► মেয়ে : মা জুয়েল বলেছে আমি ওকে বিয়ে করতে রাজি হলে পুরো পৃথিবীটা ও আমার পায়ের তলায় এনে দেব।
মা : পৃথিবী তোমার পায়ের তলাতেই আছে। তোমার এখন দরকার মাথার ওপর টাকটা ছাদ। সেটা ও দিতে পারবে কি না জিজ্ঞেস করেছ?
► পথচারী : এই মিথ্যুক! তুমি তো অন্ধ নও। তুমি অন্ধ সেজে ভিক্ষা করছ কেন?
ভিক্ষুক : ঠিকই ধরেছেন স্যার। যে অন্ধ সে আজ ছুটিতে গেছে। তার জায়গায় আমার ডিউটি পড়েছে। আসলে আমি বোবা!
► ক্রিকেট ম্যাচ শেষ করে পল্টুু তার বন্ধু বল্টুর সঙ্গে কথা বলছে-
পল্টু : কী রে, এতক্ষণ কোথায় ছিলি?
বল্টু : ক্রিকেট খেলে আসলাম।
পল্টু : তা তুই কত রান করেছিস?
বল্টু : অল্পের জন্য সেঞ্চুরিটা করা হলো না।
পল্টু : কেন?
বল্টু : আর বলিস না! বিপক্ষ দল দুর্দান্ত এক বোলার নিয়ে এসেছিল।
পল্টু : কী করেছে সেই বোলার?
বল্টু : আরে, মাত্র ৯৯ রান বাকি থাকতেই আমার উইকেটটা নিয়ে নিয়েছে ওই বোলার।
► চেয়ারম্যান : আমি যদি এবার চেয়ারম্যান হতে পারি, তাহলে এই এলাকায় একটি ব্রিজ করে দেব।
জনৈক ব্যক্তি : এই গ্রামে তো কোনো খাল নেই, আপনি ব্রিজ করবেন কীভাবে?
চেয়ারম্যান : প্রথমে খাল করব তারপর ব্রিজ করব!
► আমার মেয়েকে যে বিয়ে করতে চাও ওকে খাওয়াবে-পরাবে কী? তোমার মাসিক আয়টা কত শুনি।
: নিশ্চিত আয় মাসে হাজার খানেক, আর এদিক ওদিক করে...
: হাজার খানেক। জানো আমার মেয়ে আমার কাছ থেকে মাসে হাত খরচই পায় ১ হাজার টাকা।
: নিশ্চিত আয় বলতে আমি ওটাই বুঝিয়েছি।
► ছোটকু দাদির কাছে চিঠি লিখছিল।
দাদিইইইই! কেমন আছোও! আমি ভালোও!
পেছনে মা দাঁড়িয়ে বললেন, সেকি! তুই এভাবে লিখছিস কেন?
ছোটকু : দাদি তো কানে কম শোনে, তাই চিৎকার করে বলছি!
► হোজ্জাকে একদিন একজন রাস্তায় থামিয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘আজকে সপ্তাহের কোন দিন?’
‘বলতে পারব না’, জবাবে হোজ্জা বললেন, ‘আমি এই এলাকায় নতুন। জানি না এখানকার মানুষ সপ্তাহের কোন দিনটি মেনে চলে।’
► হাসান ডাক্তারের কাছে গেছে।
হাসান : আমি প্রতি রাতে ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে ইঁদুরের ফুটবল খেলা দেখি।
ডাক্তার : এ ওষুধটা নিন। ঠিক হয়ে যাবে।
হাসান : ওষুধটা কালকে নিতে পারি? আজ আবার ফাইনাল খেলা কি না!
► দুই অনুবাদক একটা নৌকায় করে ভিনদেশে যাচ্ছেন
১ম জন : সাঁতার জানেন?
২য় জন : জানি না, তবে ৯টা ভাষা জানি। ডুবে গেলে নয়টা ভাষায় সাহায্যের জন্য চিৎকার করতে পারব!
সংগ্রহ : আবুল হাসান, কুমারখালী, কুষ্টিয়া