► এক পাওনাদার এলো দেনাদারের কাছে।
: গত বছর আমার কাছ থেকে ধার নেওয়া ৫০০ টাকা এখনো ফেরত দিলে না যে!
: এই যে, আমার ধারের খাতাটা দেখ। একজন আমার কাছে পায় এক হাজার টাকা, আরেকজন দুই হাজার, তৃতীয়জন তিন হাজার। সিরিয়ালে তোমার নম্বর ১৭। অতএব, হয় তোমার লাইন আসা পর্যন্ত অপেক্ষা কর, নয়তো আরও কিছু টাকা ধার দিয়ে সিরিয়াল নম্বরটা এগিয়ে নাও।
► হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে দৌড়ে পালাচ্ছিলেন এক রোগী। দরজার সামনে তার পথরোধ করলেন হাসপাতালের দারোয়ান।
দারোয়ান : কী হলো? কোথায় যাচ্ছেন?
রোগী : আর বলবেন না! নার্স বলছিল, ভয় পাবেন না। এটা খুবই সাধারণ একটা অপারেশন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হয়ে যাবে।
দারোয়ান : হ্যাঁ, সে তো ভালো কথাই বলেছে। নার্স আপনাকে সাহস দিচ্ছিল।
রোগী : আরে বোকা, সে আমার সঙ্গে নয়, ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলছিল!
► একগাদা ওষুধের নাম লিখে দিয়ে ডাক্তার রোগীকে বললেন, মাথাব্যথা শুরু হওয়ার ঠিক ১৫ মিনিট আগে ওষুধগুলো খাবেন।
ডাক্তার : আপনার ওজন কমাতে হবে। আপনার প্রিয় খাবার কী?
রোগী : আলু।
ডাক্তার : আলুর বদলে আপেল খান।
রোগী : কিন্তু আপেল তো আলুর চেয়ে বড়।
► ডাক্তার সাহেব বললেন রোগীকে, জিহ্বা দেখান।
রোগী জিহ্বা দেখালেন।
ডাক্তার : আমাকে না, ওই জানালার সামনে গিয়ে বাইরের দিকে মুখ করে জিহ্বা দেখান।
রোগী : কেন?
ডাক্তার : কারণ, আমি আমার প্রতিবেশীকে একদম দেখতে পারি না। ব্যাটা বদের বদ!
► রোগী : ডাক্তার সাহেব, আমার খুব দ্রুত রাগ উঠে যায়। কিছুতেই সহজে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না।
ডাক্তার : কবে থেকে আপনার এ সমস্যা?
রোগী : কবে থেকে সেটা আপনাকে বলতে হবে? আপনি ডাক্তার হয়েছেন, এ সহজ ব্যাপারটা বোঝেন না? বলি, কী ছাইপাশ পড়ে ডাক্তার হয়েছেন!
সংগ্রহ : মারজিয়া জামান, সালথা, ফরিদপুর