৬ আগস্ট, ২০২৩ ১৫:১৮

ত্বকের শুষ্কতা রোধে প্রয়োজন সঠিক তদারকি

অনলাইন ডেস্ক

ত্বকের শুষ্কতা রোধে প্রয়োজন সঠিক তদারকি

প্রতীকী ছবি

সাধারণত ঋতুভেদে প্রকৃতির পরিবর্তনের কারণেই ত্বকে শুষ্কতা দেখা দেয়, বিশেষ করে শীতকালে এ সমস্যা দেখা দেয়। আর তাই তো এমন শুষ্ক দিনে ত্বকের শুষ্কতা রোধে প্রয়োজন সঠিক তদারকি।

এ সময় ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে আমরা নানা ধরনের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করে থাকি। অনেকে আবার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে তেলের ওপর নির্ভর করে থাকেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো- ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে কোনটি সবচেয়ে বেশি উপযোগী? 

বিশেষজ্ঞদের মতে- ঋতুভেদে ত্বকের পরিবর্তন বিবেচনা করে ত্বককে সুরক্ষিত রাখতে তেল, লোশন ও গ্লিসারিন সবই কার্যকর। তবে শুষ্ক আবহাওয়ায় লোশনের চেয়ে গ্লিসারিন এবং গ্লিসারিনের চেয়ে প্রাকৃতিক তেল সর্বাপেক্ষা উপকারী। আর সব তেল ত্বকের জন্য নয়, এক্ষেত্রে অলিভ অয়েল সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।
 
ত্বকের সঠিক ময়েশ্চারাইজার

ত্বকের গঠন ও প্রকৃতি, শুষ্কতা বা তৈলাক্ত ভাবের ওপর নির্ভর করে ক্রিম, লোশন বা তেল বেছে নেওয়া। তবে গ্লিসারিন ত্বকের যত্নে খুবই ভালো। এতে কোনো সন্দেহ নেই। গ্লিসারিন সরাসরি ব্যবহার না করে অল্প পরিমাণ পানি মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। আর হ্যাঁ, প্রাকৃতিক তেল কিন্তু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতে সবচেয়ে বেশি কার্যকর। তবে তেল ব্যবহার করতে চাইলে অলিভ অয়েল বেছে নিতে পারেন নিঃসন্দেহে। আবার ত্বকের সুস্বাস্থ্যের জন্য ক্রিমও ব্যবহার করতে পারেন। কারণ একটাই, ত্বকের সঠিক ময়েশ্চার। ক্রিমের মধ্যে শুষ্ক আবহাওয়ায় কোল্ড ক্রিম বা লোশন জাতীয় ময়েশ্চার ব্যবহার করা যেতে পারে।

সকালে ঘুম থেকে উঠে, গোসলের পর পর, বাইরে যাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে এবং রাতে ঘুমানোর আগে তেল, লোশন বা গ্লিসারিনের যে কোনো একটি ব্যবহার করুন। এ ছাড়া শুধু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করলেই চলবে না, পাশপাশি ত্বকের প্রয়োজনীয় সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়তে হবে এবং ডিহাইড্রেশন রুখতে পান করতে হবে প্রচুর পরিমাণ পানি।

লেখা : নূরজাহান জেবিন


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর