সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪ ০০:০০ টা

ইচ্ছা হলে হাসুন

ইচ্ছা হলে হাসুন

► আমার মেয়েকে যে বিয়ে করতে চাও ওকে খাওয়াবে-পরাবে কী? তোমার মাসিক আয়টা কত শুনি।

: নিশ্চিত আয় মাসে হাজার খানেক, আর এদিক ওদিক করে...

: হাজার খানেক। জানো, আমার মেয়ে আমার কাছ থেকে মাসে হাত খরচই পায় ১ হাজার টাকা।

: নিশ্চিত আয় বলতে আমি ওটাই বুঝিয়েছি।

 

► ভোর। নতুন বউ ঘুম থেকে জেগে দেখেন স্বামী গেছেন রান্নাঘরে। বউ খুব খুশি। কী ভালোবাসেন স্বামী ওকে! সক্কালবেলা চলে গেছেন রান্না করতে।

স্ত্রীকে দেখে স্বামী বললেন, লক্ষ্মীটি, তুমি আপেলের জুস ঢালো গ্লাসে আর ফ্রিজ থেকে বের করে রুটিগুলো সেঁকে দাও! নাস্তা তৈরি হয়ে গেল বলে!

স্ত্রীর মন খুশিতে নেচে উঠল। কী তৈরি করছেন স্বামী? নিজেকে সামলাতে না পেরে বললেন, আজ কী নাস্তা তৈরি করছ?

স্বামী বললেন, নাস্তা আপেলের জুস আর সেঁকা রুটি।

 

► আমাকে ১০০ টাকা ধার দেবে?

: দিতে পারি। কবে ফেরত দেবে?

: তিন দিন পর।

: যদি না দাও তা হলে কিন্তু তোমার সঙ্গে আর কোনোদিন কথা বলব না।

: তা হলে ৫০০ টাকা দাও।

 

► নিবন্ধ লেখা প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে রুবেল। পুরস্কার হাতে পাওয়ার পর তাকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করা হলো। মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলতে শুরু করল রুবেল, ‘প্রথমেই আমি ধন্যবাদ দিতে চাই ইন্টারনেট, গুগল, উইকিপিডিয়া, মাইক্রোসফট অফিস এবং কপি-পেস্ট কে...।’

 

► বাসে রফিকের পাশেই বসেছে এক মেয়ে। আহ্লাদে গদগদ হয়ে বলল রফিক, ‘আপনি দেখতে খুব সুন্দর।’

মেয়ে : ধন্যবাদ।

রফিক : ইশ! আপনার আর আমার মাঝে যদি একটা কিছু থাকত...

মেয়ে : হু, আমিও তাই ভাবছি।

রফিক : (গদগদ হয়ে) কী থাকার কথা ভাবছেন, বলুন তো?

মেয়ে : একটা দেয়াল।

 

► একদিন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের স্ত্রী ও তার ব্যক্তিগত সচিব এডওয়ার্ড মার্শ একটি  রেলস্টেশনে চার্চিলের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। চার্চিলের সঙ্গে তাদের এক জায়গায় যাওয়ার কথা।  ট্রেন ছাড়ে ছাড়ে অবস্থা, তবু চার্চিলের দেখা নেই। চার্চিলের স্ত্রী তখন স্বামীর প্রতি উষ্মা প্রকাশ করতে লাগলেন। তার উদ্বেগ দেখে অস্থির হয়ে পড়েন মার্শ। এক পর্যায়ে তিনি বলে বসেন, ‘উইনস্টন আসলে  খেলোয়াড়সুলভ মনোভাবের অধিকারী। এ জন্য তিনি  ট্রেনকে সব সময় আগেভাগে চলে যাওয়ার সুযোগ দিয়ে থাকেন।’

সংগ্রহ : হাসান আবদুল্লাহ, জলঢাকা, নীলফামারী

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর