বাসার কাজের লোক : স্যার, আপনি রাত জেগে কী করেন?
সাহিত্যিক : গল্প-উপন্যাস লিখি।
বাসার কাজের লোক : এত কষ্ট করে রাতজেগে লেখার দরকার কী? কয়টা টাকা খরচ করলেই তো বাজার থেকে ওগুলো কিনতে পাওয়া যায়।
♦ কর্মচারী : স্যার, আমি এত দিন ধরে তিনজন লোকের কাজ একজনে করেছি। আমার বেতন বাড়িয়ে দিন।
ম্যানেজার : বল কি! তুমি বাকি দুজনের নাম বল তাদের এখনই বরখাস্ত করছি।
♦ রেস্টুরেন্টে বসে একজন বলছেন ওয়েটারকে, ‘এটা আমাকে কী খেতে দিয়েছ?’
ওয়েটার উত্তর দিল, কেন স্যার? এটা স্যুপ।
লোকটি গম্ভীর হয়ে বলল, আমি দুই দিন আগে এটা কী ছিল, জানতে চাইনি। আমি জানতে চাইছি, এখন এটা কী?
♦ নেটে অনুশীলনের সময় ব্যাটাররা কেউই ব্যাটে বল লাগাতে পারছিলেন না। কোচ রেগে গিয়ে ব্যাটারদের হাত থেকে ব্যাট কেড়ে নিয়ে বললেন, ‘এবার আমাকে বল করো, আমি দেখাচ্ছি।’
পরপর ছয়টি বল খেলে কোচ একটি বলও ব্যাটে লাগাতে পারলেন না। তার পর এদিক-ওদিক তাকিয়ে ঝাঁঝের সঙ্গে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমি দেখলাম, তোমরা ঠিক এমনটাই খেলছিলে! এখন যাও, আর ঠিকমতো খেল!’
♦ চেকার টিকিট চাইলেন যাত্রীর কাছে।
যাত্রী : টিকিট ছিল, কিন্তু আমার বাচ্চা পথে সেটাকে চিবিয়ে খেয়ে ফেলেছে।
চেকার : এখনো অনেক পথ বাকি। আবার খিদে পাবে। আরেকটা টিকিট কাটুন।
♦ আমি ডেন্টিস্ট সাহেবের সঙ্গে একটা অ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে চাই।
: উনি তো এখন বাইরে আছেন।
: বাঁচালেন ভাই! আবার কখন এলে তাকে পাব না?
সংগ্রহ : রুমানা নাসরিন, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ।