ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী বলেন, হলের ভিতরে ভোট কেন্দ্র স্থাপন, বয়সসীমার সিদ্ধান্তসহ সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তে ছাত্রলীগের মতামতকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আমরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাই এবং পরিবর্তনের দাবি জানাই। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো গণরুম সংস্কৃতি চলছে, শিক্ষার্থীদের মিছিলে যেতে বাধ্য করা হচ্ছে। ক্যাম্পাসে এখনো কার্যকর সহাবস্থান গড়ে ওঠেনি। আমরা আমাদের দাবিগুলো নিয়ে চলমান আন্দোলন চালিয়ে যাব। একই সঙ্গে ডাকসু নির্বাচনের প্যানেল দেওয়াসহ প্রচারের কাজ ও পূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন করব। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে এ বিষয়গুলো বিবেচনা করার জন্য দাবি জানাব। তবে হলে সহাবস্থানের পরিবেশ না থাকলে কিংবা প্রচারের কাজে বাধা দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটলে আমরা অন্যরকম সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হব।