বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিস্ফোরক পরিদফতরের প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক মো. সামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সিএনজি সিলিন্ডার ৫ বছর পর পর টেস্ট করতে হয়। যেগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেই সিলিন্ডারগুলো পাল্টাতে হয়। সিএনজি সিলিন্ডার রিটেস্ট করতে আমরা কিছু প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেই। তারা বাণিজ্যিকভাবে কিছু অর্থের বিনিময়ে এগুলো টেস্টিংয়ের কাজ করে। তাই গাড়ির মালিকদের সিলিন্ডার টেস্টিংয়ের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। তারা নিজেরা যদি ক্ষতিগ্রস্ত সিলিন্ডার না পাল্টায় তাহলে বিষয়টি জটিল আকার ধারণ করে। তিনি আরও বলেন, এগুলো নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে অনেক কথাবার্তা হওয়ার পরে সরকারি পর্যায় থেকে একটা সিদ্ধান্ত আসে। বিআরটিএ যখন ফিটনেস সার্টিফিকেট দেয় তখন তারা সিলিন্ডারও টেস্ট করবে। এ কার্যক্রম শুরু হওয়ার পরে গাড়ির সিলিন্ডার টেস্টিংয়ের পরিমাণ বেড়েছে। কিন্তু এখনো গাড়ির অনেক সিলিন্ডার টেস্টের বাইরে রয়ে গেছে।