বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬ ০০:০০ টা

১০ ভাগ প্রার্থী মামলার আসামি ৫৭ ভাগ ব্যবসায়ী

নিজস্ব প্রতিবেদক

১০ ভাগ প্রার্থী মামলার আসামি ৫৭ ভাগ ব্যবসায়ী

জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রায় ৫৭ শতাংশই ব্যবসায়ী। ১০ শতাংশের বিরুদ্ধে বর্তমানে মামলা রয়েছে। ২৫ শতাংশের বিরুদ্ধে অতীতে মামলা ছিল। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য উপস্থাপন করা হয়। জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী চেয়ারম্যান প্রার্থীদের তথ্য উপস্থাপন উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন সুজন সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান ও সহ-সম্পাদক জাকির হোসেন। এ সময় নির্বাহী সদস্য হামিদা হোসেনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ১৪৬ প্রার্থীর মধ্যে ১০২ জন অর্থাৎ প্রায় ৭০ শতাংশ স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস। এসএসসি বা এর কম শিক্ষাগত যোগ্যতা ২২ জনের। তবে প্রার্থীদের মধ্যে ১৫ জন বিদ্যালয়ের গণ্ডি পার হতে পারেননি। মোট প্রার্থীর ২৩ জন রয়েছেন আইনজীবী। আর কৃষি কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত ১৩ জন। প্রার্থীদের ১০ শতাংশের বিরুদ্ধে বর্তমানে মামলা রয়েছে। ২৫ শতাংশের বিরুদ্ধে অতীতে মামলা ছিল। প্রার্থীদের মধ্যে ৭৬ জন বছরে ৫ লাখ টাকার নিচে আয় করেন। ছয়জনের বার্ষিক আয় ১ কোটি টাকারও বেশি। সুজন বলছে, নির্বাচনী হলফনামায় প্রার্থীরা যে তথ্য দিয়েছেন, তা কোনোভাবেই বর্তমান সম্পদের প্রকৃত চিত্র নয়। কারণ অনেকেই সম্পদের মূল্য উল্লেখ করেননি। আবার অর্জনকালীন মূল্য বর্তমান বাজারমূল্য নয়। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৪৬ প্রার্থীর মধ্যে মাত্র ৫০ জন আয়কর দিয়েছেন। ঋণগ্রহীতা রয়েছেন ১৪ জন। বিভিন্ন নির্বাচন কেন্দ্র করে যে ধরনের উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়, তা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। তবুও আমরা চাই, এ নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হোক। এম হাফিজউদ্দিন খান বলেন, বলা হচ্ছে জেলা পরিষদ নির্বাচন নির্দলীয়। কিন্তু একে নির্দলীয় বলা যায় না। কারণ তাদের নমিনেশন দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ২২ জেলায় চেয়ারম্যান পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন, যা সত্যিই হতাশাজনক। কয়েকজন সংসদ সদস্য ইতিমধ্যে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। জাকির হোসেন বলেন, ৬১ জেলায় নির্বাচন হচ্ছে, কিন্তু কোনো উত্তাপ নেই। রাজনৈতিক কারণে সবার দৃষ্টি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের দিকে। জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৪৯ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেও লালমনিরহাট জেলার তিনজন চেয়ারম্যান প্রার্থীর তথ্য ওয়েবসাইটে না পাওয়ায় ১৪৬ জনের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদন তৈরি করেছে সুজন।

আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ : জেলা পরিষদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম, ঝিনাইদহ, নোয়াখালীসহ বিভিন্ন স্থানে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। ঝিনাইদহে আওয়ামী লীগ দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হারুন। নোয়াখালীতে তিনজন চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সাতজন সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। চট্টগ্রামে অনেক সদস্য পদ প্রার্থী উপহার দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠছে। কোথাও বাড়ছে নির্বাচনী উত্তাপ। এ সংক্রান্ত নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর— ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহে আওয়ামী লীগ দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থীর বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. এম হারুন অর রশীদ সংবাদ সম্মেলন করেছেন। গতকাল দুপুরে শহরের পবহাটি সৃজনী বাংলাদেশ-এর প্রধান কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হয়। তাতে তিনি অভিযোগ করেন সরকারদলীয় প্রার্থী কনক কান্তি দাসের সন্ত্রাসী বাহিনী নির্বাচনী এলাকায় পোস্টার ছেঁড়া, বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে কর্মীদের মারধর-সমর্থকদের বাড়ি থেকে বের হতে দেওয়া হচ্ছে না। ভোটের পর দেখে নেওয়াসহ প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এ সময় তিনি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনী, বিজিবিসহ পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের দাবি করেছেন। ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চশমা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী সমর্থিত প্রার্থী কনক কান্তি দাস, আনারস প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. এম হারুন অর রশীদ ও জাসদের এমদাদুল হক মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নোয়াখালী : নোয়াখালীর তিনজন চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সাতজন সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। প্রত্যেক প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিস দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা। গতকাল দুপুরে কারণ দর্শানোর নোটিস দিয়ে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নোটিসপ্রাপ্ত প্রার্থীরা হচ্ছেন, আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান জেলা পরিষদ প্রশাসক ডা. এ বি এম জাফর উল্যাহ, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ডা. এ কে এম জাফর উল্যাহ এবং জাপা সমর্থিত প্রার্থী মীর মোশারফ হোসেন মিরন। সিলেট : সময় যত গড়াচ্ছে, সিলেটে ততই বাড়ছে নির্বাচনের উত্তাপ। ২৮ ডিসেম্বরের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে শেষ হাসি হাসবেন কে— এ নিয়ে চলছে আলোচনার ঝড়। নির্বাচনের আগ্রহে থাকা এ পদে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো দলের প্রার্থী না থাকায় সুবিধাজনক অবস্থানেই রয়েছেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট লুত্ফুর রহমান। তবে তার জন্য নির্বাচনী মাঠে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন শিক্ষাবিদ এনামুল হক সরদার। এ দুজনের বাইরে জিয়াউদ্দিন লালা চমক দেখানোর আশায় থাকলেও আরেক প্রার্থী ফখরুল ইসলাম তেমন আলোচনায় নেই। চট্টগ্রাম : চট্টগ্রামে জমে উঠেছে নির্বাচন। প্রার্থীরা প্রতীক পাওয়ার পর থেকেই প্রচারণায় নেমে পড়েছেন কোমড় বেঁধে। এতে অনেক সদস্য প্রার্থী, ভোটারদের মন জয় করতে ‘কৌশলী’ বিভিন্ন ধরনের প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি উপহারও দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যাতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হচ্ছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন না দিলেও দলের একাধিক প্রার্থী হওয়ায় কোন্দলের আশঙ্কা করছেন তৃণমূলের নেতারা। একই সঙ্গে চট্টগ্রামের অনেক শীর্ষ নেতা পছন্দের প্রার্থীদের জিতিয়ে আনতে কাজ করছেন। ভোটাররা প্রকাশ্যে মুখ খুলতে না পারলেও নেতাদের পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে নীরবে মাঠে কাজ করছেন বলে জানান তারা। তবে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের মনোনীত ও উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম এ সালাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিতসহ ছয়টি সদস্য পদে প্রার্থীরা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ভোটার বলেন, জেলা পরিষদ সদস্য পদে নির্বাচনে অনেক প্রার্থী বিভিন্নভাবে উপহার দিচ্ছেন। বিভিন্ন পারিবারিক, সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। এতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়ছি। প্রার্থীরা একই দলের নেতা। অনেকেই কৌশলে নগদ টাকাও দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তারা বলেন, ইতিমধ্যে অনেক প্রার্থী কৌশলে ‘ব্যবসায়িক’ সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথাও বলছেন।  হাটহাজারী থেকে (৪ নম্বর ওয়ার্ড) সদস্য পদে আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন শাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দলের জন্য ত্যাগ ও যোগ্যতাসহ সবকিছু বিবেচনা করে ভোটাররা ভোট প্রয়োগ করবেন এটাই আশা করছি। তবে ভোটাররা, উপহার, প্রতিশ্রুতি বা কথা নয়, যোগ্যতা, ত্যাগ এবং কাজেই বিশ্বাস করেন বলে তিনি জানান। নির্বাচন অফিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে সাধারণ ১৫ ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত ৫ ওয়ার্ডে মোট ৫৩ জন প্রার্থী এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নড়াইল : প্রতীক বরাদ্দের পর জমজমাট প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছেন দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ সদস্য প্রার্থীরা। নড়াইলে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাডভোকেট সৈয়দ আইয়ুব আলী (জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি) লড়ছেন আনারস প্রতীকে। অন্য চেয়ারম্যান প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন বিশ্বাস চশমা প্রতীক পেয়ে নির্বাচনী মাঠ সরগরম করে রেখেছেন। এ ছাড়া ১৪ জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য এবং ৫৮ জন সদস্য প্রার্থী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫৫৪ জন ভোটারের কাছে প্রার্থীরা ছুটছেন সকাল থেকে রাত অবধি। পিরোজপুর : কাউখালী উপজেলার ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী অধ্যক্ষ মো. শাহ আলম। শেখ মো. কাইউমের সভাপতিত্বে আনারস মার্কার সমর্থনে কাউখালী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে উক্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। কুড়িগ্রাম : জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর আলীকে আনারস মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে জেলা ভিক্ষুক প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতির সদস্যরা সোমবার একটি মিছিল ও সমাবেশ করে। চাঁদপুর : সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী হিসেবে মতলবের সন্তান ও ঢাকা মহানগর (দ.) আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট নূরুল আমিন রুহুলের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। চাঁদপুরের চার এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগ সম্পাদকের উপস্থিতিতে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। চাঁদপুর-৫ আসনের এমপি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তমের ঢাকার বাসায় রবিবার এ বৈঠক বসে। বৈঠকে ছিলেন সংসদ সদস্য ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, ডা. দীপু মনি, মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, ড. শামছুল হক ভূঁইয়া ও চাঁদপুর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল। চাঁদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রথমে আওয়ামী লীগের সমর্থন পান জেলা পরিষদের বর্তমান প্রশাসক লে. কর্নেল (অব.) আবু ওসমান চৌধুরী।

 তার ভোটার হওয়া সংক্রান্ত জটিলতার কারণে প্রার্থী পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় দল। ডা. দীপু মনি বলেন, ‘ব্যক্তিগত ব্যস্ততা এবং কেউ কেউ দেশের বাইরে থাকায় চাঁদপুরের এমপিরা একসঙ্গে বসতে একটু দেরি হয়ে গেছে। তারপরও আমরা একক প্রার্থীর ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছতে পেরেছি। সবাই চেয়ারম্যান পদে অ্যাডভোকেট নূরুল আমিন রুহুলকে সমর্থন দিয়েছি। একই সঙ্গে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে দলের অন্য যে তিনজন রয়েছেন তাদের নির্বাচন থেকে সরে গিয়ে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার অনুরোধ জানিয়েছি।’

ভাঙ্গা : একটি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে ভাঙ্গা উপজেলা গঠিত। জেলা পরিষদ নির্বাচনে ফরিদপুর জেলার সাধারণ আসন ১২ ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিভক্ত ভাঙ্গা উপজেলা। সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ভাঙ্গা উপজেলা থেকে কেউ প্রার্থী হননি। ভাঙ্গার ১২ নম্বর ওয়ার্ড পড়েছে সংরক্ষিত মহিলা আসন ৪ নম্বর ওয়ার্ডে। ভাঙ্গার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড পড়েছে সংরক্ষিত মহিলা আসন ৫ নম্বর ওয়ার্ডে। সংরক্ষিত ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মহিলা সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনজন প্রার্থী। তাদের প্রত্যেকের বাড়ি নগরকান্দা উপজেলায়। সংরক্ষিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মহিলা সদস্য পদে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের বাড়ি সদরপুর উপজেলায়।

সর্বশেষ খবর