বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে গাজীপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টারের ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী গতকাল শনিবার পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গাজীপুর, টঙ্গী ও তার গ্রামের বাড়ি হায়দরাবাদে ও আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে পবিত্র কোরআন খানি, জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, দলীয় নেতা-কর্মীদের কালোব্যাচ ধারণ, শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, পরিবারের পক্ষ থেকে মিলাদ ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে। দুপুরে হায়দারাবাদ, টঙ্গীর নোয়াগাঁও, গাজীপুর শহরে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশগ্রহণ করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, মরহুমের ছেলে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র মো. আসাদুর রহমান কিরন, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমতউল্লা খান, সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা মো. আবু কাওছার, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ, অ্যাডভোকেট মো. ওয়াজউদ্দিন মিয়া, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন এবং গাজীপুর জেলা, মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মী ও সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরা। ২০০৪ সালের ৭ মে সন্ত্রাসীরা গাজীপুরের টঙ্গীর নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় আহসান উল্লাহ মাস্টারকে গুলি করে হত্যা করে।