১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ভারত। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে দুই দেশ একসঙ্গে এই মৈত্রী দিবস পালন করতে যাচ্ছে। উৎসবের অংশ হিসেবে দিল্লি ও ঢাকা বাদে ১৮টি দেশে যৌথভাবে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে বাংলাদেশ ও ভারত।
গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত মার্চে বাংলাদেশ ও ভারতের দুই প্রধানমন্ত্রী দিনটিকে মৈত্রী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। সেই হিসেবে জাঁকজমকপূর্ণভাবে মৈত্রী দিবস উদযাপনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ঢাকা এবং দিল্লি ছাড়াও বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে দিবসটি পালন করবে অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, জাপান, মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইজারল্যান্ড, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, বেলজিয়াম, কানাডা, মিসর, ইন্দোনেশিয়া, রাশিয়া, কাতার, সিঙ্গাপুর এবং যুক্তরাজ্যে। বেশির ভাগ দেশে ৬ ডিসেম্বর এই উৎসব উদযাপন করা হবে। কিন্তু কভিড পরিস্থিতির কারণে কোনো দেশে অনুষ্ঠান আয়োজনে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হলে সেটি পরবর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। এসব অনুষ্ঠানে দুই দেশের মিশন প্রধান ও হোস্ট কান্ট্রির প্রধান অতিথির বক্তব্যের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বাংলাদেশ-ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর ডকুমেন্টারি, চিত্রপ্রদর্শনী, সেমিনার-ওয়েবিনার আয়োজন করবে দুই দেশ।