সোমবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৭ ০০:০০ টা

কাউন্সিলর প্রার্থীর ছড়াছড়ি

শাহজাদা মিয়া আজাদ, রংপুর

রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ব্যস্ত সময় পার করছেন কাউন্সিলর প্রার্থীরা। ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তারা সমর্থন ও দোয়া আদায়ের চেষ্টা করছেন। কাউন্সিলর পদে নির্বাচন দলীয় প্রতীকে না হলেও দলের স্থানীয় নেতাদের সমর্থন ও আশীর্বাদ আদায়ে দৌড়ঝাঁপ করছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতারা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ৩৩টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ১৭৯ জন প্রার্থী প্রচারণায় এরই মধ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন। অধিকাংশ ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীর ছড়াছড়ি। বিএনপি ও জাতীয় পার্টিরও রয়েছে একাধিক প্রার্থী। গত নির্বাচনে ৩৩টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৪৪৯ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। আর মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন ৩২৮ জন। সম্ভাব্য কাউন্সিলর প্রার্থীরা হলেন : ওয়ার্ড-১ : আওয়ামী লীগের শাহিন মিয়া, মোস্তাফিজার রহমান, আবদুল হান্নান, বিএনপির কামাল মো. রাসেল। বর্তমান কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন। ওয়ার্ড-২ : আওয়ামী লীগের গোলাম সরওয়ার মির্জা, শহিদুল ইসলাম, নয়া মিয়া, তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, বিএনপির আজিজুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির আবুল কালাম আজাদ। ওয়ার্ড-৩ : আওয়ামী লীগের শাহীন কাদেরী, হাজী লিটন, জাতীয় পার্টির আসেক আলী, রুহুল আমীন বাদল, স্বতন্ত্র সাবলু বসুনিয়া, শহিদার রহমান, গোলাম মোস্তফা, মেহফুজ হোসেন জুয়েল, রেয়াজুল ইসলাম, মমিনুর রহমান, বকুল মিয়া। ওয়ার্ড-৪ : আওয়ামী লীগের হারাধন চন্দ্র রায়, দেলোয়ার হোসেন সাজু, বিএনপির এরশাদ আলী, ইশা আন্দোলন বাংলাদেশের একরামুল হক, স্বতন্ত্র রফিকুল ইসলাম, লিয়াকত হোসেন, আবদুল করিম শেখ। ওয়ার্ড-৫ : আওয়ামী লীগের মঞ্জুম মিয়া, শেফালী বেগম, বিএনপির আকতারুজ্জামান ভুট্টো, জাসদের  গৌমত রায়, মনিরুজ্জামান মাসুদ, স্বতন্ত্র মোখলেছুর রহমান তরু, আতাউর রহমান আতিয়ার। ওয়ার্ড-৬ : আওয়ামী লীগের মনোয়ারুল ইসলাম লেবু, শহিদুল ইসলাম দুখু, বিএনপির ফারুক হাসান, স্বতন্ত্র মোকাররম হোসেন, আবদুস সামাদ, আবদুস সালাম। ওয়ার্ড-৭ : আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল ইসলাম, আনোয়ারুল হক, আবুল কালাম আজাদ, বিএনপির মাহফুজার রহমান মাফু। ওয়ার্ড-৮ : আওয়ামী লীগের মামুনুর রশীদ মানিক মাস্টার, জাতীয় পার্টির আহসান হাবীব মানু, স্বতন্ত্র আবুল মঞ্জুর কুঠিয়াল, আহসান হাবীব নয়া, মোসলেম উদ্দিন, আফছার আলী, রাশেদ মিয়া। ওয়ার্ড-৯ : আওয়ামী লীগের গোলাম মোস্তফা, বিএনপির নজরুল ইসলাম দেওয়ানী, স্বতন্ত্র নাজিম উদ্দিন। ওয়ার্ড-১০ : আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, বিএনপির লায়কুর রহমান লাজু, স্বতন্ত্র গোলাম মোস্তফা আবেদ, কামরুজ্জামান তুষার, ওয়ার্ড-১১ : আওয়ামী লীগের শহিদার রহমান, বিশ্বজিৎ রায়, ওয়াজেদুল আরেফিন মিলন, বিএনপির আবদুল মজিদ, জাতীয় পার্টির আলাউদ্দিন মানিক, স্বতন্ত্র আবদুর রাজ্জাক ওয়ার্ড-১২ : আওয়ামী লীগের সুলতান মাহমুদ প্রামাণিক, শফিউল আলম লেবু, রফিকুল ইসলাম, আফজাল হোসেন, বিএনপির মকবুল হোসেন, রবিউল ইসলাম রতন, জাতীয় পার্টির আবদুল হালিম, তবারক হোসেন বাবুল, স্বতন্ত্র রকিবুল হোসেন। ওয়ার্ড-১৩ : আওয়ামী লীগের ফজলে এলাহী ফুলু, জাহিদুল ইসলাম, মিজানুর রহমান তুহিন, বিএনপির আতিয়ার রহমান, জুয়েল চৌধুরী, জাতীয় পার্টির জাহিদুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, জামায়াতের মনিরুল ইসলাম মনি। ওয়ার্ড-১৪ : আওয়ামী লীগের আবেদ আলী সরকার, ওমর ফারুক, বিএনপির রাজু আহমেদ, শফিকুল ইসলাম মিঠু, স্বতন্ত্র মমদেল হোসেন। ওয়ার্ড-১৫ : আওয়ামী লীগের জাকারিয়া আলম শিপলু, বিএনপির শাহ আলম, জাতীয় পার্টির শাফিউল ইসলাম শাফি।

