করোনার আঘাতে বিপর্যস্ত দেশের রপ্তানি খাত। এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে তিন গুণ বেশি রপ্তানি হওয়ার পরও এটি আগের বছরের একই মাসের তুলনায় প্রায় ৬২ শতাংশ কম। দু-একটি বাদে বাকি সব পণ্যে রপ্তানি আয় ঋণাত্মক হয়ে গেছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ যখন ইউরোপ-আমেরিকায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল, সে সময় গত এপ্রিলে ভয়াবহ ধস নামে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের এই অন্যতম খাতটিতে। একক মাস হিসেবে গেল এপ্রিলে প্রায় ৮৩ শতাংশ পণ্য রপ্তানি আয় কমে যায়। সাকল্যে ৫২ কোটি মার্কিন ডলারের আয় আসে ওই মাসে। এক মাসে এত কম হারে রপ্তানির রেকর্ড বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনো দেখা যায়নি। মে মাসে রপ্তানি আয় কিছুটা বাড়লেও সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন বিপর্যয় কাটানোর জন্য সরকারের নীতিসহায়তা যেমন বাড়ানো দরকার তেমন গুরুত্ব দিতে হবে অভ্যন্তরীণ শিল্পে। ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছেন রুকনুজ্জামান অঞ্জন-
গার্মেন্ট শিল্পের সুবিধা সব শিল্পে দেওয়া উচিত
চীন থেকে সরে যাওয়া বিনিয়োগ এখনই ধরতে হবে