প্রচন্ড অসুস্থ স্ত্রীকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেছে স্বামী। মহিলাকে কিছুক্ষণ পরীক্ষা করে ডাক্তার স্বামীকে আড়ালে ডেকে নিয়ে বলল, দুঃখিত, তোমার স্ত্রীকে দেখে আমার কিন্তু মোটেও ভালো বোধ হচ্ছে না।
স্বামী সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিল, ‘আমারও ভালো লাগে না, কিন্তু কী করব বলুন? সে রাঁধে ভালো, ঘরদোরের কাজও ভালো জানে, তা ছাড়া বাচ্চারাও তাকে খুব ভালোবাসে ।
♦
শিক্ষক : মন্টি! তোমাকে না বলেছি, তোমার হাতের লেখা খারাপ। তাই তোমার বাড়ির কাজের লেখাটা দশবার লিখবে। তুমি চারবার লিখেছ কেন?
মন্টি : স্যার, আমি অঙ্কেও খারাপ!
♦
গৃহকর্ত্রী নতুন আয়াকে প্রশ্ন করলেন, ‘তুমি যে বাচ্চা পালবে, তোমার কি শিশুদের ব্যাপারে কোনো অভিজ্ঞতা আছে?’
আয়া : আছে না! আমি নিজেই তো শিশু ছিলাম।
♦
নদীর পাড়ে ছবি তুলছে ফটোগ্রাফার। এক মহিলা ছুটে এলো তার দিকে, বলল, ‘জলদি আমার সঙ্গে চলুন, প্লিজ! আমার বান্ধবী পানিতে ডুবে যাচ্ছে।’
‘ইস! একটু আগে যদি বলতেন! আমার ক্যামেরার ফিল্ম শেষ হয়ে গেল এইমাত্র!’
♦
শফিক সাহেব গেছেন দোকানে ফল কিনতে।
শফিক : ভাই, অফিসের বদমেজাজি বসের জন্য আপেল নেব। আপনার আপেলে কি কীটনাশক দেওয়া আছে?
দোকানদার : (ফিসফিস করে) আমার আপেলে তো কীটনাশক দেওয়া নাই। তবে পাশের দোকানে কীটনাশক পাওয়া যায়! ঢাইলা দিমু এক শিশি?
♦
ফ্লাট বাড়ির তিন তলায় ছয় বছরের এক ছেলে কলিংবেল বাজাবার চেষ্টা করছে কিন্তু নাগাল পাচ্ছে না।
এক ভদ্রলোক তা দেখে কলিংবেল টিপে জিজ্ঞাসা করলেন, আবার কী করব?
ছেলেটি বলল, আমি তো পালাব। আপনি কি করবেন তা আমি কি জানি?
সংগ্রহ : হাসান, ছাগলনাইয়া, ফেনী।