দুঃসময়ের এই সুসময়ে ছিল নিগূঢ়তা
শূন্যতার দৃশ্যমান অদৃশ্য পরিচয়ই আকাশ
রাতে ফিরে আসে অপূর্ণ সম্পূর্ণতাবিস্তৃত আঁধারের অস্তিত্বহীন অস্তিত্ব নিয়েই বাতাস
ক্ষয়ে যায় নিয়মিত অনিয়মের প্রাচুর্য
দৃশ্যময় নয় অথচ দেখা যায় স্পষ্ট
কিছুই শোনা যায় না অথচ শোনা যায় কী মাধুর্য
দূরে যায় কাছে আসে মিলে যায় অমলিন অদৃষ্ট
নিঃশূন্য পরিপূর্ণতার একটি প্রিয় রূপ অপ্রিয়দর্শিনী
জনাকীর্ণ মাঠে একাকী নির্জনে ওড়ে অন্ধ এক নীলমীলিক
ধীরে আলোকিত তবুও ঢেকে যায় আঁধারে দিগন্ততটিনী
সহস্র বঙ্কিম চন্দ্রের নীলাভায় অনীলাবিম্বিত দিগ্বিদিক
কেউ এসে চলে যায় বেলা-অবেলায় মায়ের ভাষায়
কেউ না এসে রয়ে যায় বাঙালির বাংলায় আশা-নিরাশায়