শিরোনাম
৭ মার্চ, ২০২৪ ১৯:২৫

‘নগরায়নের পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর উপর ভবনগুলির প্রভাব আগামীতে বাড়বে’

অনলাইন ডেস্ক

‘নগরায়নের পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর উপর ভবনগুলির প্রভাব আগামীতে বাড়বে’

বিশ্বব্যাপী ২১% গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের জন্য দায়ী ভবন ও নির্মাণ খাত। বিশেষ করে গ্লোবাল সাউথের নগরায়নের পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর উপর ভবনগুলির প্রভাব আগামী কয়েক দশকে বাড়বে। তবুও ভবন ও নির্মাণ খাত ২০৫০ সালের মধ্যে ডিকার্বনাইজেশন অর্জনের কোন পথনকশা নেই।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) ও শুক্রবার (৮মার্চ) ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে একটি সম্মেলনে এসব কথা জানান পরিবেশ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা। 

বিল্ডিং এবং জলবায়ু সম্পর্কিত গ্লোবাল ফোরাম ভবন ও নির্মাণ খাত বিল্ডিং সেক্টরের ডিকার্বনাইজেশন এবং স্থিতিস্থাপকতা অর্জনের লক্ষ্যে মূল সংখ্যগুলির মন্ত্রী এবং উচ্চ-স্তরের  প্রতিনিধিদের একত্রিত করার লক্ষ্যে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ ধরনের সম্মেলন এটি বিশ্বে প্রথম। সাম্প্রতিক দুবাই ও অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে (COP2৪) এর অগ্রগতি পর্যালোচনা করবে।

মূলধারার চক্রাকার অর্থনীতির অর্ন্তভুক্তির জন্য আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা গ্রুপের সদস্য হিসেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ওই সম্মেলনে ফ্রান্স সরকার কর্তৃক আমন্ত্রিত হয়। উচ্চস্তরের এ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। ফোরামে মন্ত্রীকে কারিগরি সহযোগিতা করছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন ও প্যারিসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস। 

বিল্ডিং ব্রেকথ্রু এর উদ্যোগে বাংলাদেশসহ প্রায় ২৮টি সরকার ইউরোপীয় কমিশন, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গ সংস্থা, পরিবেশ কর্মী, ভবন নির্মাণের সঙ্গে জড়িত উদ্যোক্তা, বিভিন্ন এনজিও কর্মীসহ প্রায় ৪০০জন প্রতিনিধির সমর্থনে বিল্ডিং সেক্টরের বৈশ্বিক ডিকার্বনাইজেশন এবং জলবায়ু পরিবর্তনে স্থিতিস্থাপকতা আনয়নের জন্য একটি কাঠানো অনুমোদন করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর