বরিশালের কীর্তনখোলা নদীর দুই পাড়ে থাকা ২১১টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে গিয়ে প্রতিরোধের মুখে ফিরে এসেছে বরিশাল জেলা প্রশাসন ও পুলিশ। গতকাল সকালে উচ্ছেদ করতে গেলে রসুলপুর চরবাসী অগ্নিমূর্তি ধারণ করেন। তারা তাদের পুনর্বাসন ছাড়া উচ্ছেদ না করার জন্য বিক্ষোভ করতে থাকেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় গতকাল প্রথম দিনের উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
নদীর দুই তীরের ২১১টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে কীর্তনখোলাকে প্রবহমান রাখতে গত ২২ আগস্ট নির্দেশনা দেয় হাইকোর্ট। এর অংশ হিসেবে সকালে রসুলপুর চরে যায় বরিশাল জেলা প্রশাসন ও বিআইডব্লিউটিএ’র কর্মকর্তারা। কিন্তু চরে নামার সঙ্গে সঙ্গে তারা তীব্র প্রতিরোধের মুখে পড়েন।