ওয়ার্ড-১৬ : আওয়ামী লীগের গোলাম কবীর কাজল, আমিনুল ইসলাম, বিএনপির নূর মোহাম্মদ, জাতীয় পার্টির আবদুর রহিম ওয়ার্ড-১৭ : আওয়ামী লীগের জহুরুল ইসলাম আজাব্বর, নূর আলম, আবদুর রহিম, জামায়াতের হাফেজ রাকিবুল, স্বতন্ত্র সাইফুল ইসলাম, আবদুল বারী, মোহাম্মদ আলী, মোহাম্মদ গাফফার, মনিরুল ইসলাম মনু, আজহারুল মুহুরী। ওয়ার্ড-১৮ : আওয়ামী লীগের কায়সার রাশেদ খান শরীফ, বিএনপির মুনতাসির শামীম লাইকো, জাতীয় পার্টির নিজামুল হাসান বাদল, জাসদের মেরাজ উন নবী মিলন, স্বতন্ত্র আমিরুল ইসলাম আমু, আশরাফ খান কিরন। ওয়ার্ড-১৯ : আওয়ামী লীগের সারওয়ার হোসেন কোয়েল, আবদুর রশীদ, বিএনপির শফিকুল ইসলাম দুলাল, সোলেমান হোসেন দোদন, জাতীয় পার্টির আজমল হোসেন লেবু, স্বতন্ত্র মাহমুদুর রহমান টিটু। ওয়ার্ড-২০ : আওয়ামী লীগের তৌহিদুল ইসলাম, বিএনপির বহুলুল ইসলাম জেপলিন, স্বতন্ত্র আবদুর রহিম মনি। ওয়ার্ড-২১ : আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম দুলাল, বিএনপির মাহমুদুর রহমান ভুট্টো, জাতীয় পার্টির মাহবুবার রহমান মঞ্জু, জামায়াতের খায়রুল ইসলাম স্বাধীন। ওয়ার্ড-২২ : জাতীয় পার্টির শাহজালাল করিম বকুল, শামীম সিদ্দিকী, বিএনপির আবু আলী মিঠু, স্বতন্ত্র আবদুল ওয়াহাব ঝুনু, মিজানুর রহমান মিজু, আনোয়ারুল ইসলাম বুলবুল। ওয়ার্ড-২৩ : বিএনপির লিটন পারভেজ, স্বতন্ত্র সেকেন্দার আলী। ওয়ার্ড-২৪ : আওয়ামী লীগের রফিকুল আলম, শামীমুজ্জামান শামীম, জাতীয় পার্টির হাফিজ আহমেদ ছুট্টু, স্বতন্ত্র মীর জামাল উদ্দিন। ওয়ার্ড-২৫ : জাতীয় পার্টির আমজাদ হোসেন মানিক, স্বতন্ত্র নুরুন্নবী ফুলু, আবদুর রউফ সরকার।

ওয়ার্ড-২৬ : আওয়ামী লীগের শাহাজাদা আরমান, সাইফুল ইসলাম ফুলু, বিএনপির আবদুর রাজ্জাক। ওয়ার্ড-২৭ : আওয়ামী লীগের নাসিম আহমেদ সনু, আবদুল গনি দুলাল, সাঈদ পারভেজ, বিএনপির আকরাম হোসেন, রেদোয়ান আল দীন। ওয়ার্ড-২৮ : আওয়ামী লীগের ইদ্রিস আলী, প্রকৌশলী শাহাদৎ হোসেন, নেছার আহমেদ, মিজানুর রহমান, রহমত উল্লাহ বাবলা। ওয়ার্ড-২৯ : আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজার রহমান, হারুন অর রশীদ, এমরাউল হাসান সুজন চৌধুরী, আলমগীর হোসেন চৌধুরী, হারুন অর রশীদ, স্বতন্ত্র মুক্তার হোসেন। ওয়ার্ড-৩০ : আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলম তোতা, বিএনপির মালেক নিয়াজ আরজু, জাতীয় পার্টির নুরুজ্জামান যাদু, স্বতন্ত্র আবদুল লতিফ সরকার। ওয়ার্ড-৩১ : আওয়ামী লীগের আকতারুজ্জামান ভুট্টো, জামাল উদ্দিন, জাতীয় পার্টির সামছুল হক, আহসান হাবীব আনছার, জামায়াতের মেহেরুল ইসলাম, স্বতন্ত্র গোলজার হোসেন। ওয়ার্ড-৩২ : আওয়ামী লীগের শাহাদৎ হোসেন, শামীম আহমেদ, জাতীয় পার্টির আবুল কাশেম, ইব্রাহীম মিয়া, স্বতন্ত্র নুরুল হক। ওয়ার্ড-৩৩ : আওয়ামী লীগের নূর হোসেন, আকতারুজ্জামান চৌধুরী লেবু, বিএনপির সুলতান আহমেদ, স্বতন্ত্র সিরাজুল ইসলাম।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর