► এক মহিলার পাঁচ ছেলেমেয়ে। ছেলেমেয়েরা কোনো ভুল করলেই কাঁদতে শুরু করে। মহিলা সান্ত¡না দিয়ে বলেন, যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন কেঁদে কী হবে?
একদিন বাচ্চাদের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে মহিলা কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগলেন, এমন ছেলেমেয়ে থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো ছিল আমার।
সঙ্গে সঙ্গে তাঁর ছোট ছেলে বলে উঠল, দেখো মা, যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন কেঁদে কী হবে?
► ক্যাপ্টেন বলছেন দলের একজন খেলোয়াড়কে, ‘পরবর্তী ম্যাচটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এমন কাউকে প্রয়োজন, যে খুবই শক্ত মনের অধিকারী এবং যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। তাই তোমাকে ডেকেছি। যা হোক, যা বলতে চাইছিলাম, তুমি পরের ম্যাচটা খেলছ না!’
► সুমন : কীরে দোস্ত, মন খারাপ কেন তোর?
সুজন : আর বলিস না, একটা বই কেনার জন্য বাবার কাছে টাকা চেয়েছিলাম।
সুমন : টাকা দেয়নি?
সুজন : না, বইটা নিজেই কিনে এনেছে।
► প্রেমিকা : তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিক : বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা কর?
প্রেমিকা : ধর তোমার শার্টের পকেটে মাত্র ২০ টাকা আছে, তা থেকে আমি ১৫ টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পড়েছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বলল, কেন পারব না, একশবার পারব। তবে পরীক্ষার তারিখটা একটু পেছানো যায় না।
► মালাকে চিঠি লিখেছে রনি। ‘প্রিয় মালা, আমাকে যদি তুমি ভালোবেসে থাক তাহলে চিঠিটা পড়। আর যদি ভালো না বাস, তাহলে আমাকে চিঠি লিখে জানাও যে তুমি চিঠিটা পড়নি!’
► চিত্র প্রদর্শনীতে আপনার আঁকা ছবি দেখলাম শুধু দর্শক : আপনার ছবিগুলোরই প্রশংসা করতে পারি।
শিল্পী : কেন অন্যদের আঁকা ছবিগুলো কি একেবারেই ভালো হয়নি।
দর্শক : না ঠিক তা নয়। আসলে অন্যদের আঁকা ছবিগুলোর সামনে এত ভিড় ছিল যে ওগুলো আমি দেখতে পাইনি।
সংগ্রহ : আফরিন মুনা, কেন্দুয়া, নেত্রকোনা