সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ০০:০০ টা

বইমেলার পর অবিক্রীত বই নিয়ে যা করা যেতে পারে

রাফিউজ্জামান সিফাত

বইমেলার পর অবিক্রীত বই নিয়ে যা করা যেতে পারে

কেজি দরে বিক্রি : বইমেলার পর ঠোঙাওয়ালার কাছে লেখকগণ তাঁদের অবিক্রীত বই কেজি দরে বিক্রি করে দিতে পারে। সেই লেখার কাগজগুলো দিয়ে তৈরি হতে পারে মুড়ি ভর্তা, চানাচুর ভর্তার ঠোঙা। এভাবে সারা শহরে ছড়িয়ে যেতে পারে লেখকের বইয়ের কাগজ। মুড়ি খেতে খেতে কোনো একজন হয়তো সেই অসমাপ্ত কাগজের লেখা পড়ে মুগ্ধ হবে।

ফেরি করা :  কেউ চাইলে স্তূপাকারে বই বাসায় ফেলে না রেখে ফেরি করতে পারে। মাথায় একটি টুকরিতে বই নিয়ে মহল্লায় মহল্লায় বলে বেড়াতে পারে—অ্যাই বই লাগবে, বই। প্রেমের উপন্যাস, কবিতা, থ্রিলার, হরেক রকমের বই আছে, লাগব নাকি বই, অ্যাই বইইইই...

উপহার হিসেবে : অবিক্রীত বই বিবাহ কিংবা যে কোনো উৎসবে উপহার হিসেবে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। নিজের বই উপহার দিলে চড়া দামে অন্য কোনো উপহার কেনার খরচ যেমন বাঁচে, তেমনি বইটিরও একটি গতি হয়। 

বাচ্চাদের খেলনা : অবিক্রীত বইয়ের পাতা ছিঁড়ে বাসার ছোট্ট সোনামণিদের কাগজের প্লেন, নৌকা বানিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে খেলনা কেনার খরচ সাশ্রয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোট্ট সোনামণিদের খেলাধুলারও একটি উপায় বের হয়।

ফটোসেশন : বই দিয়ে হতে পারে চমৎকার ফটোসেশন। ঘরের চারপাশে অবিক্রীত বইয়ের কপিগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে দূর থেকে ছবি তুলে

(যেন বইয়ের নাম বোঝা না যায় ) ফেসবুকে আপলোড করে ক্যাপশন দেওয়া যেতে পারে—বইয়ের সমুদ্রে ডুবে খুব পড়াশোনা করছি ফ্রেন্ডস...

 

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর