১৭ আগস্ট, ২০২৩ ১৮:৩৭

বাঙালির ভাগ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই শেখ হাসিনা প্রতিশোধ নিয়েছেন : ড. সেলিম মাহমুদ

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাঙালির ভাগ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই শেখ হাসিনা প্রতিশোধ নিয়েছেন : ড. সেলিম মাহমুদ

আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য ছিল নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশকে ভণ্ডুল করে দেয়া। তার আদর্শ থেকে বিচ্যুত করা আর জাতির পিতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে থামিয়ে দেয়া। তাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সপরিবারে জাতির পিতা হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছেন বাংলাদেশের যুগান্তকারী উন্নয়ন, বাঙালি জাতির ভাগ্য পরিবর্তন এবং বাংলাদেশকে বিশ্বে নেতৃত্বের পর্যায়ে প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। খুনিদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা হত্যাসহ যেকোন প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারতেন। তিনি বিশ্বাস করেন, বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তি ও বাংলাদেশের উন্নয়নই জাতির পিতা হত্যার সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ। কারণ বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কারণেই জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়েছিল।

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে উপজেলায় দুইটি আলোচনা সভায় যোগ দিয়ে ড. সেলিম মাহমুদ এসব কথা বলেন। উপজেলার পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রী কলেজ অডিটোরিয়ামে এবং ৪নং ইউনিয়নের শফিবাদ সরকারি প্রাইমারি স্কুল প্রাঙ্গণে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

শোকাবহ আগস্ট ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কচুয়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নাজমুল আলম স্বপন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান হাতেম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর যুবলীগের সভাপতি মাহবুব আলম, ১নং সাচার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনির হোসেন ২নং পাথর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আক্কাস আলী মোল্লা, ৩নং সাচার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইসহাক সিকদার ৪নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিব মজুমদার জয়, ৬নং উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, ১২নং আশরাফপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল মাওলা হেলাল, ৯নং ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান আহসান হাবীব জুয়েল, ৭নং ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান জসিম উদ্দীন লিটন, উপজেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম খোকন, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ পরান, যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মাসুদ, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, প্রাক্তন অধ্যক্ষ বিল্লাল হোসেন মোল্লা, সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষ শফিকুল ইসলাম, কচুয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি আলমগীর তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক সুজন পোদ্দার, সাবেক সভাপতি প্রিয়তোষ পোদ্দার,  সাবেক সভাপতি রাকিবুল হাসান, সাবেক সভাপতি মানিক ভৌমিক, ৩নং বিতারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কবির হোসেন হোসেন মজুমদার, ৪নং পালাখাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আহাদ গাজী, সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন, ৫নং সহদেবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন মিয়া, সাবেক ছাত্রনেতা ও আওয়ামী লীগ নেতা আক্তার হোসেন রানা,  ১২নং আশরাফপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা ওমর ফারুক শামীম, ১১নং দক্ষিণ গোহট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ‌ নেতা সোহেল চৌধুরী, ১০নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা সোহাগ মিয়া, ১১নং দক্ষিণ গোহট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কামাল পাশা কাজল, ১০নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বিজন সরকার, ইতালি আওয়ামী লীগের নেতা শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মাযহার শামীম, উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সালাউদ্দিন সরকার, যুগ্ম-আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম সৌরভ প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর