গোড়াপত্তন হয়। উমাইয়া সেনাপতি কুতাইবা বিন মুসলিম ৭১২ খ্রিস্টাব্দে বুখারা জয় করেন। সামানিদ শাসকরা বুখারাকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। প্রাচীন সিল্ক রোডের সঙ্গে যুক্ত থাকায় ইসলামপূর্ব সময় থেকে বুখারা একটি ধনী ও সমৃদ্ধ নগরী ছিল। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর বুখারায় জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্প-সাহিত্যের অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটে। ঐতিহাসিক এই শহরে জন্ম নেওয়া মনীষীদের ভেতর উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন ইমাম বুখারি, ইমাম বাজ্জার, ফুজাইল ইবনে ইয়াজ, আবু আবদুল্লাহ সামারকান্দি, হাফেজ সিরাজি ও ইমাম মাতুরিদি (রহ.)।

৭. কায়রো : আরব ও আফ্রিকা অঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর কায়রো। প্রাচীন এই নগরীর গোড়াপত্তন হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে। ৬৪১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর বিন আস (রা.) কায়রো জয় করেন। মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর কায়রো আঞ্চলিক প্রশাসনিক কেন্দ্রে পরিণত হয়। ফাতেমি শাসকরা কায়রোকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে। কায়রো অবস্থিত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ বিদ্যাপীঠ। কায়রোর বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম সুয়ুতি, ইমাম রাজি, ইমাম কুশাইরি, তাকিউদ্দিন মুকরিজি, ইবনে মুফলিহ, মুহাম্মদ আবদুল্লাহ রাফেয়ি (রহ.) প্রমুখ।

৮. গ্রানাডা : আধুনিক স্পেনের শহর গ্রানাডা অঞ্চলে মানব বসতি গড়ে ওঠে খ্রিস্টপূর্ব সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে। খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে রোমানরা এখানে নগর প্রতিষ্ঠা করে। তবে আধুনিক ও সমৃদ্ধ শহর গ্রানাডার যাত্রা শুরু হয়েছিল মুসলমানের হাত ধরে। ৭১১ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম বাহিনী স্পেন জয় করে, বিশেষ করে নাসেরি রাজবংশের সময়। তখন শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও বাণিজ্যের বিচারে গ্রানাডা ইউরোপের শ্রেষ্ঠ শহর। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন আবুল আব্বাস ইবনে রুমিয়া, ইবনে বাজাহ, ইবনে খালদুন, ইবনুল ওয়াফা প্রমুখ।

৯. কর্ডোভা : মুসলিম স্পেনের আরেকটি বিখ্যাত শহর কর্ডোভা। কর্ডোভা ছিল আল আন্দালুসের রাজধানী। মুসলিম আমলে এটিও অত্যন্ত সমৃদ্ধ শহর ছিল। এই শহরে মুসলিমরা একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মনীষী হলেন ইমাম কুরতুবি, ইবনে রুশদ, আল জারকানি, আবু দাউদ সুলাইমান ইবনে হাসান, আল জাহরাভি, আরিব ইবনে সাআদ প্রমুখ।

১০. দিল্লি : ভারতের রাজধানী দিল্লির ইতিহাস প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। পৌরাণিক পাণ্ডব রাজাদের রাজধানী বর্তমান দিল্লির কাছেই ছিল বলে ধারণা করা হয়। রাজধানী ও আধুনিক শহর হিসেবে দিল্লির যাত্রা শুরু হয় মুসলিম শাসনামলে। সুলতানি ও মোগল আমল মিলে দিল্লি মুসলমানদের রাজধানী ছিল প্রায় সাত শ বছর। এই সময় দিল্লি শিল্প-সাহিত্য, জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার শীর্ষ চূড়ায় আরোহণ করে। এই শহরের বিখ্যাত কয়েকজন মুসলিম মনীষী হলেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভি, আমির খসরু, মোল্লা আসাদ গিলানি, মোল্লা নাসরুল্লাহ, সাইয়েদ সুলাইমান নদভি (রহ.) প্রমুখ।

তথ্যঋণ : দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম ও ওয়েবসাইট

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি
বিবাহে সমতাবিধি অনুসরণ না করার ক্ষতি
দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম
দ্বিনি প্রতিষ্ঠানের জন্য সহযোগিতা গ্রহণের নিয়ম
তাওয়াক্কুল কী এবং কেন
তাওয়াক্কুল কী এবং কেন
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় সাড়ে ৩ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের

এই মাত্র | জাতীয়

২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল
২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবনের আয়োজনে বৈশাখী বরণ উৎসব অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | পরবাস

ঐক্যমত কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক
ঐক্যমত কমিশনের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন
গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা
চুয়াডাঙ্গায় লিগ্যাল এইড দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
মঙ্গলবার ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন : ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস
রাজনৈতিক দলের ঠিকানা চশমার দোকান, মাদরাসা, ঠিকাদারি অফিস

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী
হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালাল স্বামী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না
রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিরা বিশেষ কর সুবিধা পাবেন না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার
নাহিদ রানাকে ছাড়া পেশোয়ারের বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন
চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য গেলেন তাসকিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানুষ মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো তাদের জন্য ভালো সমাধান’
‘মানুষ মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো তাদের জন্য ভালো সমাধান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আইজিপি ব্যাজ পাচ্ছেন পুলিশ ও র‌্যাবের ২৬৮ সদস্য
এবার আইজিপি ব্যাজ পাচ্ছেন পুলিশ ও র‌্যাবের ২৬৮ সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দুই ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুন
দুই ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭
পাকিস্তানে ব্যাপক গোলাগুলি, সেনা সদস্যসহ নিহত ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি
গোপালগঞ্জে দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে নৌকা ভাঙলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার
ডা. তাসনিম জারা ও জাহাঙ্গীর কবিরকে দেওয়া লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে
রাজধানীতে প্রাইভেট কারে এসে ছিনতাই, টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল নারীকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!
শাহরুখের প্রাক্তন দীপিকা, সুহানা তাদের মেয়ে!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার মধ্যেই আরব সাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান
ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা
তিন মন্ত্রণালয়কে জরুরি নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!
পানামা ও সুয়েজ খালে বিনামূল্যে জাহাজ চলাচলের সুবিধা চাইলেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক চায় পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ
পাকিস্তান যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে : শেহবাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি
আইন উপদেষ্টার বাসায় পড়ে থাকা ড্রোনে ধ্বংসাত্মক ডিভাইস পাওয়া যায়নি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন
ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় সমবেদনা জানিয়ে যা বললেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি
আবারও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের গোলাগুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ
দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে : ড. আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০
ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ
অনলাইন জুয়া নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন ৯০ দিনের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ
মহেশপুর সীমান্তে এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি
চাকরির বয়সসীমা ৩৫ বছর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা