শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নিজেদের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) ঐতিহ্যবাহী পণ্য ব্র্যান্ডিং ও রপ্তানি করে বড় অঙ্কের আয় করছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। কিন্তু বৈচিত্র্যময় খাবার, সংস্কৃতি, কৃষিপণ্য ও প্রাকৃতিক সম্পদের অফুরন্ত ভান্ডার হওয়ার পরও পণ্যের জিআই নিবন্ধন ও ব্র্যান্ডিংয়ে পিছিয়ে বাংলাদেশ। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যেখানে প্রায় সাড়ে ছয় শ পণ্যের জিআই নিবন্ধন নিয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের জিআই পণ্য এখনো মাত্র ৪৩টি। এ ছাড়া বাংলাদেশের অনেক প্রসিদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহী পণ্য ভারত জিআই তালিকাভুক্ত করে নিয়েছে বলে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এমনকি বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের শাড়িও ভারত নিজেদের জিআই পণ্য হিসেকে দাবি করেছে, যা এখন আদালত পর্যন্ত গড়াচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অসচেতনতা ও সরকারের ধীরে চলো নীতির কারণে বাংলাদেশ অনেক নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী পণ্যের জিআই স্বত্ব হারিয়েছে। পরবর্তীতে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার (ডব্লিউআইপিও) আইন মেনে বাংলাদেশও পণ্যগুলোকে জিআই তালিকাভুক্ত করে। তবে আগে তালিকাভুক্ত করায় সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে ভারত। ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী তারা পণ্যগুলোকে নিজেদের পণ্য হিসেবে ব্র্যান্ডিং করে ফেলেছে, ব্যবসাও করছে। তারা জিআই পণ্যের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি এসব পণ্য এক প্ল্যাটফরমে পাওয়ার সহজ ব্যবস্থা করতে ২০১৬ সালে জিআই ট্যাগড নামে একটি কোম্পানি চালু করে। বর্তমানে জিআইট্যাগডডটকম-এ দেশটির স্বীকৃত পণ্যগুলো পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশে নেই এমন কোনো উদ্যোগ। সূত্র জানায়, সুন্দরবনের ৬০ ভাগ মধু বাংলাদেশ অংশে উৎপাদিত হলেও চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভারত এটিকে তাদের জিআই পণ্য ঘোষণা করে। পরবর্তীতে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার (ডব্লিউআইপিও) এক সম্মেলনে সুন্দরবনের মধুকে ভারতের জিআই পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করলে দেশে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। একপর্যায়ে বাংলাদেশও সুন্দরবনের মধুকে জিআই পণ্য ঘোষণা করে। অথচ বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক সুন্দরবনের মধুকে জিআই পণ্য করার জন্য ঢাকায় আবেদন পাঠান ২০১৭ সালে। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ ফজলি আম, রসগোল্লা, নকশিকাঁথা, গোবিন্দভোগ চাল, লক্ষ্মণভোগ আম, হিমসাগর আম, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, জামদানি শাড়ি, মোয়াসহ অনেক পণ্যের জিআই নিবন্ধন রয়েছে ভারতের। পরবর্তীতে বাংলাদেশও এসব পণ্যের অনেকগুলোকে জিআই তালিকাভুক্ত করে। তবে এগুলো প্রকৃতপক্ষে কোনো দেশের জিআই পণ্য তা এখনো অমীমাংসিত।

জিআই নিবন্ধন কেন গুরুত্বপূর্ণ : জিআই পণ্যের দাম বেশি হয় এবং পর্যটকরাও এসব পণ্যের ব্যাপারে আগ্রহী থাকেন ও বেশি মূল্যে কিনেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রপ্তানিতে ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে জিআই নিবন্ধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিআই পণ্যের মূল্য সব সময় বেশি হয় কারণ এটা ব্র্যান্ড। পর্যটকরা কোথাও ঘুরতে গেলেও সেখানকার ঐতিহ্যবাহী পণ্য আদি উৎস থেকে কিনতে চায়। এজন্য তারা বেশি অর্থ খরচ করতেও দ্বিধা করে না। এতে উৎপাদকও বেশি দাম পায়।

উদাহরণস্বরূপ, একই গার্মেন্টে একই কাপড় দিয়ে তৈরি কোনো শার্টের দাম ৫০০ টাকা, আবার কোনোটির দাম ৩ হাজার টাকা। বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের ট্যাগ লাগানোয় দাম কয়েক গুণ বেড়ে যায়। জিআই স্বত্ব থাকলে উৎপাদকও লাভবান হয়। যেমন বাংলাদেশে কেউ কোকাকোলা উৎপাদন করে বিক্রি করলে স্বত্বের কারণে আমেরিকান কোম্পানিকে রয়্যালিটি দিতে হয়। জিআই নিবন্ধন করলে আমাদের পণ্য অন্য কেউ দাবি করতে পারবে না। ভারত মধুসহ আমাদের অনেক পণ্যের জিআই নিবন্ধন করেছে। এখন তারা আমাদের এখান থেকে ওই সব পণ্য কিনে তাদের জিআই পণ্য বলে বেশি দামে বিক্রি করলে কিছু করার নেই। আমাদের মালিকানা থাকলে এটা তারা করতে পারত না। জিআই নিবন্ধন যে আগে করতে পারবে, সেই লাভবান হবে। কোনো দেশ নিয়ম ভেঙে অন্য দেশের জিআই পণ্যকে নিজেদের তালিকাভুক্ত করলে আন্তর্জাতিক আদালতে সুরাহার সুযোগ আছে। তবে এ প্রক্রিয়া জটিল। ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) তথ্য অনুযায়ী, জিআই কোনো পণ্যের উৎপত্তিস্থল ও স্বকীয়তার নির্দেশক। নাটোর থেকে কাঁচাগোল্লার প্রস্তুত প্রণালি শিখে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অন্যত্র এই মিষ্টান্ন উৎপাদন করলেও এটা নাটোরের-ই জিআই পণ্য। একই পণ্য অন্য একাধিক দেশ উৎপাদন করলে যে দেশ সবচেয়ে বেশি উৎপাদন করবে, পণ্যটি যে দেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হবে, সেই দেশই ওই পণ্যের স্বত্ব পেতে অগ্রাধিকার পাবে। এ ছাড়া কোনো দেশের একটি বিশেষ এলাকার জলবায়ু, মাটির গুণাগুণ, পানি, কারিগরদের দক্ষতা, ভৌগোলিক গুণাগুণ, জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ওই পণ্য উৎপাদনের জন্য বিশেষ সহায়ক হলে ওই পণ্যের জিআই সনদ পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। অনেকে পণ্য কেনার সময় সেগুলোর উৎসের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাই বিশ্ববাণিজ্যে জিআই পণ্যের গুরুত্ব অনেক বেশি।

যা বলছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর : বিশ্বে মেধাস¦ত্ব ও জিআই সংশ্লিষ্ট বিষয় দেখভাল করে ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন (ডব্লিউআইপিও)। সংস্থাটির নিয়ম মেনে বাংলাদেশে জিআই নিবন্ধন দেয় পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০১৩ সালের আগে আমাদের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন ছিল না। ভারতে ছিল। তারা আমাদের অনেক পণ্য জিআই তালিকাভুক্ত করেছে। আমাদের প্রথম জিআই পণ্য জামদানি শাড়ি। ভারতেও ‘উপাধা জামদানি’ নামে জিআই আছে। জামদানি শাড়ি আমাদের কমিউনিটির পণ্য। আমরা বিসিককে বলেছি, এটার একক স্বত্ব যাতে আমাদের থাকে এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে। এখনো ফিডব্যাক পাইনি। এ ছাড়া টাঙ্গাইল আমাদের একটা এলাকার নাম। এই শাড়ির জিআই ভারতের হওয়ার সুযোগ নেই। এ ব্যাপারে ভারতের মাদ্রাজ কোর্টে মামলার প্রস্তুতি নিয়েছি। আইনজীবীও নিয়োগ দিয়েছি। আমরা জিআই নিবন্ধন বাড়ানোর জন্য প্রচারণা চালাচ্ছি। জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের চিঠি দিচ্ছি। তাদের মাধ্যমে জিআই নিবন্ধন দেওয়া যায় এমন পাঁচ শতাধিক পণ্যের তালিকা সংগ্রহ করেছি। শিগগিরই আরও পণ্য জিআই নিবন্ধন পাবে বলে আশাবাদী তিনি।

জামদানির জিআই নিয়ে বিতর্ক : কয়েক শতক আগে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করেছিল ঢাকাই মসলিন। এই মসলিনের একটি ধরন জামদানি এখনো টিকে রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশে এখনো বাংলাদেশের জামদানির কয়েক শ বছরের পুরনো গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ রয়েছে। ঐতিহ্যগতভাবেই জামদানি বাংলাদেশের নিজস্ব পণ্য। তবে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ ২০০৯ সালে জামদানিকে তাদের জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন করে। নাম দেয় উপাধা জামদানি। বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক ইফতেখার ইকবাল। ২০১৪ সালে একটি অনুষ্ঠানে তিনি জানান, জামদানি তৈরি করতে যেসব কাঁচামাল, আবহাওয়া, বুননের দক্ষতা প্রয়োজন তা শুধু বাংলাদেশেই আছে। জামদানিকে মসৃণ করতে যে পানি দরকার তা কেবল বাংলাদেশের শীতলক্ষ্যা নদীতে রয়েছে। সে কারণে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী স্থানগুলোতেই জামদানি পল্লী গড়ে উঠেছে। তাই অন্য কোনো দেশের এ পণ্যের মালিকানা দাবির সুযোগ নেই। তিনি জানান, গবেষণা প্রণয়নের সময় তারা ওসমান গণি নামের একজন জামদানি শাড়ি প্রস্তুতকারকের সাক্ষাৎকার নেন। তাকে ভারতের শাড়ি প্রস্তুতকারকেরা সে দেশে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ওই আবহাওয়া ও কাঁচামালে তিনি বাংলাদেশের মানের জামদানি তৈরি করতে পারেননি।

বাংলাদেশে নিবন্ধিত জিআই পণ্য এখন ৪৩টি : ডিপিডিটি এখন পর্যন্ত ৪৩টি পণ্যের জিআই নিবন্ধন দিয়েছে। এগুলো হলো জামদানি শাড়ি, ইলিশ, ক্ষীরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুরের কাটারীভোগ চাল, কালিজিরা, শতরঞ্জি, রাজশাহীর সিল্ক ও মিষ্টি পান, ঢাকাই মসলিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, আশ্বিনা আম ও ল্যাংড়া আম, বাগদা চিংড়ি, শীতল পাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, ব্ল্যাকবেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই ও খাদি, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা, রংপুরের হাঁড়িভাঙা আম, মৌলভীবাজারের আগর আতর, মুক্তাগাছার মন্ডা, যশোরের খেজুরের গুড়, নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা ও লটকন, গোপালগঞ্জের রসগোল্লা ও ব্রোঞ্জের গহনা, জামালপুরের নকশিকাঁথা, টাঙ্গাইলের শাড়ি, মধুপুরের আনারস, ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই, মাগুরার হাজরাপুরী লিচু, সিরাজগঞ্জের গামছা, সিলেটের মনিপুরি শাড়ি, মিরপুরের কাতান শাড়ি, ঢাকাই ফুটি কার্পাস তুলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি ও সুন্দরবনের মধু।

নিবন্ধনের পথে আরও ৩৪ পণ্য : ডিপিডিটি সূত্র জানায়, শেরপুরের ছানার পায়েস, সিরাজগঞ্জের লুঙ্গি, গাজীপুরের কাঁঠাল, কিশোরগঞ্জের রাতাবোরো ধান, অষ্টগ্রামের পনির, বরিশালের আমড়া, কুমারখালীর বেডশিট ও দিনাজপুরের বেদানা লিচুর জিআই জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। দ্রুতই এগুলোর নিবন্ধন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর বাইরে আরও ২৬টি পণ্য নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আছে। সেগুলো হলো মেহেরপুরের সাবিত্রি মিষ্টি, পিরোজপুরের মাল্টা, বরগুনার সোনামুগ ডাল, পার্বত্যাঞ্চলের থামি, মুরং বাঁশি, মৌলভীবাজারের দুছনির দই, গফরগাঁওয়ের লাফা বেগুন, কালো বিন্নি চাল, বম কাঁথা, গোলপাতার গাছের গুড়, পটুয়াখালীর সোনামুগ ডাল, ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি, মেহেরপুরের মেহেরসাগর কলা, মেহেরপুরের হিমসাগর আম, বাংলাদেশের মাটির তালি, কুমিল্লার বিজয়পুরের মৃৎশিল্প, নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি ও ফরিদপুরের পাট। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১৩ সালে দেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন হয়। ২০১৫ সালে আইনের বিধিমালা তৈরির পর জিআই পণ্যের নিবন্ধন নিতে আহ্বান জানায় পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। তার আগেই বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ অনেক পণ্য ভারতে জিআই তালিকাভুক্ত হয়। তবে আইন ও বিধিমালা থাকা সত্ত্বেও এখনো জিআই নিবন্ধনে পিছিয়ে আছি আমরা।

এই বিভাগের আরও খবর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
ফাঁদে ফেলে ৬০ লাখ টাকা চাঁদা আদায়, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
ফাঁদে ফেলে ৬০ লাখ টাকা চাঁদা আদায়, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
প্রতিবন্ধী নাগরিকদের সুরক্ষায় আট সুপারিশ
প্রতিবন্ধী নাগরিকদের সুরক্ষায় আট সুপারিশ
ভারতে বাংলাদেশি অভিযোগে আটক সহস্রাধিক
ভারতে বাংলাদেশি অভিযোগে আটক সহস্রাধিক
অটোরিকশা পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৬
অটোরিকশা পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৬
চোখ হারানো মাহবুবের স্ত্রীও রইলেন না
চোখ হারানো মাহবুবের স্ত্রীও রইলেন না
সংস্কার কমিশনের প্রত্যেকেই একেকজন তসলিমা নাসরিন
সংস্কার কমিশনের প্রত্যেকেই একেকজন তসলিমা নাসরিন
জাতীয় প্রতিরক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে
জাতীয় প্রতিরক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
বিনিয়োগ পরিস্থিতি আশানুরূপ নয়
বিনিয়োগ পরিস্থিতি আশানুরূপ নয়
কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে শিশুকে হত্যা
কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে শিশুকে হত্যা
খাতা দেখতে না দেওয়ায় সহপাঠীদের মারধরে মৃত্যু
খাতা দেখতে না দেওয়ায় সহপাঠীদের মারধরে মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কোপার ‘রাজা’ বার্সা
কোপার ‘রাজা’ বার্সা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০
ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান
বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি
হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ
হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!
অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর
দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা
পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের
১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট
মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়
ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ছুটি কাশ্মীরেই কাটাব: সুনীল শেট্টি
আগামী ছুটি কাশ্মীরেই কাটাব: সুনীল শেট্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০
ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউআইইউতে আন্দোলন: একযোগে উপাচার্যসহ ১২ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইউআইইউতে আন্দোলন: একযোগে উপাচার্যসহ ১২ শিক্ষকের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়তে পারে ঢাকার তাপমাত্রা
বাড়তে পারে ঢাকার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ আজ
সারাদেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’
তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান
পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক
সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ
ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা
ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’
‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা