শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৬, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

অভিমত

চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ব্যবসায়ীদের রিয়াল হিরো বলেছেন জাতীয় রাজম্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। একটি আনুষ্ঠানিকতায় এমন সম্বোধন সম্মানজনক, কিন্তু বাস্তবে কী দশায় এই হিরোরা? টিকে আছেন কিভাবে? বহু হিরো পুঁজি খুইয়ে ধার-দেনায় হাড্ডিসার, ভেতরে ভেতরে রক্তক্ষরণে ভুগছেন। কিছু টিকে আছেন কোনো মতে। সামনের দিনগুলোতে কী হাল হবে, সেই চিন্তায় ঘুমহারা।

তাঁদের এ অবস্থার ফুল কোর্সটা করে গেছে বিগত পতিত সরকার। নিজে শেষ হওয়ার আগে, বাকিদের মেরে যাওয়া বা সর্বনাশ করার যাবতীয় কীর্তির অংশ হিসেবে হিরোদের জিরো বানিয়ে যাওয়ার প্রায় পুরো কাজই করে গেছে সরকার। রীতিমতো নিজের বাপের নাম ভুলিয়ে অন্যকে বাপ ডাকিয়ে ছাড়া হয়েছে তাঁদের। সব ব্যবসায়ী মনের সুখে সেখানে যাননি।

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা এবং বড় কর্তাদের দিয়ে ব্যবসায়ীদের ডেকে নিয়ে যা-তা বলানো হয়েছে। সরকারের বন্দনা গাওয়ানো হয়েছে। কথা বলানো হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। ভাত দেওয়ার মুরোদ নেই, কিল মারার গোসাইরা এই অপকর্মটি করে দেশের প্রায় সব ব্যবসায়ীকে ভিলেনের জায়গায় নিয়ে গেছে।

নিজেরা গোষ্ঠীশুদ্ধ পালিয়ে বেঁচেছে, কিন্তু ব্যবসায়ীদের ফেলে গেছে অনিরাপত্তার চাদরে মুড়িয়ে। সেই যাতনা সইছেন দেশের বিজনেস কমিউনিটির অনেকে।
দেশের ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কোটি দশেক বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত। তাদের মাত্র ১৫ লাখের মতো মানুষের চাকরিদাতা সরকার। বাকি চাকরি বেসরকারি খাতে।

এই বেসরকারিদেরই বিগত সরকার দলীয় বাহিনীর পর্যায়ভুক্ত করার হেন অপচেষ্টা নেই যা না করেছে। সরকারি অনুদান, দরপত্র এবং আমদানি-রপ্তানির সুবিধা প্রাপ্তির শর্ত হিসেবে অনেক ব্যবসায়ীকেই আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠতা প্রমাণ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এই যাতনায় ব্যবসায়ীদের অনেকে ধুঁকে ধুঁকে কেঁদেছেন। মুখ খুলে বলতেও পারেননি। প্রায় দেড় যুগ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার অধীনে বিকলাঙ্গ করা ব্যবসায়ীদের এখন ভেতরে ভেতরে অমাবস্যা-পূর্ণিমায় ব্যথার কাতরানি সইতে হচ্ছে। তখন পারেননি, এখনো পারছেন না মনমতো কেঁদে বুকের কষ্ট কমাতে। রাষ্ট্রের যাবতীয় প্রতিষ্ঠান ও অর্থনৈতিক কাঠামোকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহৃত করার যাতনা সইতে হচ্ছে গোটা দেশকেও। শীর্ষ পর্যায়ে মন্ত্রী, দলীয় নেতা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কর্মকর্তা, গোয়েন্দা সংস্থার হোমরাচোমরাসহ প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে দিয়ে রাজনৈতিক দখলদারি চালানোর জেরে কোনো না কোনোভাবে সব মানুষকে ভুগতে হচ্ছে।

গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর হাতে থাকা ফৌজদারি তদন্তকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে যেভাবে প্রতিপক্ষ ব্যবসায়ীদের দমন করা হয়েছে, তা এ দেশে এক নতুন মাত্রার করপোরেট দাসত্বের জন্ম দিয়েছে। এর জের ও রেশ কত দিন সইতে হবে, কারো জানা নেই। এ ধরনের রাজনৈতিকীকরণ অর্থনীতিতে যে ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলেছে, তার উপশম দরকার। গবেষণা ও উদ্ভাবনের হার কমে গেছে। যেখানে পুঁজিপাট্টাতেই টান পড়ে গেছে, সেখানে কোনো ব্যবসায়ীই নিশ্চিত ভবিষ্যৎ না দেখে গবেষণায় বিনিয়োগ করেননি, করবেনও না। বিদেশি  বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট হয়েছে। তাঁরা দেখেছেন, রাজনৈতিক দলবাজি ছাড়া টিকে থাকা অসম্ভব। ব্যবসা খাতকে সেখান থেকে টেনে তুলতে সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপ দরকার। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত গণজাগরণ এবং তার পর গঠিত অন্তর্বর্তী  সরকারটি এখন এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। সেখান থেকে উত্রাতে রাজনৈতিক দখলদারির অবসান ঘটাতেই হবে। নিতে হবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

ব্যবসা-বাণিজ্যে দলীয় পরিচয়কে গুরুত্ব না দিয়ে দক্ষতা ও স্বচ্ছতাকে মূল্যায়ন করতে হবে। মাত্রা ও বাস্তবতা বিবেচনায় বিগত দুর্নীতির তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। স্বাধীন বিনিয়োগ পরিবেশের কোনো বিকল্প নেই। সুযোগের সদ্ব্যবহারে উগান্ডা-রুয়ান্ডা পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তাদের অনগ্রসর, দুর্ভিক্ষ-হানাহানির দেশের তালিকায় ফেলে রাখার দিন আর নেই। ইথিওপিয়াকে ট্রল করাও এখন অবিচার। মাত্র কদিন আগে ধসে পড়া শ্রীলঙ্কা তো ম্যাজিকের মতো বদলে গেছে। কোনো ঝাড়ফুঁক বা অলি-আউলিয়ার দোয়া বা আলাদিনের চেরাগের ছোঁয়া নয়, খাদের কিনার থেকে যথাসময়ের যথাকাজ তাদের ঘুরে দাঁড়ানোর পথ দেখিয়েছে। অন্ধকার আফ্রিকা বদলাচ্ছে প্রতিনিয়ত। অথচ ওখানে এখনো খাদক-মাদক-সিন্ডিকেট কম নয়।

পাশ্চাত্য নতজানু সমৃদ্ধ আফ্রিকাকে দরিদ্র করেছে তা দেশগুলোর নাগরিকদের বোধোদয়ে আসা হঠাৎ শুরু হয়নি। সময় লেগেছে। আন্তর্জাতিক উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি হওয়া শ্রীলঙ্কার পদক্ষেপগুলোর কথা ভাবা যায়। আফগানিস্তানের কিছু অভিজ্ঞতাও কাজে লাগানো যায়। শ্রীলঙ্কা অর্থনৈতিক দেউলিয়ার মুখোমুখি হওয়ার পরও মাত্র এক বছরের মধ্যে কিছু সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে অর্থনৈতিক স্থিতি ফেরাতে সক্ষম হয়েছে। শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যপথে ব্যবসা-বিনিয়োগকে প্রায়োরিটি দিয়েছে। আস্থায় নিয়েছে বনেদি, পেশাদার বিজনেস হাউসগুলোকে। ব্যবসা-বিনিয়োগের পথে মসৃণতার গ্যারান্টি দিয়েছে। সামাজিক শক্তিকে দিয়েছে ভরসা। ফল মিলেছে ম্যাজিকের মতো। গতিময়তা পেয়েছে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি, অর্থনীতি, গণতন্ত্রসহ প্রায় সব নীতি ও তন্ত্রসহ শিরা-উপশিরা। 

রাজনৈতিকভাবে ঐকমত্য তৈরি, ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, তাঁদের রাজনৈতিক বিবেচনায় না নেওয়া, প্রবাসী রেমিট্যান্সের ব্যবহার, আন্তর্জাতিক ঋণ পুন আলোচনা এবং আমদানির ওপর কড়াকড়ি নিয়ন্ত্রণ ছিল তাদের মূল অস্ত্র। আফগানিস্তান, তালেবান শাসন আসার পর আন্তর্জাতিক সহায়তা হারিয়েও স্থানীয় উৎপাদন, কৃষিকেন্দ্রিক অর্থনীতি এবং ধর্মীয় দান ব্যবস্থা ব্যবহার করে প্রাথমিকভাবে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে এনেছে অর্থনীতিতে। দুটি দেশেরই বিজনেস কমিউনিটিকে পজিটিভ কাজে লাগাতে পেরেছে সরকার।

রাষ্ট্র তার চরিত্রে পরিবর্তন আনলে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যকে মুক্ত ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে নিতে চাইলে বাংলাদেশেও তা সম্ভব। এখানে বর্তমান সরকার অরাজনৈতিক। আরোপ বা জবরদস্তি না করলে ব্যবসায়ীরাও আদতে অরাজনৈতিক। পুঁজির গ্যারান্টি ও হয়রানিমুক্ত পরিবেশ তাঁদের প্রথম এবং প্রধান চাওয়া। সেই গ্যারান্টি তো মিলছেই না, তার ওপর বৈশ্বিক বাণিজ্যের চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির কারণে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা আরো কঠিনতর পরিস্থিতির মুখোমুখি। কর ও ভ্যাটের নিয়মিত পরিবর্তন, অগ্রিম আয়কর ও রেগুলেটরি ডিউটির অতিরিক্ত বোঝা, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা তাঁদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো। হাড়ে হাড়ে ভুগছেন তাঁরা।

ব্যবসায়ীদের ঘেরাটোপে রাখা মানে ক্রেতা-ভোক্তাদের গহ্বরে ফেলা। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি শুনতে বলতে বড় মধুর। যে যত তথ্য-তত্ত্বই দিক তা অর্জন সরকারের একার পক্ষে অসম্ভব। সে ক্ষেত্রে বেসরকারি খাত অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। পরিবর্তিত পরিস্থিতি থেকেই যদ্দুর সম্ভব সেই সুযোগটা নিতে হবে। প্রথমত, ব্যবসায়ীদের আস্থা ও আয়ত্তে নেওয়ার বিষয় রয়েছে। আর ব্যবসায়ী বলতে দেশে কর্মসংস্থান ও সম্পদ সৃষ্টিতে যাঁরা যুক্ত। কিন্তু গণহারে ব্যবসায়ীদের শত্রু জ্ঞান করতে গিয়ে তাঁদেরও এক খাতায় ফেলে দেওয়া হচ্ছে। এর অবসানে দরকার একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। 

ঋণখেলাপি গালমন্দে তাবৎ ব্যবসায়ীকে একাকার করে ফেলার হিল্লা করতে হবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তেই। কে না জানে, কিছু ঋণ তো দেওয়াই হয়েছিল তা ফেরত না নেওয়ার জন্য। বকশিশ, স্পিড মানির নামাবলিতে ঘুষ সংস্কৃতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ করেছে কারা? অর্থ পাচারকারীদের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সহায়তার কথাও গোপন নেই। রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় সেসব বন্দোবস্তের লাগাম না টানলে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ঠিক হবে না। তা বুঝতে মস্ত অর্থনীতিবিদ হওয়া জরুরি নয়। সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানেই বোধগম্য সরকারিভাবে ৫-৭ শতাংশের বেশি কর্মসংস্থান সম্ভব নয়। বাকিদের কর্মসংস্থানের ভরসা বেসরকারি সেক্টর। অথবা বিদেশ চলে যাওয়া।

বলা বাহুল্য, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সমান সুযোগের দাবিতেই গেল আন্দোলনের সূচনা, যা পরে গড়ায় সরকার পতনে। সরকারি চাকরির বাইরে দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মোক্ষম কোরামিন হতে পারেন নোবেল লরিয়েট প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। তাঁর ব্র্যান্ড ব্যবহার করে কেবল ঋণ-অনুদান বা অর্থ খাতে গতিময়তা নয়, দেশ-বিদেশে কর্মসংস্থানের নয়া দরজা-জানালাও খুলতে পারে। আর হবে বেসরকারি খাতের মাধ্যমে। ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিভেদের বদলে আনতে হবে প্রতিযোগিতা। সেটার অনুঘটকও হতে পারেন তিনি। 

দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন-উন্নতির কেচ্ছা শোনালেও দেশের অর্থনীতি হয়েছে অধোগতির শিকার। তার ওপর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং পরবর্তী সময়ে নানা কারণে সেখানে ধাক্কা যোগ হয়েছে। সাবোটাজ চলেছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ওপর। নানা প্রতিবন্ধকতা শেষে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার তোড়জোড়কে টেকসই করতে গেলে অর্থনীতির অন্যতম প্রাণশক্তি বেসরকারি খাতের শিরায় সঞ্চালন জরুরি। সেই উদ্যোগের প্রথমেই আবশ্যক ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা। ব্যবসায়ী মহলকে এগিয়ে যাওয়ার গ্যারান্টি দেওয়া। তবেই রক্ত সঞ্চালন হবে অর্থনৈতিক সেক্টরে। আর বিনিয়োগ নিশ্চিত হলেই বাড়বে নিয়োগ। 

গড়পড়তা হিসাবে দেশে বছরে ২৫ থেকে ২৭ লাখ কর্মক্ষম লোক চাকরিজীবনে প্রবেশের যোগ্য। যার ৫-৬ শতাংশের বেশি সরকারি চাকরিতে অভিষেক হয় না। বাকিদের খুঁজতে হয় বেসরকারি দুয়ার। বিনিয়োগ না বাড়লে বেসরকারি চাকরির ব্যবস্থা হয় না, হবেও না। বিনিয়োগকারীরাই যদি পেরেশানিতে থাকেন, তাহলে চাকরিপ্রত্যাশীরা পেরেশান কেন, গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার পিলারও পাবেন না। মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের পর একটি আন্দোলনের মুখে সরকার এসেছে। এটা কোনো স্বাভাবিক সরকার নয়। এর পরও এ সরকারের কাছে নতুন অনেক প্রত্যাশা। 

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকলাঙ্গ দশা কাটানোর দায়িত্ব সরকারের ঘাড়ে। বেসরকারিদের ঘুরে দাঁড়াতে দেওয়ার সুযোগ তৈরির দায়িত্বও তার। অ্যাডহক নয়, টেকসই উন্নয়ন ছাড়া এ আঁধার কাটবে না। আর সেটা বাস্তবায়নে সরকার এবং বেসরকারি খাতের মধ্যে সমন্বয় অত্যাবশ্যক। বেসরকারি খাতের ভূমিকাকে কেবল স্বীকৃতি নয়, মর্যাদাও দিতে হবে। গেল সরকার তা আমলে না নিয়ে নোংরা রাজনৈতিকীকরণে ব্যবসায়ীদের অমর্যাদাই করেনি; ঝুঁকিতেও ফেলে গেছে।

এরও আগে, আরেক স্টাইলে ব্যবসায়ীদের অপদস্থ করেছে ওয়ান-ইলেভেন নামের আরেক ফ্যাসিবাদ। কথায় কথায় ব্যবসায়ীদের মন্দলোক সাজিয়েছে। করেছে চরম কলঙ্কিত। ব্যবসায়ীদের সেই ঘায়ের ব্যথা এখনো সারেনি। এক-এগারোর  সেই ধকলের মাঝে গেল সরকার তাদের দিয়ে গেছে আরেক যাতনা। লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
সর্বশেষ খবর
জবি রেজিস্ট্রারের রোষানলে শিক্ষার্থীরা, চুরির অভিযোগ দিতে গিয়ে হেনস্তা
জবি রেজিস্ট্রারের রোষানলে শিক্ষার্থীরা, চুরির অভিযোগ দিতে গিয়ে হেনস্তা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সাংবাদিক টিপুর মুক্তির দাবিতে আলটিমেটাম
সাংবাদিক টিপুর মুক্তির দাবিতে আলটিমেটাম

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইন্টারকে হারিয়ে ফাইনালে মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে ফাইনালে মিলান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে জয়ন্তী নদী থেকে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
শরীয়তপুরে জয়ন্তী নদী থেকে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত
পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফটো জার্নালিস্টদের জন্য বরাদ্দ ভবনের একাংশ অবৈধ দখলের প্রতিবাদ
ফটো জার্নালিস্টদের জন্য বরাদ্দ ভবনের একাংশ অবৈধ দখলের প্রতিবাদ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনি আলোকচিত্রীর প্রতি সম্মান জানাচ্ছে কান
ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনি আলোকচিত্রীর প্রতি সম্মান জানাচ্ছে কান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রীড়াঙ্গনে সুনামের জন্য হবে অলিম্পিক কমপ্লেক্স
ক্রীড়াঙ্গনে সুনামের জন্য হবে অলিম্পিক কমপ্লেক্স

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুয়া খবরে ক্ষোভ প্রকাশ করে যা বললেন ববিতা
ভুয়া খবরে ক্ষোভ প্রকাশ করে যা বললেন ববিতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাপারাজ্জিদের ওপর কেন মেজাজ হারালেন সিদ্ধার্থ?
পাপারাজ্জিদের ওপর কেন মেজাজ হারালেন সিদ্ধার্থ?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুসলিম ব্রাদারহুডকে নিষিদ্ধ করল জর্ডান
মুসলিম ব্রাদারহুডকে নিষিদ্ধ করল জর্ডান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মণিপুরিদের ‘লাই-হরাউবা’ উৎসব শুরু
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মণিপুরিদের ‘লাই-হরাউবা’ উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প
ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচিতরা
শপথ নিলেন অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচিতরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরোয়া ক্রিকেটে নতুন দায়িত্ব পাচ্ছেন ফাহিম
ঘরোয়া ক্রিকেটে নতুন দায়িত্ব পাচ্ছেন ফাহিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল
অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ
নেককার স্ত্রী দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ
যে কারণে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন
নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি
মুসলিম সভ্যতার ১০ বিকাশভূমি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?
পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
টঙ্গীতে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্সার সঙ্গে শিরোপা লড়াইয়ে থাকল রিয়ালও
বার্সার সঙ্গে শিরোপা লড়াইয়ে থাকল রিয়ালও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাপল ও মেটাকে ৭০০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
অ্যাপল ও মেটাকে ৭০০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকল বই ছাপানোর কারখানা সিলগালা
নকল বই ছাপানোর কারখানা সিলগালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা
ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’
‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম
পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক
কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'
'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত
আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান
কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!
প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা
হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী
হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি
সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যোন এরেস্টের ব্যবস্থা করো, যেন কুষ্টিয়ায় যাওয়া না লাগে
শ্যোন এরেস্টের ব্যবস্থা করো, যেন কুষ্টিয়ায় যাওয়া না লাগে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে জানানো শোকবার্তা মুছে ফেলল ইসরায়েল
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে জানানো শোকবার্তা মুছে ফেলল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যায়ভাবে ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে মানবে না কুয়েট শিক্ষক সমিতি
অন্যায়ভাবে ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে মানবে না কুয়েট শিক্ষক সমিতি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা
বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা

নগর জীবন

কী নেই ধর্মপুরে!
কী নেই ধর্মপুরে!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল
আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস
নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি
অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !
ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !

মাঠে ময়দানে

জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা
জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা

শোবিজ

প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়
প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ
রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না
সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’
সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’

শোবিজ

খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!

মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের
মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ
ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান
ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না
এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?
কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?

শোবিজ

নদী দখল করে স্থাপনা
নদী দখল করে স্থাপনা

দেশগ্রাম

যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...
যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...

শোবিজ

সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব
সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব

শোবিজ

প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল
প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত
দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে
রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা
হেফাজত নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা