মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৬ ০০:০০ টা

‘উদ্যোগ নিলেই দেশ বস্ত্র রপ্তানিনির্ভর হতে পারে’

নিজস্ব প্রতিবেদক

বস্ত্র শিল্পের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, দেশের সম্ভাবনায় খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম বস্ত্র শিল্প। কিন্তু এই খাত এখন অবহেলিত। সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিলেই দেশের চাহিদা মিটিয়ে বস্ত্র রপ্তানিনির্ভর হতে পারে বাংলাদেশ। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তারা এ কথা জানান। বাংলাদেশ ইনস্পায়ার ও বিএসটিএমপিআইএর যৌথ উদ্যোগে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বক্তারা বলেন, দেশে ১৬ কোটি মানুষের বস্ত্রসামগ্রীর জোগান দিচ্ছে এ দেশের টেক্সটাইল মিলগুলো। আমদানি-রপ্তানিতে দেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা রাখছেন বস্ত্র ব্যবসায়ীরা। তবুও বস্ত্র খাত চরমভাবে অবহেলিতই রয়ে গেছে। বস্ত্র খাতে ব্যাংক ঋণের যে করুণদশা তা দেখারও কেউ নেই। সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকগুলো ঋণের হার বৃদ্ধি করে চলমান নীতির পরিবর্তন না আনলে বিশাল এই শিল্প খাতে অচিরেই চরম বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা আছে। এ অবস্থায় বস্ত্রশিল্পের অসংখ্য কল-কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। বেকার হয়ে পড়বে হাজার হাজার পরিবার। অর্থনীতির চাকাও গতিহীন হয়ে পড়বে। তারা বলেন, তাই সরকারকে অনুরোধ করব— মধ্যম আয়ের দেশ গড়তে বস্ত্র খাতকেও গুরুত্ব দিতে হবে। অর্থনীতির স্বপ্নীল চাকাকে গতিশীল রাখতে বস্ত্র খাতে মনযোগী হতে হবে।

বাংলাদেশ স্পেশালাইজড টেক্সটাইল মিলস অ্যান্ড পাওয়ারলুম ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (বিএসটিএমপিআইএ)-এর সভাপতি আজিজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুশেন চন্দ্র দাস, ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাংলাদেশ ইনস্পায়ার প্রোগ্রামের প্রতিনিধি মু. আলী সাবেত, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক নির্মল চন্দ্র ভক্ত প্রমুখ।

‘উদ্যোগ নিলেই দেশ বস্ত্র রপ্তানিনির্ভর হতে পারে’

নিজস্ব প্রতিবেদক

বস্ত্র শিল্পের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, দেশের সম্ভাবনায় খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম বস্ত্র শিল্প। কিন্তু এই খাত এখন অবহেলিত। সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিলেই দেশের চাহিদা মিটিয়ে বস্ত্র রপ্তানিনির্ভর হতে পারে বাংলাদেশ। গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তারা এ কথা জানান। বাংলাদেশ ইনস্পায়ার ও বিএসটিএমপিআইএর যৌথ উদ্যোগে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বক্তারা বলেন, দেশে ১৬ কোটি মানুষের বস্ত্রসামগ্রীর জোগান দিচ্ছে এ দেশের টেক্সটাইল মিলগুলো। আমদানি-রপ্তানিতে দেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা রাখছেন বস্ত্র ব্যবসায়ীরা। তবুও বস্ত্র খাত চরমভাবে অবহেলিতই রয়ে গেছে। বস্ত্র খাতে ব্যাংক ঋণের যে করুণদশা তা দেখারও কেউ নেই। সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকগুলো ঋণের হার বৃদ্ধি করে চলমান নীতির পরিবর্তন না আনলে বিশাল এই শিল্প খাতে অচিরেই চরম বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা আছে। এ অবস্থায় বস্ত্রশিল্পের অসংখ্য কল-কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। বেকার হয়ে পড়বে হাজার হাজার পরিবার। অর্থনীতির চাকাও গতিহীন হয়ে পড়বে। তারা বলেন, তাই সরকারকে অনুরোধ করব— মধ্যম আয়ের দেশ গড়তে বস্ত্র খাতকেও গুরুত্ব দিতে হবে। অর্থনীতির স্বপ্নীল চাকাকে গতিশীল রাখতে বস্ত্র খাতে মনযোগী হতে হবে।

বাংলাদেশ স্পেশালাইজড টেক্সটাইল মিলস অ্যান্ড পাওয়ারলুম ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (বিএসটিএমপিআইএ)-এর সভাপতি আজিজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুশেন চন্দ্র দাস, ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাংলাদেশ ইনস্পায়ার প্রোগ্রামের প্রতিনিধি মু. আলী সাবেত, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক নির্মল চন্দ্র ভক্ত প্রমুখ।

সর্বশেষ খবর