শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৬, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

গরম না পড়তেই দেশব্যাপী লোডশেডিং

► ঢাকার বাইরে দিনে-রাতে বিদ্যুৎ যাচ্ছে কয়েকবার ►পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি ► চালানো যাচ্ছে না সেচ পাম্প ► ২ হাজার মেগাওয়াট ঘাটতির শঙ্কা
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
গরম না পড়তেই দেশব্যাপী লোডশেডিং

গ্রীষ্মের মাত্র শুরু। এর উত্তাপ ছড়ানোর এখনো ঢের বাকি। অথচ এরই মধ্যে দেশব্যাপী শুরু হয়েছে লোডশেডিং। রাজধানী ঢাকা ও তার বাইরের জেলাগুলোতে এরই মধ্যে দিনে-রাতে লোডশেডিং শুরু হয়েছে। আবার ঝড়বৃষ্টির কারণে দেশের কিছু কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। এর মধ্যে ঢাকার বাইরের কয়েকটি জেলায় কয়েকদিন ধরে কয়েকবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করছে। এতে গ্রাহকের ভোগান্তি হচ্ছে। বিশেষ করে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতি নিতে বিঘ্ন হচ্ছে। বিদ্যুতের অভাবে চলতি বোরো মৌসুমে সেচ পাম্পগুলো ঠিকমতো চালানো যাচ্ছে না। ফলে আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকরা। সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে যদিও দাবি করা হচ্ছে দেশে কোনো লোডশেডিং নেই। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গরম পুরোপুরি পড়লেই বোঝা যাবে এবার দেশে বিদ্যুতের চাহিদা কেমন হবে। তারা আশঙ্কা করছেন এবার ১ থেকে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং হওয়ার আশঙ্কা আছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লোডশেডিং। এবার সর্বোচ্চ ১৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা ধরেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতিবারের মতো এবারও গ্রীষ্মে সরকার বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে আছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মাত্রাতিরিক্ত আমদানিনির্ভরতার কারণে সরকার বিদ্যুতের বাড়তি চাহিদা মেটাতে পারবে কি না তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা শঙ্কায় আছেন। পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যে, চলতি মাসেই গত ৯ এপ্রিল বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ১৬ হাজার (১৫ হাজার ৮৮০ মেগাওয়াট) পৌঁছে গেছে। গ্রীষ্মকাল শুরু হতেই বিদ্যুতের এ চাহিদা বলে দিচ্ছে সামনে তাপমাত্রার পারদ যখন আরও ঊর্ধ্বগামী হবে তখন বিদ্যুতের চাহিদাও বাড়বে। আর সে ক্ষেত্রে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে না পারলে লোডশেডিংয়ের মাত্রা বাড়বে। এরই মধ্যে গত ৯ এপ্রিল চাহিদামতো বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে না পারায় ৪৩২ মেগাওয়াটের লোডশেডিং হয়।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ইজাজ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, রমজানে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি সরকার ভালো সামাল দিতে পারলেও এবার গ্রীষ্মে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের শঙ্কা করছি। গরম এখনো সেভাবে শুরু হয়নি। ঝড়বৃষ্টির কারণে বিদ্যুতের চাহিদাও কম। গরম যখন পুরোপুরি পড়বে তখন বিদ্যুতের প্রকৃত চাহিদা বোঝা যাবে। তবে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সরকার তেলচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালালে তখন খরচ বাড়বে। এজন্য সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে। তখন চাপ কমাতে সরকারকে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তে যেতে হতে পারে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রংপুরে এরই মধ্যে দিনে বেশ কয়েকবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করছে। বিশেষ করে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদ্যুতের যাওয়া-আসার খেলায় লেখাপড়ার বিঘ্ন ঘটছে। তবে বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে লোডশেডিং নেই। কারিগরি ত্রুটির কারণে কোথাও কোথাও বিদ্যুতের সমস্যা হতে পারে। বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের সাব ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসেন বলেন, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ ঠিকমতো পাওয়া যাচ্ছে। তবে কোথাও কোথাও কারিগরি ত্রুটি অথবা সঞ্চালন লাইনের কারণে কিছুটা সমস্যা হতে পারে।

লক্ষ্মীপুরে গত কয়েকদিন থেকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলাবাসী। ৮-১০ দিন থেকে তীব্র তাপদাহে লোডশেডিং ও দুই দিন ধরে চলমান ঝড়বৃষ্টিতে বিদ্যুৎবিভ্রাটে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে গ্রাহকরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে জানান। লক্ষ্মীপুর সদরের কয়েকজন গ্রাহক জানান, প্রতিদিন তিন থেকে চারবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করে। একবার বিদ্যুৎ গেলে কমপক্ষে ১ ঘণ্টা লোডশেডিং থাকে। আবার ঝোড়ো বাতাসে এক থেকে দুই দিন ধরে বিদ্যুৎহীন থাকতে হয় গ্রামাঞ্চলের মানুষদের। শহরেও এর প্রভাব পড়ে। এতে করে অন্ধকারে থাকাসহ নানা সমস্যায় ভোগেন গ্রাহকরা। লক্ষ্মীপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মাহবুব আলম জানান, সাড়ে ৫ লাখ গ্রাহকের মধ্যে ৩০ শতাংশ গ্রাহক লোডশেডিংয়ের মধ্যে থাকতে হয়। ঝড়বৃষ্টিতে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হলে সরবরাহ বন্ধ থাকে।

রাজশাহী অঞ্চলে দিনে-রাতে চলছে লোডশেডিং। মহানগরী ছাড়াও আশপাশের জেলা, উপজেলা ও গ্রামীণ জনপদের মানুষ দিন-রাতের অর্ধেক সময়ই বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। বিদ্যুতের অভাবে চলতি বোরো মৌসুমে সেচ পাম্পগুলো ঠিকমতো চালানো যাচ্ছে না। এতে আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। ব্যাপক লোডশেডিংয়ের খবর পাওয়া গেছে পাশের নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নাটোর থেকে। এসব জেলায় নেসকোর অধিভুক্ত গ্রাহকও সমানভাবে ভোগান্তিতে পড়েছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নেসকোর এলাকা বাদে পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকরাও চরম ভোগান্তির শিকার। রাজশাহীর গ্রামাঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে আছে পল্লী বিদ্যুতের কয়েক হাজার গ্রাহক। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নেসকোর রাজশাহী ও রংপুর অঞ্চল মিলে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম আসছে জাতীয় গ্রিড থেকে। পুরো অঞ্চলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৬ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করতে হচ্ছে নেসকোকে। এ অঞ্চলের পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিগুলো মোট চাহিদার অর্ধেক বিদ্যুৎ পাচ্ছে। ফলে গ্রাহক ৬-৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ আর্থিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গত এক সপ্তাহে ১০-২০ বার পর্যন্ত বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতিবার বিদ্যুৎ চলে গেলে ৫-৩০ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুতের দেখা মিলছে না। নগরীর চকবাজার, বাকলিয়া, কাজীর দেউড়ি, হালিশহর, বহদ্দারহাটসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্রমাগত লোডশেডিংয়ে গ্রাহকরা ভোগান্তিতে পড়লেও বিদ্যুৎ বিভাগের হিসেবে কোনো লোডশেডিং নেই। পিডিবির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প ও স সার্কেল (উত্তর) প্রকৌশলী শহীদুল ইসলাম মৃধা বলেন, উৎপাদনের ঘাটতির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকলে সেটাকে লোডশেডিং ধরা হয়। এ ধরনের কোনো লোডশেডিং চট্টগ্রামে এই মুহূর্তে নেই। তবে বিদ্যুতের আসা-যাওয়া থাকতে পারে। সেটা অনেক কারণেই হয়। এখানকার লাইনগুলো ওভারহেড (মাটির ওপরে) লাইন। ফলে লাইনে প্রায়ই নানা জটিলতা আসে। তখন লাইন মেরামত করতে হয়। মেরামতের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখতে হয়। এ কারণে এমনটা হতে পারে।

লোডশেডিংয়ের কবলে পড়তে জচ্ছে বগুড়াবাসীকেও। শহরের জলেশ্বরীতলা এলাকার বাসিন্দা রেজাউল করিম রেজা জানান, দিনে অন্তত তিনবার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে। মসজিদে নামাজ পড়তে গেলেও বিদ্যুৎ থাকে না। এ ছাড়া বগুড়া শহরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বিদ্যুৎখেকো অটোরিকশা। সাশ্রয়ের বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে এসব ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক। এসব অবৈধ যানবাহন ব্যাটারির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এসব অটোরিকশার ব্যাটারি কয়েক ঘণ্টা পরপর চার্জ দিতে হয়। ফলে বিদ্যুৎ অপচয়সহ লোডশেডিংয়ে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম, বগুড়া, খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী এবং জেলা প্রতিনিধি লক্ষ্মীপুর)

এই বিভাগের আরও খবর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
ফাঁদে ফেলে ৬০ লাখ টাকা চাঁদা আদায়, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
ফাঁদে ফেলে ৬০ লাখ টাকা চাঁদা আদায়, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
প্রতিবন্ধী নাগরিকদের সুরক্ষায় আট সুপারিশ
প্রতিবন্ধী নাগরিকদের সুরক্ষায় আট সুপারিশ
ভারতে বাংলাদেশি অভিযোগে আটক সহস্রাধিক
ভারতে বাংলাদেশি অভিযোগে আটক সহস্রাধিক
অটোরিকশা পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৬
অটোরিকশা পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৬
চোখ হারানো মাহবুবের স্ত্রীও রইলেন না
চোখ হারানো মাহবুবের স্ত্রীও রইলেন না
সংস্কার কমিশনের প্রত্যেকেই একেকজন তসলিমা নাসরিন
সংস্কার কমিশনের প্রত্যেকেই একেকজন তসলিমা নাসরিন
জাতীয় প্রতিরক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে
জাতীয় প্রতিরক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
বিনিয়োগ পরিস্থিতি আশানুরূপ নয়
বিনিয়োগ পরিস্থিতি আশানুরূপ নয়
কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে শিশুকে হত্যা
কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে শিশুকে হত্যা
খাতা দেখতে না দেওয়ায় সহপাঠীদের মারধরে মৃত্যু
খাতা দেখতে না দেওয়ায় সহপাঠীদের মারধরে মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট
মঙ্গলবার থেকে শুরু হজ ফ্লাইট

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার
আইন উপদেষ্টার বাসভবনে ‘ড্রোন’, নিরাপত্তা জোরদার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর
নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খোকন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কোপার ‘রাজা’ বার্সা
কোপার ‘রাজা’ বার্সা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০
ভাঙ্গায় সালিশ চলাকালে সংঘর্ষ, আহত ২০

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান
বিচারক বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার আহবান

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি
হৃদরোগে আক্রান্ত শিশুর পাশে বিএনপি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে মুম্বাইয়ের ইডি দফতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে স্থানীয় কৃষকদের অংশগ্রহণে ‘কৃষি কথা’ অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ
হেয়ার কেয়ারে তিন কাজ

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া
দুই পুত্রবধূসহ এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!
অবশেষে প্রথম শিরোপার সামনে হ্যারি কেইন!

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের
সামরিক শক্তির ভারসাম্যে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত চীনের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর
দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে আল নাসর

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা
পেশোয়ার দলে যোগ দিলেন রানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের
১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট
মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ
কোরআনে সর্বাধিকবার ব্যবহৃত কয়েকটি শব্দ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৮ দফা দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়
ড্যারিল মিচেল-সিকান্দার রাজার ঝড়ে লাহোরের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ছুটি কাশ্মীরেই কাটাব: সুনীল শেট্টি
আগামী ছুটি কাশ্মীরেই কাটাব: সুনীল শেট্টি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০
ইরানের বন্দরে ‘ভয়াবহ’ বিস্ফোরণে নিহত ১৪, আহত ৭৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউআইইউতে আন্দোলন: একযোগে উপাচার্যসহ ১২ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইউআইইউতে আন্দোলন: একযোগে উপাচার্যসহ ১২ শিক্ষকের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত
বিপাকে পড়ে এয়ারলাইনসগুলোকে যেসব নির্দেশনা দিল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট
খুলনা, যশোর, বরিশাল ও ফরিদপুরে বিদ্যুতের ব্ল্যাক আউট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো
সিন্ধুতে হয় পানি, না হয় ভারতীয়দের রক্ত বইবে : বিলাওয়াল ভুট্টো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের
ইসরায়েলি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি ইয়েমেনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্লেন থেকে বাড়ির ওপর পড়ল ভারী বস্তু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে
গুজরাটে এক হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে আটকের দাবি পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর
ঝিলাম নদীর পানি ছাড়ল ভারত, বন্যার কবলে পাকিস্তানের কাশ্মীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা
নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উৎকণ্ঠা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস
৫ বছর যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে চায় হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা
দক্ষিণ চট্টগ্রামে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত
সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ ৫ বছরের পক্ষেই জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা
সীমান্তে যুদ্ধের আশঙ্কা, প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাশ্মীরের গ্রামবাসীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪
পাকিস্তানে সেনা অভিযানে ৬ সন্ত্রাসী নিহত, আহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
রিয়ালকে হারিয়ে কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর
পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার বার্তা সৌরভ গাঙ্গুলীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’
তারেক রহমান ‘নিয়তির সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন
উত্তর কোরিয়ায় ৫ হাজার টনের শক্তিশালী যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান
পেহেলগাঁওকাণ্ডের আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা
২৩৮ কোটি টাকার এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক
সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ট্রাম্প-জেলেনস্কির সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ
ছাত্রদের নতুন দলেই যোগ দিতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতা নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা
ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত
গ্রিসপ্রবাসী বাংলাদেশিদের দুঃখের নাম ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব
আগামী নির্বাচনে অনেক সারপ্রাইজ দেখতে পাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস
বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া
নতুন সিটি করপোরেশন হতে যাচ্ছে বগুড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে
লুটেরাদের চোখ সাদাপাথরে

নগর জীবন

আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়
আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি ছাড়া সংহতি বজায় সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা
যেভাবে তাঁরা হাসির রাজা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে
মাসুদ সাঈদীর হাত ধরে ১৬ হিন্দু ধর্মাবলম্বী জামায়াতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো
তারেক রহমানের ওপর সীমাহীন জুলুম, নেপথ্যে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব
শরীয়তপুরে বোমার মহোৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ
দৃষ্টি কাড়ছে দুই মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি
তারেক রহমানের সহায়তা পেল শিশু অত্রি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন তরুণরা
ভোট দিতে পারবেন তরুণরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়
ছাত্রদের কাজ ক্যাম্পাসে মন্ত্রণালয়ে নয়

নগর জীবন

আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল
আবাহনী-মোহামেডান অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ
নিজের তৈরি প্যারাগ্লাইডার নিয়ে আকাশে মারুফ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে সাবিলাই...
অবশেষে সাবিলাই...

শোবিজ

কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর
কেরানীগঞ্জে শহীদ রাজনের কবর ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না
কাজ ছাড়া আমি থাকতে পারি না

শোবিজ

আইপিও নেই শেয়ারবাজারে
আইপিও নেই শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা
শাবানার অপূর্ণ ইচ্ছা

শোবিজ

ডিজে চরিত্রে তিশা
ডিজে চরিত্রে তিশা

শোবিজ

ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক
ভাবনায় এখন শুধুই মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা
কিয়ারার প্রতি ভালোবাসা

শোবিজ

ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর
ড্রয়েও স্বস্তি সাদা-কালোর

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’
‘বাংলাদেশ অ্যামাচার ওপেন-২০২৫’

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে
নির্বাচন দেরি করলে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা