মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:০০ টা

সভাপতি-সম্পাদক দ্বন্দ্বে বিভক্ত আওয়ামী লীগে নেতা-কর্মীরাও

রাজশাহী মহানগর সভাপতি এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন ও সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের মধ্যে চলছে শীতল সম্পর্ক। ডাবলু সরকারকে সাংগঠনিক কর্মকান্ড থেকে কৌশলে দূরে রেখেছেন লিটন। অবশ্য ডাবলু সরকার এমন শীতল সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘নগর কমিটিতে কোনো বিরোধ নেই। ক্ষমতায় যারা থাকেন, তাদের কাছে নেতা-কর্মীদের ভিড় একটু বেশি থাকে।’

রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও তানোর উপজেলায় আওয়ামী লীগ স্পষ্টত দুই ভাগ। পবা ও মোহনপুরে এমপি লীগ আর আওয়ামী লীগ দুই ভাগে বিভক্ত। এখানকার এমপি আয়েন উদ্দিন। জেলা আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ফারুক হোসেন ডাবলু জানান, এমপির দায়িত্ব কর্মীদের একত্রিত  করা। কিন্তু পবা-মোহনপুরে এখনো দলের কর্মীরা বিভক্ত। দুর্গাপুর ও পুঠিয়া উপজেলা নিয়ে রাজশাহী-৫ আসন। ওই আসনে মনোনয়ন পাননি গতবারের এমপি আবদুল ওয়াদুদ দারা। বর্তমান এমপি ডা. মনসুর রহমান নিজের বলয় গড়ে তুলেছেন। পুঠিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি দারা। কিন্তু তাকে বাদ দিয়েই সভা করে কেন্দ্রের কাছে প্রার্থী তালিকা পাঠান ডা. মনসুর রহমান।

রাজশাহী জেলা সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরীর সঙ্গে প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদের। আর নগর সভাপতি এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের সঙ্গে দ্বন্দ্ব সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের।

সর্বশেষ খবর