শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৮, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

পূর্ববর্তী বুজুর্গানে দীন বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তাকদিরে নির্ধারিত মৃত্যুবরণ কামনা করতেন। তার কারণ হলো- হাদিস শরিফে এসেছে, এ সময় ইন্তেকাল হলে কবরের সওয়াল-জওয়াব আছান হয়। এখন প্রশ্ন হলো, হাদিসের সু-সংবাদ কাদের ব্যাপারে? আল্লাহ-রসুলের অন্য সব আদেশ-নিষেধ অমান্য করে শুধু এই সুসংবাদের রাতে মৃত্যুবরণ করলেই কী কবরের সওয়াল-জওয়াব সহজ হয়ে যাবে? আজাব মাফ হয়ে যাবে? আসলে হাদিসের মর্মার্থ হলো, ওই ব্যক্তি নাফরমান হবে না, বরং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের তরিকা অনুযায়ী আল্লাহর ফরমাবরদার হবে। এ কথার দলিল হলো কুরআন-হাদিসের বহু সংখ্যক আয়াত ও বাণী। এ রাতে যারা খালেস নিয়তে ইবাদত করে আল্লাহ পাক তাদের বিগত সপ্তাহের গুনাহ মাফ করে দেন এবং আগত সপ্তাহের আমল করা তাদের জন্য সহজ করে দেন। মানুষ যেমন অপেক্ষায় থাকে শবেকদর, শবেবরাতের জন্য, ঠিক তেমনি আল্লাহর ওলিরাও শুক্রবারের রাতের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। অন্য রাতে তো তারা তাহাজ্জুদ পড়েনই কিন্তু এ রাতের বিশেষ ফজিলতের জন্য তারা বেশি আগ্রহী হয়ে থাকেন।

মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন, মাদরাসার ছাত্র-উস্তাদদের জন্য প্রয়োজন কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগি করা। শুক্রবার সরকারি ছুটি থাকার কারণে মানুষ এ দিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কর্মসূচি ঠিক করে রাখে আগে থেকেই। এমন মহা ফজিলতের দিনে মানুষ শরিয়তবিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় এবং আপন খালিক-মালিকের স্মরণ থেকে চরমভাবে গাফেল হয়ে যায়। গান-বাদ্য ও সিনেমার আয়োজন বেড়ে যায়। বনভোজনে গিয়ে নাচ-ফুর্তি, বেপর্দেগি ইত্যাদি নানা ধরনের নফরমানিতে মশগুল হয়। বিবাহের অনুষ্ঠানে গিয়ে ভিডিও ছবি তোলে, গায়রে মাহরাম মহিলাদের সঙ্গে প্রকাশ্যে আনন্দ-উল্লাস করে।

মাদরাসার ছাত্ররা এ দিনে বাসাবাড়িতে চলে যায়। বাসায় গিয়ে অনেকে নামাজ পড়ে না। অনেকের বাসায় টিভি থাকে। তাতে নাটক-সিনেমা, খেলাধুলা দেখে পবিত্র দিনটি পার করে। এক সপ্তাহে আমল করে যে সওয়াব অর্জন করেছিল তা বাসাবাড়িতে গিয়ে বরবাদ করে আসে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ার কারণে দুনিয়ার কাজকর্ম বন্ধ হয় না বরং আরও বেড়ে যায়। তবে ইবাদত বন্দেগির কাজ কমে যায়।

আমার মজলিশে যারা আসেন আমার মনে চায় তাদের প্রশ্ন করতে যে, কারা কারা গত রাতে তাহাজ্জুদ পড়েছেন; কিন্তু অনেকেই তো পড়েননি, সুতরাং প্রশ্ন করলে তাদের দোষ মানুষের সামনে প্রকাশ হয়ে যাবে, তাই প্রশ্ন না করাই উত্তম। যারা পড়েননি তাদের উচিত ওয়াদা করা যে, কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে তাহাজ্জুদ পড়ব। অনেকে ওয়াদার সঙ্গে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলেন। ‘ইনশা আল্লাহ’তেও প্যাঁচ থাকে। যেমন অনেকে রাতে তাহাজ্জুদ পড়বে বলে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে ঘুমায়। যদি উঠতে না পারে তাহলে বলে যে, আল্লাহ চাননি তাই উঠতে পারিনি।

হজরত বেলাল (রা.)-এর জীবনেও ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলার এক ঘটনা আছে। একবার রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শেষ রাতে সফর করে যখন মদিনার প্রায় নিকটবর্তী স্থানে আসলেন তখন ক্লান্তির কারণে আর সামনে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। সঙ্গে হজরত বেলাল হাবশি (রা.)-সহ অনেক সাহাবি ছিলেন। এদিকে নবীজির অভ্যাস ছিল, কোনো জায়গা থেকে রাতে মদিনায় ফিরলে বাড়িতে যেতেন না, বরং রাস্তার কোনো এক জায়গায় তাঁবু করে রাত কাটিয়ে দিতেন। তার কারণ হলো রাতে সবাই ঘুমিয়ে থাকে। এ সময় বাড়িতে গেলে স্ত্রী-সন্তানদের ঘুম ভেঙে জাগাতে হবে, এতে তাদের কষ্ট হবে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের এতটুকু কষ্ট দিতে রাজি ছিলেন না। মহিলারা স্বামীর অনুপস্থিতিতে সাধারণ অবস্থায় থাকে। অর্থাৎ তাদের শরীরে কাপড় থাকে অনুন্নত, ময়লাযুক্ত। যা দেখে স্বামীর খারাপ লাগতে পারে, স্ত্রীও বিব্রতবোধ করে। এ কারণে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাতে বাড়িতে ফিরতেন না। আমরা কিন্তু এর বিপরীতটা করি। আমরা রাতে স্ত্রীর অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ নিতে যাই চুপে চাপে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা করতেন না। এটা করা সম্পূর্ণ নিষেধ। কারণ প্রত্যেকেরই স্বাধীনতা রয়েছে। যখন তখন না বলে যাওয়া ঠিক না। আগে সংবাদ পাঠিয়ে এবং কাছে এসে সালাম করে ঘরে যাওয়া উচিত। এখন যেহেতু অত্যাধুনিক যুগ তাই মোবাইল করে যাওয়াই উত্তম।

বলছিলাম বেলাল (রা.)-এর ঘটনার কথা। হযরত বেলাল হাবশি (রা.) বলেন, ওই দিন এমন মজার ঘুম চোখে এসেছিল যে, মনে হয় জীবনে কোনো দিনও এমন ঘুম আসেনি। হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমতাবস্থায় সাহাবিদের লক্ষ্য করে বললেন, রাত তো সামান্যই বাকি আছে, এখন একসঙ্গে সবাই ঘুমালে ফজর কাজা হয়ে যেতে পারে। তাই তোমাদের মধ্যে কেউ কি আছে, যে জাগ্রত থেকে শেষ রাতে আমাদের নামাজের জন্য জাগিয়ে দেবে? হজরত বেলাল হাবশি (রা.) ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলে বললেন, ইয়া রসুলাল্লাহ! আমি শেষ রাতে জাগিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি। অতঃপর হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবিদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। এদিকে হজরত বেলাল (রা.) জোর করে চোখ খোলা রেখেছেন। ঘুমের চাপ কতক্ষণ সহ্য করা যায়! জাগ্রত থাকতে থাকতে বেলাল (রা.)-এর শরীরে ক্লান্তি এসে গেল। তিনি ক্লান্তি দূর করার উদ্দেশ্যে গাছ বা কিছু একটার সঙ্গে হেলান দিয়ে বসলেন। ব্যাস ফজর শেষ হয়ে পূর্বাকাশে সূর্য উঁকি দিল। হঠাৎ এক সাহাবি সূর্যের তাপে জেগে গেলেন এবং উঠে দেখেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও ঘুমিয়ে আছেন। তিনি জাগাতে সাহস পাচ্ছিলেন না। তাছাড়া রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঘুমের মধ্যে ডাক না দেওয়ারই নিয়ম ছিল। একে একে চতুর্থ নম্বরে হজরত ওমর (রা.) জাগ্রত হয়ে দেখলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুমিয়ে আছেন। তিনি ডাক দেওয়ার কোনো পন্থা না পেয়ে উচ্চৈঃস্বরে জিকির করতে শুরু করলেন। একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হজরত ওমর (রা.)-কে জিজ্ঞাসাও করেছিলেন, অন্য সময়ের চেয়ে তুমি শেষ রাতে এত আওয়াজে কেন জিকির কর? হজরত ওমর (রা.) উত্তর দিলেন, যারা ঘুমিয়ে থাকে তাদের জাগানোর জন্য। তাছাড়া উচ্চৈঃস্বরে জিকির করলে আশপাশের শয়তান পর্যন্ত পলায়ন করে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা সোমবার
হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
হজযাত্রীদের সেবায় বিশেষ অ্যাপ উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
জুলুম একটি কবিরা গুনাহ
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে নলকূপ স্থাপনে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ফেনীতে নলকূপ স্থাপনে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী জাতি গঠনে ডিম ও দুধের ভূমিকা অপরিহার্য
মেধাবী জাতি গঠনে ডিম ও দুধের ভূমিকা অপরিহার্য

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথ খুঁজতে হবে : আলী রীয়াজ
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথ খুঁজতে হবে : আলী রীয়াজ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা
পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা

৩০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে কাল
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে কাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পেলে সব কাজ নিষ্ফল হবে: সিইসি
রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পেলে সব কাজ নিষ্ফল হবে: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুমরাহকে নিয়ে রবি শাস্ত্রীর পরামর্শ
বুমরাহকে নিয়ে রবি শাস্ত্রীর পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেনীতে দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
ফেনীতে দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই প্রজন্মের সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্প ‘আমার বস’
দুই প্রজন্মের সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্প ‘আমার বস’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুখী দাম্পত্যের ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন আনুশকা
সুখী দাম্পত্যের ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবককে ঘাস খাওয়া শেখাচ্ছে হাতি, ভিডিও ভাইরাল
শাবককে ঘাস খাওয়া শেখাচ্ছে হাতি, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ
পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার শিকার ৬৫ শতাংশই নারী-শিশু ও বৃদ্ধ
গাজায় হামলার শিকার ৬৫ শতাংশই নারী-শিশু ও বৃদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক করতে না পারা নিয়ে যা বললেন তাইজুল
হ্যাটট্রিক করতে না পারা নিয়ে যা বললেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনেই ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি?
জুনেই ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস
পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি
নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী
১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭
উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ
৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত
ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান
প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব
৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা
মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত
সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির
মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!
ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!
শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান
পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪
কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত
ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প
‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : রাজউক চেয়ারম্যান
অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : রাজউক চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা
হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামলা পরিকল্পনায় মোদি
হামলা পরিকল্পনায় মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপদের নাম এখন বজ্র
বিপদের নাম এখন বজ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম
বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে প্রতারণা
চাল নিয়ে প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

সম্পাদকীয়

গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও
গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি
সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি

খবর

শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?

স্বাস্থ্য

মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু
গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু

নগর জীবন

প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল
প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার

শোবিজ

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

শোবিজ

সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন

শোবিজ

কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...

শোবিজ

নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত
নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের
ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের

মাঠে ময়দানে

এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট

শিল্প বাণিজ্য

ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে
ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে

মাঠে ময়দানে

নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ
নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির
অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির

মাঠে ময়দানে

মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!
বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

আবাহনী না মোহামেডান
আবাহনী না মোহামেডান

মাঠে ময়দানে